shono
Advertisement

Breaking News

Mimi chakraborty

'দয়ালু হোন, সাবধানে থাকুন', 'ডানা' দুর্যোগে জলমগ্ন শহরের ছবি পোস্ট করে বার্তা মিমির

ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’র প্রভাবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে রাতভর বৃষ্টি।
Published By: Akash MisraPosted: 06:46 PM Oct 25, 2024Updated: 06:46 PM Oct 25, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ডানা ঘূর্ণিঝড়ের দাপটে শুক্রবার ভোর থেকেই দক্ষিণবঙ্গে তুমুল বৃষ্টিপাত। জলমগ্ন কলকাতার শহরের বেশ কিছু অঞ্চল। ঠিক এমনই দুর্যোগের মাঝে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষদের জন্য দুশ্চিন্তায় অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। ইনস্টাগ্রামে শহরের জলছবি তুলে ধরে অনুরাগীদের দিলেন বিশেষ বার্তা।

Advertisement

ইনস্টাগ্রামে মিমি লিখলেন, ''একটু দয়ালু হোন এবং সুরক্ষিত থাকুন''। মিমির শেয়ার করা ইনস্টাগ্রাম অ্যালবামেই ধরা পড়ল দুর্যোগের ছবি। যেখানে দেখা গেল কোনও ফুড অ্য়াপের কর্মব্যস্ততার ছবি, তো কোনওটায় দেখা গেল বৃষ্টি থেকে বাঁচতে পথপশুদের অস্থায়ী আশ্রয়। এমন দিনে মিমিও ঘরে বসে রইলেন না। বরং গাড়ি চড়ে নামলেন রাজপথে। আর সেই গাড়ির ভিতর থেকেই তুলে ধরলেন তিলোত্তমার জলছবি।

প্রসঙ্গত, ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’র প্রভাবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে রাতভর বৃষ্টি। তার প্রভাবে জলের তলায় বিস্তীর্ণ এলাকা। কলকাতায় বেশ কিছু জায়গায় ভেঙেছে গাছও। তবে জলযন্ত্রণা দূর করতে তৎপর কলকাতা পুরসভা। আগামী ৪ ঘণ্টা আর বৃষ্টি না হলে কলকাতার কোথাও জলমগ্ন হয়ে থাকবে না বলেই আশ্বাস মেয়র ফিরহাদ হাকিমের।

ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’র দিকে নজর রাখতে বৃহস্পতিবার রাতভর নবান্নে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কলকাতা পুরসভায় ছিলেন মেয়র। শুক্রবার দুপুরে ‘ডানা’ পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করেন ফিরহাদ। বলেন, “বেলা ১২টা পর্যন্ত বালিগঞ্জে ১১৯ মিলিমিটার, চেতলায় ৯৯ মিলিমিটার, মোমিনপুরে ১০৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। ঘণ্টায় ২০ মিলিমিটার পর্যন্ত জল নামাতে পারে কলকাতা পুরসভা। তবে তার থেকে বেশি জল জমলে ৩-৪ ঘণ্টা সময় দিতেই হবে।” ঠনঠনিয়া-সহ কলকাতার বিস্তীর্ণ এলাকা জলমগ্ন। তিলোত্তমার রাস্তায় কোথাও জমেছে গোড়ালি জল। আবার কোথাও কোথাও সকালের দিকে হাঁটুজল জমতেও দেখা গিয়েছে।

 

 

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • ইনস্টাগ্রামে শহরের জলছবি তুলে ধরে অনুরাগীদের দিলেন বিশেষ বার্তা।
  • আবার কোথাও কোথাও সকালের দিকে হাঁটুজল জমতেও দেখা গিয়েছে।
Advertisement