একগুচ্ছ কর্মসূচি নিয়ে ফের বঙ্গে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। অনুব্রত গড় বীরভূম এবং ঝাড়গ্রামে রথযাত্রার সূচনা করবেন তিনি। নজর রাখুন নাড্ডার রাজ্য সফর।
সন্ধে ৮টা: খড়গপুরে পৌঁছে গেলেন জেপি নাড্ডা। আজ রাতে সেখানেই থাকবেন তিনি। বুধবার সকালে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে চায়ে পে চর্চায় বসবেন তিনি।
বিকেল ৫.১৯: লালগড়ে ‘পরিবর্তন যাত্রা’র সূচনা করলেন জেপি নাড্ডা।
বিকেল ৪.৫৮: নাম না করে ফের অভিষেককে ‘ভাইপো’ কটাক্ষ নাড্ডার। বাংলার সংস্কৃতি ‘ভাইপো’ নষ্ট করছেন বলেই অভিযোগ বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির।
বিকেল ৪.৫৩: লালগড়ের সভা থেকে তৃণমূলকে উৎখাতের ডাক বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির। তিনি বলেন, “এবার পরিবর্তন করতে মনস্থির করেছে বাংলা।” মানবপাচার, অ্যাসিড হামলা, ধর্ষণ, খুন সবচেয়ে বেশি হয় বাংলায়, অভিযোগ নাড্ডার। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তোষণের রাজনীতি করেছেন বলেই দাবি তাঁর। নরেন্দ্র মোদি বাংলার উন্নতি চান বলেও দাবি তাঁর।
বিকেল ৪.৫০: লালগড়ের সভায় বক্তব্য রাখতে উঠলেন জেপি নাড্ডা।
বিকেল ৪.৩৭: লালগড়ের সভা থেকে নাম না করে অভিষেককে ফের ‘ভাইপো’ কটাক্ষ শুভেন্দুর।
বিকেল ৪.৩০: ঝাড়গ্রামে পৌঁছলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।
বিকেল ৪.০৫: লালগড়ে ঢোকার মুখে ঝিটকার জঙ্গল থেকে বিজেপি কর্মীদের বাস লক্ষ্য করে গুলি। সভায় যোগদানে বাধা দেওয়ার জন্য গুলি চলল বলে অভিযোগ। তৃণমূল অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এই ঘটনায় হতাহতের কোনও খবর নেই।
দুপুর ৩.২৪: ঝাড়গ্রামের উদ্দেশে রওনা দিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।
দুপুর ২.৫৮: জনসভা শেষে চিলার মাঠে রথযাত্রার সূচনা করলেন জেপি নাড্ডা।
দুপুর ২.২৮: মনীষীদের নাম উল্লেখ করে জনসভায় বক্তব্য রাখতে শুরু করেন নাড্ডা। তিনি আরও বলেন, “আজ বাংলায় বহিরাগত তত্ত্ব দেওয়া হচ্ছে। ভাইয়ে ভাইয়ে লড়াই বাঁধানো হচ্ছে। মমতার রাজত্বে সংকটে বাংলার সংস্কৃতি।বাংলায় চাই আসল পরিবর্তন। বাংলার মানুষকে জাগানোর কাজ করবে বিজেপি। মমতা বিজেপিকে ভয় পাচ্ছেন। মমতা নিজে কিছু করেন না নকল করেন।” ফের তৃণমূলের বিরুদ্ধে রেশনের চাল চুরি এবং কাটমানি নেওয়ার অভিযোগও করেন নাড্ডা। তাঁর অভিযোগ, “করোনার সময় কেন্দ্রের তরফে রাজ্যে চাল পাঠানো হয়েছে। সেই চাল চুরি করেছে তৃণমূল।” প্রধানমন্ত্রী টাকা পাঠালেও আমফানের ত্রাণ ‘চুরি’ করেছে তৃণমূল, অভিযোগ নাড্ডার। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফের ‘ভাইপো’ কটাক্ষ নাড্ডার। তিনি বলেন, “পূর্ব মেদিনীপুরে গিয়ে ভাইপো যা বলেছেন সে কথা ভাষায় প্রকাশের নয়।” সকলে মিলে বাংলায় পরিবর্তন আনা হবে বলেও আত্মবিশ্বাসের সুর নাড্ডার গলায়।
দুপুর ২.২৪: চিলার মাঠে জনসভার মঞ্চে পৌঁছলেন নাড্ডা। ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনির মাধ্যমে তাঁকে স্বাগত জানালেন দলীয় নেতা-কর্মীরা।
দুপুর ২.১৯: “ক্ষমতা পালটে যাচ্ছে। সরকার বদলে যাচ্ছে। মানুষের ভাগ্য বদলাচ্ছে না,” চিলার মাঠের সভামঞ্চ থেকে তোপ বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের।
দুপুর ২.১০: চিলার মাঠের মঞ্চ থেকে ‘কয়লা চোর’ স্লোগান তুললেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
দুপুর ১.৫৯: চিলার মাঠে নাড্ডার জনসভার আগে মঞ্চ থেকে সরাসরি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ মুকুল রায়ের। আগামী নির্বাচনে তিন অঙ্কে পৌঁছবে না তৃণমূলের প্রাপ্ত ভোট, কটাক্ষ তাঁর।
দুপুর ১.৫৮: “মা তারা কী বোকা পুজো দিলেই নাড্ডাকে আশীর্বাদ দেবে?”, কটাক্ষ বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের।
দুপুর ১.৫৭: তারাপীঠ মন্দিরে পুজো শেষে চিলার মাঠের উদ্দেশে পাড়ি দিলেন নাড্ডা।
দুপুর ১.৫২: তারাপীঠে পুজো দিলেন জেপি নাড্ডা। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়, বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ-সহ অন্যান্যরা।
দুপুর ১.৪৫: তারাপীঠ মন্দিরে পৌঁছলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।
দুপুর ১.৪১: চিলার মাঠে নাড্ডার জনসভার আগে দলত্যাগীদের কটাক্ষের পালটা জবাব দিলেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “আগামী দিনে দেখবেন কারা পাপী আর কারা পুণ্যবান। সবচেয়ে বড় ওয়াশিং মেশিন তৃণমূল। আমি মানুষের স্বার্থে রাজনীতি করি। মানুষই যখন প্রধান, প্রথম তখন ভাবতে হবে মানুষের কীসে মঙ্গল। তাহলে আমার কাজ হবে যেভাবে পারি উন্নয়ন করব। কেন্দ্রের সঙ্গে ঝগড়া করব না। দায়িত্ব নিয়ে বলছি ২০২১ সালে বিজেপি বাংলায় সরকার গড়বে। বেকাররা চাকরি, মা-বোনেদের নিরাপত্তা-সহ একাধিক প্রকল্প আনব।”
বেলা ১২.৫০: অন্ডাল বিমানবন্দরে পৌঁছলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।