দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে ৭৬তম সাধারণতন্ত্র দিবস। ভারতীয় ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিনটি পালনের জন্য ইতিমধ্যে সেজে উঠেছে দিল্লির কর্তব্যপথ। নিরাপত্তাও আঁটসাঁট। কলকাতার রেড রোডেও তৎপরতা চোখে পড়ার মতো। কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনী চারপাশে। সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রতি মুহূর্তের UPDATE:
দুপুর ১.০৫: সাধারণতন্ত্র দিবসে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। লেখেন, ‘ভারত ৭৬তম প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের সঙ্গে মনে করিয়ে দিচ্ছে আমাদের প্রতিষ্ঠাতাদের এই জাতির জন্য নির্ধারিত সুগভীর দৃষ্টিভঙ্গি। ন্যায়বিচার, স্বাধীনতা, সাম্য এবং ভ্রাতৃত্বের উপর ভিত্তিতে তৈরি এই প্রজাতন্ত্র। আমাদের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত আদর্শগুলিকে সম্মান করার এবং সেগুলি বাস্তবায়নে আমরা কতটা এগিয়ে এসেছি তা নিয়ে ভাবার দিন আজ।’
দুপুর ১২.৩০: জলপাইগুড়ি ফুলবাড়িতে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে দু দেশের বাহিনীর মধ্যে মিষ্টি ও শুভেচ্ছা বিনিময় হয়।
দুপুর ১২.০৯: কর্তব্যপথে ৩০০ মিটার উপরে অবিশ্বাস্য কসরত ভিকট্রি রোল 'মেড ইন ইন্ডিয়া' তেজস যুদ্ধবিমানের।
দুপুর ১২.০৭: দিল্লির আকাশ চিড়ে ত্রিশূল ফরমেশনে উড়ল সুখোই-৩০। নেতৃত্বে ক্যাপ্টেন মণীশ অরোরা।
দুপুর ১২.০৬: বজরং ফরমেশনে আকাশ কাঁপাল অত্যাধুনিক ৬টি রাফালে যুদ্ধবিমান।
দুপুর ১২.০৫: অমৃতকাল ফরমেশনে ভারতীয় বায়ুসেনার পরমানু বোমাবাহী ৫টি বোমারু জাগুয়ার বিমান।
দুপুর ১২.০৩: আকাশ কাঁপিয়ে ছুটল ভারতীয় সেনার বিশাল পরিবহণ বিমান সুপার হারকিউলিস।
দুপুর ১২.০১: এবার পালা সুখোই-৩০ এমকেআই -এর। সাবমেরিন বিধ্বংসী পি এইট আই -এর সঙ্গে উড়ল দুটি সুখোই-৩০ এমকেআই।
দুপুর ১২.০০: আন্তনভ-৩২ বিমানের ফ্লাই পাস্ট। ডরনিয়ার বিমানে 'রক্ষক' ফরমেশন।
সকাল ১১.৫৭: এবার আকাশে বিমান বাহিনীর ফ্লাই পাস্ট। তাক লাগানো কসরত অ্যাপাচে অ্যাটাক হেলিকপ্টারের। নেতৃত্বে গ্রুপ ক্যাপ্টেন প্রবীণ সারথী। তৈরি করছেন 'ভিক্টরি' ফরমেশন। বায়ুসেনার মোট ৪০ যুদ্ধবিমান অংশ নিচ্ছে কুচকাওয়াজে। এর মধ্যে ২২টি ফাইটার জেট।
সকাল ১১.৫৩: বাইকে নানা অভাবনীয় কসরত দেখাচ্ছেন জওয়ানরা।
সকাল ১১.৪০: কর্তব্যপথে এই প্রথমবার। সম্মিলিতভাবে ৫ হাজার শিল্পীর পারফরম্যান্স দিল্লির রাজপথে।
সকাল ১১.৩৫: বিষ্ণুপুরের টেরাকোটা, ছৌ-নৃত্য, বাউল এবং দুর্গাপুজোর মিশেলে তৈরি বাংলার ট্যাবলো। রয়েছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারও।
সকাল ১১.৩০: মৌসম ভবনের সার্ধ শতবর্ষে বিশেষ ট্যাবলো।
সকাল ১১.২৬: উত্তরপ্রদেশের ট্যাবলোয় মহাকুম্ভের প্রচার।
সকাল ১১.২৪: দূষণমুক্তি এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির বার্তা দিচ্ছে অন্ধ্রপ্রদেশের ট্যাবলো।
সকাল ১১.২০: হরিয়ানার ট্যাবলোয় কুরুক্ষেত্রের প্রদর্শন। যেখানে শ্রীকৃষ্ণ গীতার বাণী শোনাচ্ছেন অর্জুনকে।
