ক্ষীরোদ ভট্টাচার্য: কলকাতা-সহ গোটা রাজ্যে ক্রমশ চওড়া হচ্ছে ডেঙ্গুর থাবা। বাড়ছে প্রাণহানিও। প্রাণ হারালেন এক তরুণ চিকিৎসক। দেহদানও করে গিয়েছেন তিনি।
কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের রিজিওনাস ইনস্টিটিউট অফ অপথ্যালমোলজির চিকিৎসক ছিলেন দেবদ্যুতি চট্টোপাধ্যায়। ঢাকুরিয়ার শহিদ নগরের বাসিন্দা। কয়েকদিন আগে কিডনি প্রতিস্থাপন হয়েছিল তাঁর। দিনকয়েক আগে জ্বর হয় ওই চিকিৎসকের। পরীক্ষা নিরীক্ষার পর জানা যায় ডেঙ্গু আক্রান্ত তিনি। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় গত ১২ সেপ্টেম্বর শহরের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি করা হয়। তবে শেষরক্ষা হয়নি। শুক্রবার ভোর ৪টে ৪০ মিনিটে মৃত্যু হয় তাঁর।
[আরও পড়ুন: ‘এই বিদ্যেতে শিক্ষকতা করবেন?’, ‘দুর্গা’ বানান ভুলে চাকরিপ্রার্থীকে তোপ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের]
ডেথ সার্টিফিকেটে ডেঙ্গুর কথা উল্লেখ রয়েছে। আর তার প্রভাবে শরীরের একাধিক অঙ্গ বিকল হয়ে গিয়েছিল তরুণ চিকিৎসকের। শেষমেশ মৃত্যুই হয় তাঁর। মৃত্যুর আগেই দেহ দাহ করে গিয়েছিলেন দেবদ্যুতি। মাত্র ২৮ বছর বয়সি তরুণ চিকিৎসকের মৃত্যু মেনে নিতে পারছেন না তাঁর পরিবারের কেউ। শোকে ভাসছেন তাঁর পরিজনেরা।