shono
Advertisement

হিন্দু মন্দির ধ্বংসের সময় কেন চুপ ছিল প্রশাসন? রাষ্ট্রসংঘের সভা থেকে পাকিস্তানকে তোপ ভারতের

সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়েও ইসলামাবাদের তুমুল সমালোচনা করেছে নয়াদিল্লি।
Posted: 12:37 PM Jan 22, 2021Updated: 12:57 PM Jan 22, 2021

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কারাক জেলায় হিন্দু মন্দির ধ্বংসের সময় কেন চুপ ছিল প্রশাসন? রাষ্ট্রসংঘে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানকে তোপ দেগে এই প্রশ্নের উত্তরই জানতে চাইল ভারত। একই সঙ্গে গত ডিসেম্বরের ওই ঘটনার জন্য ইসলামাবাদের তীব্র সমালোচনাও করা হয় নয়াদিল্লির তরফে।

Advertisement

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মাঝে মধ্যেই সংখ্যালঘু মানুষের ধর্মাচরণের অধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে অভিযোগ ওঠে। তাই রাষ্ট্রসংঘের (UN) পক্ষ থেকে পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা ধর্মীয় স্থানগুলির নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য শান্তি ও সহিষ্ণুতার মনোভাবকে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রসংঘে এই সংক্রান্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় ভারতের তরফে বিবৃতি দিয়ে পাকিস্তানের তীব্র সমালোচনা করা হয়। গত ৩০ ডিসেম্বর খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কারাক  (Karak) জেলায় ১০০ বছরের পুরনো হিন্দু মন্দির ধ্বংসের সময়ে ইমরানের প্রশাসন কেন চুপ ছিল, সেই প্রশ্নও তোলা হয়। অভিযোগ করা হয়, কারাক জেলার টেরি গ্রামের ওই ঐতিহাসিক হিন্দু মন্দিরটি মুসলিম মৌলবাদীরা সরকারের মদতে ধ্বংস করেছে বলে।

[আরও পড়ুন: রাশিয়ার সঙ্গে সমঝোতা! পরমাণু অস্ত্র সংক্রান্ত চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন আমেরিকার ]

নিজেদের দেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন থেকে অন্য জায়গায় জঙ্গি হামলায় মদত দেওয়া, সব বিষয়েই পাকিস্তানের সমালোচনা করা হয়েছে ওই বিবৃতিতে। ইসলামিক মৌলবাদীদের সাহায্যে পাকিস্তান কীভাবে আফগানিস্তানের বিভিন্ন ধর্মীয় স্থানগুলি ধ্বংস করছে তাও তুলে ধরা হয়। কয়েকমাস আগে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের একটি শিখ গুরুদ্বারে হামলা চালিয়ে ২৫ জনকে হত্যা করেছিল জঙ্গিরা। ওই ঘটনার পিছনে ইসলামাবাদের হাত ছিল বলে অভিযোগ করা হয়, মুখে শান্তি প্রতিষ্ঠার কথা বললেও প্রতিবেশী দেশগুলিতে আসলে ঘৃণা ও হিংসার পরিবেশ তৈরি করছে পাকিস্তান।

[আরও পড়ুন: আমেরিকার সঙ্গে সামরিক মহড়ায় শক্তিপ্রদর্শন ভারতীয় সাবমেরিন বিধ্বংসী বিমানের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement