shono
Advertisement

আমার দুগ্গা: বিজয়া মানেই লোভনীয় সব মিষ্টি-নাড়ু

নস্ট্যালজিয়ায় শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। The post আমার দুগ্গা: বিজয়া মানেই লোভনীয় সব মিষ্টি-নাড়ু appeared first on Sangbad Pratidin.
Posted: 05:00 PM Sep 30, 2018Updated: 04:05 PM Sep 06, 2019

নতুন জামার গন্ধ। পুজোসংখ্যার পাতায় নয়া অভিযান। পুজোর ছুটির চিঠি। ছোটবেলার পুজোর গায়ে এরকমই মিঠে স্মৃতির পরত। নস্ট্যালজিয়ায় শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।

Advertisement

একদম ছোটবেলার পুজোর স্মৃতিতে ডুব দিলে মনে পড়ে যায় ময়মনসিংহের কথা। আমার জন্ম সেখানেই। যদিও থাকতাম ঢাকা। ১৯৪২-৪৩ নাগাদ ঠাকুরদা বাড়িতে দুর্গাপুজো শুরু করেছিলেন। সেই সময়টায় খুব আনন্দ করেছি। দেশভাগের পর বন্ধ হয়ে যায় সেই পুজো। এরপর চলে আসা এপার বাংলায়। বাবার বদলির চাকরির জন্য ছেলেবেলা কেটেছে বহু প্রত্যন্ত এলাকায়। সেইসব জায়গায় পুজোর সংখ্যা ছিল কম। যদিও আন্তরিকতার অভাব ছিল না। আর ওই সময় তো আর থিম বা আলোর রোশনাইয়ের কোনও বালাই ছিল না। আলো বলতে হ্যাজাক আর চালচিত্র সাজানো হতো রাংতা, চাঁদমালায়। প্যান্ডেল সাজত রঙিন কাগজে। মোট কথা, খুবই সাদামাটা ছিল সেই সময়ের পুজো। আর এখনকার মতো সংখ্যায় এত পুজো হত কোথায়! পুজো করত জমিদাররা। তবে হইচই করেই কেটে যেত চারদিন।

আমার দুগ্গা: পুজো মানেই আমার কাছে ক্যাপ-বন্দুক ]

বিজয়া দশমীর পর বসত বিজয়া সম্মিলনীর অনুষ্ঠান। যেখানে গান বাজানা হত। বাবা খুব ভাল গান গাইতেন। পুরাতনি, রাগপ্রধান গানে জমে উঠত আসর। ছোটবেলায় পুজোর যে বিষয়টা আমার সবথেকে মনে পড়ে তা হল বিজয়ার কোলাকুলি এবং বড়দের প্রণাম। যার বিনিময়ে মিলত লোভনীয় সব মিষ্টি-নাড়ু। আসলে ছেলেবেলায় খুব পেটুক ছিলাম কিনা। এখন পুজো কেটে যায় বাড়িতেই। তবে বিচারক হিসাবে বেরোতে হয়।

‘এখনও কানে বাজে ফাইট, কোনি ফাইট…’ ]

The post আমার দুগ্গা: বিজয়া মানেই লোভনীয় সব মিষ্টি-নাড়ু appeared first on Sangbad Pratidin.

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement