সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভরতি ছিলেন দাদু। যার জেরে IIFA -র পুরস্কার নিতে আবু ধাবিতেও যেতে পারেননি আলিয়া ভাট। একটা ফোন পেয়েই ফিরে আসতে হয়েছিল বিমানবন্দর থেকে। তবে সেই মানুষটিকে আর বাড়ি ফেরাতে পারলেন না। দাদুকে হারিয়ে শোকাতুর আলিয়া।
প্রসঙ্গত, আলিয়ার দাদু নরেন্দ্র রাজদান, মা সোনি রাজদানের বাবার মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯৩। বিগত কয়েকদিন ধরেই ভুগছিলেন রাজেন্দ্র রাজদান। ফুসফুসে সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় তাঁকে। ছিলেন আইসিইউতে। তবে শেষরক্ষা আর হল না। এদিকে দাদুকে হারিয়ে ভেঙে পড়েছেন আলিয়া ভাট।
শৈশবের স্মৃতি হাতড়ে বলিউড অভিনেত্রী প্রয়াত দাদুর উদ্দেশে এক আবেগতাড়িত বার্তাও দিয়েছেন। সঙ্গে ভিডিও। যেখানে গোটা পরিবার, নাতজামাই রণবীর কাপুরকে পাশে নিয়ে কেক কাটতে দেখা গেল তাঁকে। শোকাতুর আলিয়া লিখলেন, “৯৩ বছর বয়স অবধি গলফ খেলেছেন, এই বয়ে কাজ করেছেন। বিশ্বের সেরা ওমলেট বানাতেন। সেরা গল্প বলতেন। ক্রিকেট, আঁকা ভালবাসতেন। নাতনিদের সঙ্গে খেলেছেন। পরিবারকেও ভালবাসতেন। শেষ নিঃশ্বাস অবধি জীবনকে ভালবেসেছেন।”
[আরও পড়ুন: মৃতদেহের অন্তর্বাসে বীর্য! আরও ঘনীভূত হচ্ছে অভিনেত্রী আকাঙ্ক্ষার মৃত্যুরহস্য]
এরপরই আলিয়ার সংযোজন, “আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত। তবে খুশিও। কারণ, দাদু আমাদের ভীষণ আনন্দ দিয়েছেন। যতদিন না দেখা হচ্ছে, ততদিনের জন্য ভালবাসা রইল।”