shono
Advertisement

Breaking News

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে এনে সাজা দেওয়া হবে, আশ্বাস Bangladesh-এর আইনমন্ত্রীর

বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর প্রায় পাঁচ দশক কেটে গেলেও এখন অধরা দোষীদের অনেকেই।
Posted: 12:13 PM Aug 07, 2021Updated: 12:13 PM Aug 07, 2021

সুকুমার সরকার, ঢাকা: বঙ্গবন্ধুর হত্যার পর প্রায় পাঁচ দশক কেটে গেলেও এখন অধরা দোষীদের অনেকেই। বিদেশে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে তারা। এবার সেই খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আইন মেনে সাজা দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিলেন বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

Advertisement

[আরও পড়ুন: Corona মোকাবিলায় বাংলাদেশের পাশে ভারত, ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিল ৩০টি অ্যাম্বুল্যান্স]

জাতীয় শোক দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন উপলক্ষে শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ভারচুয়ালি যোগ দেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, “আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই, যত সময়ই লাগুক না কেন, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের মধ্যে যারা বিদেশে আছে তাদের দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করা হবে। তাদের ধরে আনতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। ১৫ আগস্টকে সামনে রেখে শুধু শোকপালন করলে চলবে না। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ও আদর্শ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।” এদিন বিরোধীদের অভিযোগ উড়িয়ে আওয়ামি লিগকে প্রকৃত অর্থে গণতান্ত্রিক দল বলেন আইনমন্ত্রী। তবে শোক দিবসে কালো ব্যাজ না পড়ায় নেতা ও কর্মীদের উপর কিছুটা ক্ষুব্ধ হন তিনি। সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের ব্যাজ পরিধানের নির্দেশ দেন আনিসুল। ওই মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামি লিগের আহ্বায়ক মহম্মদ জয়নাল আবেদিন। সভা সঞ্চালনা করেন উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক ও পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা। এতে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মহম্মদ আবুল কাসেম ভূঁইয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুমানা আক্তার।

উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগেই এক রিপোর্টে বলা হয় যে বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রাক্তন সেনাশাসক জিয়াউর রহমানের ‘বীর উত্তম’ খেতাব কেড়ে নেওয়া হতে পারে। এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল। যেসব কারণে বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের (Ziaur Rahman) খেতাব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সংবিধান লঙ্ঘন, সংবিধানের মূলনীতি বাতিল, বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানের খুনিদের মদত দেওয়ার মতো অভিযোগ। এছাড়া, হত্যাকারীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রক্ষা, বিভিন্ন সময় খুনিদের সঙ্গে গোপনে যোগাযোগ রক্ষার অভিযোগও রয়েছে জিয়ার বিরুদ্ধে। পাশাপাশি, ‘বঙ্গবন্ধু’র খুনিদের দেশ থেকে পালাতে মদত ও মুক্তিযোদ্ধা হয়েও স্বাধীনতাবিরোধী লোকজন নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করার অভিযোগও তাঁর বিরুদ্ধে।

[আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মাশুল! বাংলাদেশে কুপিয়ে খুন আওয়ামি লিগ নেতাকে]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement