shono
Advertisement
Rahm Emanuel

‘নোবেলের লোভে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে’, ‘পাকপ্রেমী’ ট্রাম্পকে তুলোধনা প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

আর কী বললেন তিনি?
Published By: Subhodeep MullickPosted: 11:23 AM Oct 16, 2025Updated: 12:26 PM Oct 16, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নোবেলের প্রতি লোভের কারণেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনটাই দাবি করলেন প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রদূত তথা ডেমোক্র্যাট নেতা রহম ইমানুয়েল। পাশাপাশি, পাকিস্তানের সঙ্গে তাঁর সখ্যতাকেও কটাক্ষ করেছেন প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রদূত।

Advertisement

রহম বলেন, “ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ ৪০ বছরের মৈত্রীর বন্ধন এক নিমেষেই ভেঙে দিয়ে সম্পর্ক নষ্ট করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এর নেপথ্যে একটিই কারণ রয়েছে। পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘর্ষবিরতির কৃতিত্ব ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁকে দেননি। পাশাপাশি, নোবেলের জন্যও ট্রাম্পের নাম সুপারিশ করেননি তিনি। তাই রাগের বশে তিনি ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছেন।” প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রদূতের দাবি, ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী স্টিভ উইটকফের ছেলে জ্যাকের সঙ্গে মিলে তিনি পাকিস্তানে রীতিমতো ব্যবসা করছেন। চলতি বছরে উইটকফ পাকিস্তান ক্রিপ্টো কাউন্সিলের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছেন। আর উইটকফের এই সংস্থায় শেয়ার রয়েছে ট্রাম্পের দুই ছেলে এবং জমাইয়ের। মনে করা হচ্ছে, এই বিষয়টির দিকেই ইঙ্গিত করেছেন রহম।      

প্রসঙ্গত, ভারত-পাক সংঘর্ষবিরতি কৃতিত্ব একাধিকবার দাবি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। সংঘর্ষবিরতির দিন থেকেই এই বিষয়ে কৃতিত্ব দাবি করে আসছেন ট্রাম্প। যদিও ভারত সরকারের একাধিক প্রতিনিধি, এমনকী খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পর্যন্ত দ্বিপাক্ষিক যুদ্ধবিরতির কথাই বলেন। তৃতীয়পক্ষ মধ্যস্থতা করেননি বলেও জানান। এমনকী সম্প্রতি ফোনেও ট্রাম্পকে সেকথা সরাসরি স্পষ্ট করে দেন মোদি। তারপরেও বিভিন্ন আন্তর্জাতিক এই দাবি করছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • নোবেলের প্রতি লোভের কারণেই ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
  • এমনটাই দাবি করলেন প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রদূত তথা ডেমোক্র্যাট নেতা রহম ইমানুয়েল।
  • পাশাপাশি, পাকিস্তানের সঙ্গে তাঁর সখ্যতাকেও কটাক্ষ করেছেন প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
Advertisement