shono
Advertisement

অনুব্রত-সুকন্যার পঞ্চম লটারির হদিশ পেল সিবিআই! অ্যাকাউন্টে ঢুকেছিল ৫০ লক্ষ টাকা

গরু পাচারের কালো টাকা সাদা করতেই কি লটারি ব্যবহার?
Posted: 09:51 AM Nov 11, 2022Updated: 11:37 AM Nov 11, 2022

অর্ণব আইচ: তদন্তে নেমে অনুব্রত-সুকন্যার আরও একটি লটারির হদিশ পেল সিবিআই (CBI)। তদন্তকারীদের দাবি, পঞ্চম লটারিতে ৫০ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন সুকন্যা। একের পর এক লটারির হদিশ মেলায় তদন্তকারীরা একপ্রকার নিশ্চিত যে, কালো টাকা সাদা করতে লটারিকে ব্যবহার করেছিল অনুব্রত-সুকন্যা। যদিও গোটা বিষয়টা এখনও তদন্ত সাপেক্ষ। এদিকে আজ ফের আদালতে তোলা হবে অনুব্রতকে।

Advertisement

চলতি বছরের শুরুতে লটারিতে ১ কোটি টাকা পেয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। যা ভাবিয়েছিল সিবিআইকে। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে পরবর্তীতে আরও ৩টি লটারির হদিশ পায় সিবিআই। জানা যায়, ২০১৯ সালেও একটি লটারি কেনা হয়েছিল। তার পুরস্কার বাবদ ১০ লক্ষ টাকা যায় অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) অ্যাকাউন্টে। এরপর আরও দু’ দফায় লটারির টিকিট কেনে পুরস্কার জেতেন সুকন্যা মণ্ডল (Sukanya Mandal)। একবার ২৫ লক্ষ ও আরেকবার ২৬ লক্ষ টাকা। সবমিলিয়ে মোট ৬১ লক্ষ টাকা জমা পড়ে তাঁর অ্যাকাউন্টে।

[আরও পড়ুন: ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধের ব্যবস্থা করুন’, সভায় মহিলাদের কম উপস্থিতি দেখে নিদান তৃণমূল নেতার]

এবার প্রকাশ্যে নয়া তথ্য। সিবিআইয়ের দাবি, ২০২০ সালেও লটারিতে ৫০ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন সুকন্যা। ব্যাংকের তথ্য যাচাইয়ের সময় মিলেছে তাঁর প্রমাণ। এতেই আরও জোরালো হচ্ছে একটাই প্রশ্ন, বারবার লটারির মোটা অঙ্কের আর্থিক পুরস্কার কীভাবে জিতলেন অনুব্রত-সুকন্যা? তবে কী সত্যিই গরু পাচারের কালো টাকা সাদা করতে লটারিকে দিনের পর দিন ব্যবহার করেছে কেষ্ট?

কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের অনুমান, গরু পাচারের টাকা এভাবে ঘুরপথে অনুব্রত-সুকন্যার অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে। লটারি সংস্থাকে ভুল বুঝিয়ে ওইপথে কালো টাকা সাদা করার চক্রান্ত করা হয়েছে। আর সেই কারণেই লটারি জেতার টাকার দিকে নজর সিবিআইয়ের।

[আরও পড়ুন: ডিসেম্বরের গোড়াতেই উচ্চমাধ্যমিকে প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা, নয়া নির্দেশিকা দপ্তরের]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement