shono
Advertisement

Breaking News

চন্দ্রযান তিনের ঐতিহাসিক সাফল্যের শুরু ২০০৮-এ, কীভাবে জানেন?

সেবারই চাঁদে অভিযানের সূচনা ঘটায় ইসরো।
Posted: 10:00 AM Aug 24, 2023Updated: 10:00 AM Aug 24, 2023

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সালটা ২০০৮। ২২ অক্টোবর। চাঁদ-অভিযানের সূচনা ঘটায় ইসরো (ISRO)। পৃথিবীর কক্ষপথের বাইরে ভারতের মহাকাশযান পাঠানোর ক্ষমতা রয়েছে তা বুঝিয়ে দেওয়া হয় গোটা বিশ্বকে। তার আগে পর্যন্ত শুধুমাত্র আমেরিকা, রাশিয়া আর চিনই চন্দ্রপৃষ্ঠে পা রাখতে সফল হয়েছিল।
আসলে ২০০৮ সালে নিজেদের শক্তি পরখ করতে চেয়েছিল ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। আর প্রথম সেই চন্দ্রাভিযানেই এক মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলে ভারত। চন্দ্রপৃষ্ঠে জলের সন্ধান করে ভারতের চন্দ্রযান। প্রথম অভিযানের দৌলতেই নজির গড়েছিল ভারত। তবে এর বাইরেও অবশ‌্য অনেক প্রাপ্তি ছিল।

Advertisement

সেবার চন্দ্রযানের ওজন ছিল ৩২ কেজি। এর ভিতর জুতোর বাক্সের মতো একটি বিশেষ যান বসানো ছিল। চাঁদের বুকে সেটিকে আছড়ে ফেলাই ছিল ইসরোর লক্ষ্য। যানটির নাম রাখা হয় ‘মুন ইমপ্যাক্ট প্রোব’ (Moon Impact Probe)। চাঁদ সংক্রান্ত বহু তথ্য পৃথিবীর বুকে পাঠিয়েছিল চন্দ্রযান-১ (Chandrayaan 1)। ভারতের এই মহাকাশযানই চাঁদে জলের অস্তিত্ব প্রথম খুঁজে পেয়ে ইতিহাস তৈরি করেছিল। অত্যাধুনিক এই যানের ভিতরে ছিল একটি ‘ভিডিও ইমেজিং সিস্টেম’, একটি ‘রাডার অল্টিমিটার’ ও একটি ‘স্পেকট্রোমিটার’। এই ‘ভিডিও ইমেজিং সিস্টেম’-এর সাহায্যেই ছবি তুলে পৃথিবীতে পাঠাচ্ছিল যানটি। ‘রাডার অল্টিমিটার’টি চন্দ্রপৃষ্ঠের সঙ্গে দূরত্ব মাপার কাজ করছিল।

[আরও পড়ুন: টমেটো, পিঁয়াজের পর চিনির দামেও আগুন লাগার সম্ভাবনা, আশঙ্কায় বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রের]

চাঁদের বায়ুমণ্ডল সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছিল ‘স্পেকট্রোমিটার’। সব থেকে উল্লেখযোগ্য যে, চাঁদে আছড়ে পড়া যানের ভিতরে থাকা তিন যন্ত্র যে তথ্য পৃথিবীতে পাঠিয়েছিল, তার ভিত্তিপ্রস্তরেই চন্দ্রযান-২ এবং চন্দ্রযান-৩ অভিযানের পরিকল্পনা করে ইসরো।

[আরও পড়ুন: ‘অন্ধকার চাঁদে’ আলো ছড়িয়ে যাত্রা শুরু প্রজ্ঞানের, চাঁদের মাটিতে জলের খোঁজ চালাবে রোভার]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement