shono
Advertisement
Yogi Adityanath

কৃষি অর্থায়নে নয়া দিগন্ত, কৃষকদের আর্থিক সমৃদ্ধিতে বদ্ধপরিকর যোগী সরকার

উত্তরপ্রদেশে মধ্যস্বত্বভোগীদের আর কোনও স্থান নেই।
Published By: Hemant MaithilPosted: 08:15 PM Nov 29, 2025Updated: 08:15 PM Nov 29, 2025

হেমন্ত মৈথিল, লখনউ: অন্ন সংস্থানের আসল কারিগর কৃষক। সেই কৃষকরা যদি ভালো থাকেন, তবেই রাজ্যের সমৃদ্ধি। উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার এই মন্ত্রেই কাজ করছে। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের নির্দেশে রাজ্যের ধান ও বাজরা চাষিরা ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই ফসলের দাম পেয়ে যাচ্ছেন। মধ্যস্বত্বভোগীদের আর কোনও ভূমিকা নেই। ফলে কৃষকদের ঘরে ঢুকছে ন্যায্য দাম।

Advertisement

সরকারি তথ্য বলছে, ধান কেনা শুরু হয়েছে অক্টোবর মাসে। নভেম্বরের ২৮ তারিখের মধ্যেই কৃষকরা ধানের জন্য পেয়েছেন ১৮৬৮.৩৫ কোটি টাকা। বাজরা বা মিলেট চাষিরা পেয়েছেন ২৬৩.০৩ কোটি টাকা। সরকারের স্বচ্ছ নীতিই এর মূল কারণ। কৃষকরা নিশ্চিন্তে ক্রয় কেন্দ্রগুলিতে ফসল বিক্রি করছেন। ১৭% পর্যন্ত আর্দ্রতাযুক্ত ধানও কেনা হচ্ছে।

যোগী আদিত্যনাথ প্রতিনিয়ত ধান সংগ্রহের বিষয়টি পর্যালোচনা করছেন। খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তর ক্রমাগত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রেখেছে। অক্টোবর থেকে নভেম্বর ২৮ তারিখের মধ্যে ১.৪০ লাখেরও বেশি কৃষক সরকারি কেন্দ্রে ধান বিক্রি করেছেন। বাকি কৃষকদেরও দ্রুত টাকা দেওয়ার কাজ চলছে।

মিলেট চাষিদের জন্যও সরকার কাজ করছে। 'শ্রী অন্ন' প্রকল্পের অধীনে বাজরা কেনা হচ্ছে ৩৩টি জেলা থেকে। এর জন্য ২৮১টি ক্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বাজরা বা মিলেটের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (MSP) ধার্য হয়েছে কুইন্টাল প্রতি ২৭৭৫ টাকা। ধানের ক্ষেত্রে সাধারণ মানের জন্য ২৩৬৯ টাকা এবং গ্রেড-এ মানের জন্য ২৩৮৯ টাকা MSP ধার্য হয়েছে।

সর্বাধিক সংখ্যক কৃষক যেন ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের সুবিধা পান তা দেখাই সরকারের প্রধান লক্ষ্য। ই-পপ মেশিনের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক যাচাই করা হচ্ছে। এতে মধ্যস্বত্বভোগীরা সহজেই বাদ পড়ছেন। এই স্বচ্ছতা কৃষকদের আত্মবিশ্বাস ও স্বনির্ভরতা বাড়িয়েছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • নভেম্বরের ২৮ তারিখের মধ্যেই কৃষকরা ধানের জন্য পেয়েছেন ১৮৬৮.৩৫ কোটি টাকা।
  • যোগী আদিত্যনাথ প্রতিনিয়ত ধান সংগ্রহের বিষয়টি পর্যালোচনা করছেন।
  • সর্বাধিক সংখ্যক কৃষক যেন ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের সুবিধা পান তা দেখাই সরকারের প্রধান লক্ষ্য।
Advertisement