সকাল ১১.১৬: এবার রাজপথে কেন্দ্রের বিভিন্ন দপ্তরের ট্যাবলো। রয়েছে একাধিক রাজ্যের ট্যাবলো-ও।
সকাল ১১.০৮: রেড রোডের কুচকাওয়াজে ভারতীয় সেনার রোবট কুকুর।
সকাল ১১.০৬: রাজপথে এই প্রথমবার ব্যালেস্টিক মিসাইল প্রলয়।
সকাল ১১.০৫: ডিআরডিও-র নজরদারি সিস্টেম 'রক্ষাকবচ'। জল-স্থল-আকাশ, সর্বত্রই রয়েছে তার নজর।
সকাল ১১.০২: সেনার তিন বাহিনীর যৌথ ট্যাবলো।
সকাল ১১.০১: মিগ-২৯ -এর ফ্লাই পাস্ট।
সকাল ১১.০০: আত্মনির্ভর ভারতের বার্তা দিয়ে রাজপথে ভারতীয় নৌবাহিনীর ট্যাবলো।
সকাল ১০.৫৮: এবারের কুচকাওয়াজে অবসরপ্রাপ্ত সেনাকর্মীদের ট্যাবলো।
সকাল ১০.৫৬: নিখুঁত কদমতলে দিল্লির রাজপথ কাঁপিয়ে চলছে ভারতীয় সেনার বিভিন্ন রেজিমেন্টের কুচকাওয়াজ।
সকাল ১০.৫২: কর্তব্যপথে আকাশ এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম।
সকাল ১০.৫১: রাজপথে কুচকাওয়াজে শামিল পিনাক রকেট সিস্টেম। শিবের ধনুকের মতোই বিধ্বংসী এই অস্ত্র। আঘাত হানতে পারে ৪০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে।
সকাল ১০.৪৯: শত্রুর বুকে ভয় জাগিয়ে দিল্লির রাজপথে সুপারসনিক ব্রহ্মস মিসাইল।
সকাল ১০.৪৬: এবার নাগ মিসাইল সিস্টেমের পালা। কর্তব্যপথে ক্যাপ্টেন সৌরভ প্রতাপ সিংয়ের নেতৃত্ব শক্তি প্রদর্শন সারথ ইনফ্যান্টি ভেহিক্যালের।
সকাল ১০.৪৫: কর্তব্যপথে শক্তি প্রদর্শন টি-৯০ ভীষ্ম ট্যাঙ্ক রেজিমেন্টের। নেতৃত্বে ক্যাপ্টেন সৌরভ অটোয়াল।
সকাল ১০.৪২: কর্তব্যপথে কুচকাওয়াজ ইন্দোনেশিয়ার সেনার। রয়েছে ব্যান্ডও।
সকাল ১০.৩১: কর্তব্যপথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন। শুরু কুচকাওয়াজ। আকাশপথে এমআই-১৭ হেলিকপ্টারে ভারতীয় জাতীয় পতাকা বহন। করা হল পুষ্পবৃষ্টিও।
সকাল ১০.২৭: কর্তব্যপথে পৌঁছলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মূ। রয়েছেন মুখ্য অতিথি প্রাবো সুবিয়ান্তো। স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ১০.২৬: কর্তব্যপথে পৌঁছলেন সস্ত্রীক জগদীপ ধনকড়। উপরাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ১০.২৪: জম্মু কাশ্মীরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন।
সকাল ১০.২৩: কর্তব্যপথে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সকাল ১০.১৮: রাইসিনা হিল থেকে কর্তব্যপথের উদ্দেশে রওনা দিচ্ছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মূ। সঙ্গে রয়েছে এবারের প্রধান অতিথি ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট। রাষ্ট্রপতি ভবনে সেনা সর্বাধিনায়ক তথা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মূর্মূ ও প্রধান অতিথিকে 'প্রেসিডেন্ট গার্ড' দেওয়া হল।
সকাল ১০.১৩: দিল্লির ওয়ার মেমোরিয়ালে শ্রদ্ধার্ঘ জ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সঙ্গে রয়েছেন রাজনাথ সিং। সেখান থেকে বেরনোর আগে ডিজিটাইজড পদ্ধতিতে নিজের মনের কথা জানিয়ে এলেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল ১০.০০: দেশবাসীকে সাধারণতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। একইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করলেন তিনি।
