সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: একালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অভিনেতা দেবশঙ্কর হালদার (Debshankar Halder)। সমকালীন বাংলা থিয়েটার (Bengali Theater) আর দেবশঙ্কর যেন বা সমার্থক। 'নান্দীকার' থেকে 'নাট্যরঙ্গ', 'গান্ধার' থেকে 'ব্রাত্যজন'... তিনি মঞ্চে উঠলেই আলোকপ্রাপ্তি এবং ক্ল্যাপ ক্ল্যাপ ক্ল্যাপ...! কিন্তু কীভাবে গড়ে ওঠেন একজন অভিনেতা? কীভাবে নিজেকে সাজান, আঁকেন দর্শকের চোখে? রোববার.ইন-এ দেবশঙ্কর হালদারের ধারাবাহিক কলাম ‘নাটুয়া’তে উঠে এল শিল্পী ও শিল্প সম্পর্কে এমনই সব জরুরি কথন।
[আরও পড়ুন: ভোট প্রচারে বাংলাকে ‘কাংলা’ কটাক্ষ মিঠুনের, তুঙ্গে বিতর্ক, পালটা দিল তৃণমূল ]
শিল্পীর কথায়, 'মনুষ্যজীবনের সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা হচ্ছে যে, সে নিজেকে দেখতে পায় না। সেই দেখা-না-দেখা নিয়েই ‘রোববার.ইন’-এ লেখা শুরু করলাম। এই লেখা আসলে নিজের খোঁজ, নিজেকে দেখতে চাওয়ার অদম্য আকাঙ্ক্ষা।' জীবনের টুকরো ঘটনায় বোনা এই লেখা থেকে পাঠক জানতে পারেন কিংবদন্তি শিল্পীর বাবাও ছিলেন প্রথিতযশা অভিনেতা। ৪৫ বছর চুটিয়ে অভিনেয় করেছেন। কী নাম দেবশঙ্কর হালদারের বাবার? জানতে হলে পড়তে হবে রোববার.ইন-এর ধারাবাহিক কলাম 'নাটুয়া'।
[আরও পড়ুন: ‘ক্ষমা চাইতে হবে সলমনকে, তাহলে…’, বিষ্ণোই গ্যাংয়ের নয়া নিদান!]