সকাল ৯.৫৮: বারুইপুর রাস ময়দানে পতকা উত্তোলন করেন বারইপুর মহকুমা শাসক চিত্রদীপ সেন। সঙ্গে ছিলেন বারুইপুর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক।
সকাল ৯.৪৭: সাধারণতন্ত্র দিবস পালন হল কোচবিহারে রাজবাড়ির সামনে কোচবিহার স্টেডিয়ামে। পতাকা উত্তোলন করেন অরবিন্দ কুমার মিনা।
সকাল ৯.৪৩: আটারি-ওয়াঘা সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান সেনার মধ্যে মিষ্টি বিতরণ চলছে।
সকাল ৯.৪১: দিল্লির কর্তব্যপথজুড়ে মোতায়েন ১৫ হাজার পুলিশ।
সকাল ৯.৩৭: দিল্লিতে নিজের বাসভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।
সকাল ৯.৩২: বালুরঘাটে বিকাশ ময়দানে পালিত হচ্ছে সাধারণতন্ত্র দিবস।
সকাল ৯.১২: দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানালেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়।
সকাল ৯.০৫: নিজের বাসভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শংকর।
সকাল ৮.৫৪: সাধারণতন্ত্র দিবসের প্যারেডে এবার দেখা মিলবে ‘প্রলয়’-এর। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় চিনের হামলা রুখতে মোতায়েন থাকা এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রকে এই প্রথমবার দেখা যাবে দিল্লির কর্তব্যপথে। দেখে নিন এর বিশেষত্ব।
সকাল ৮.৩০: মহারাষ্ট্রের নাগপুরের আরএসএসের কার্যালয়ে উত্তোলিত হল জাতীয় পতাকা।
সকাল ৮.১৫: তেলেঙ্গানা, কর্নাটক, মহারাষ্ট্রে পালিত সাধারণতন্ত্র দিবস।
সকাল ৮.০০: দেশবাসীকে ৭৬তম সাধারণতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক্স হ্যান্ডেলে লিখলেন, 'গণতন্ত্র, মর্যাদা এবং ঐক্য আমাদের শিকড়। সংবিধান তা নিশ্চিত করেছে। এই সংবিধান তৈরিতে অবদান রেখেন বহু পুরুষ ও মহিলা। সেই সংবিধান প্রণেতাদের আমার বিনম্র প্রণাম।'
সকাল ৭.৫৮: ভিড় জমতে শুরু করেছে কর্তব্যপথে।
সকাল ৭.৫৪: ইন্দোনেশিয়া সেনার ১৫২ জন সদস্যও কুচকাওয়াজে অংশ নেবেন। ইন্দোনেশিয়ার মিলিটারি অ্যাকাডেমির ১৯০ জন ব্যান্ডও থাকবে।
সকাল ৭.৫০: 'সারে জাঁহা সে আচ্ছা'-র সুরে মাতবে কর্তব্যপথ। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ৩০০ জন শিল্পী নানা ধরনের বাদ্যযন্ত্রের সাহায্য ওই সুর শোনাবেন।
সকাল ৭.৪০: এবার দিল্লির কুচকাওয়াজে থাকছে মোট ৩১টি ট্যাবলো। থিম 'স্বর্ণিম ভারত: বিকাশ অউর ভিরাসত'। নারীশক্তির জয়গান গেয়ে কর্তব্যপথে থাকছে বাংলার ট্যাবলোও। এই প্রথমবার ভারতীয় সেনার তিন বাহিনীর একত্রিতভাবে ট্যাবলো থাকছে অনুষ্ঠানে। প্রায় ৫ হাজার শিল্পী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন।
সকাল ৭.৩০: দিল্লির কর্তব্যপথে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি তুঙ্গে। প্রতি মুহূর্তে পরীক্ষা করে নেওয়া হচ্ছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এবারের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবো সুবিয়ান্তো। থাকছেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের আরও ১০ হাজার অতিথি।