অর্ণব দাস: প্রোমোটর অয়ন শীলের সূত্রে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নাম জড়িয়েছে শ্বেতা চক্রবর্তীর। যদিও এই মামলায় তাঁর কোনও যোগসূত্র নেই বলেই দাবি করেছেন মডেল-অভিনেত্রী তথা কামারহাটি পুরসভার সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। শুক্রবার কাজে যোগও দিয়েছেন তিনি। আর ঠিক সেদিনই পুরসভায় শ্বেতার মুখোমুখি স্থানীয় বিধায়ক মদন মিত্র। কথাও হল দু’জনের।
শুক্রবার কামারহাটি এলাকায় একাধিক কর্মসূচি ছিল মদনের। ‘অটো অন কল’ পরিষেবার সূচনা করেন তিনি। এরপর গলায় লাল গোলাপের মালা, মাথায় ফেজ টুপি পরেই ঢুঁ মারেন কামারহাটি পুরসভার অন্দরে। সোজা চলে যান পুরসভার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। সেই সময় কাজের ব্যস্ততা তুঙ্গে। শ্বেতা চক্রবর্তীর টেবিলের সামনে গিয়ে দাঁড়ান মদন। ছুঁড়ে দেন একের পর এক প্রশ্ন। প্রথমেই জিজ্ঞাসা করেন, “তোমার নাম শ্বেতা?” কামারহাটি পুরসভা ইঞ্জিনিয়ার উত্তর দেন, ‘হ্যাঁ’। পরের প্রশ্ন “তোমার বাড়ি কোথায়?” উত্তরে শ্বেতা জানান নৈহাটি।
[আরও পড়ুন: ‘সিপিএম কুৎসাকারী’, সুজনের স্ত্রীর চাকরির তদন্তের দাবি তুলে মন্তব্য ব্রাত্য বসুর]
কেন আচমকা শ্বেতার সঙ্গে দেখা করলেন মদন, তা নিয়ে তুঙ্গে জল্পনা। সাক্ষাতের নেপথ্যে রাজনৈতিক অভিসন্ধি রয়েছে বলেই মনে করছেন কেউ কেউ। কোন অভিসন্ধিতেই শ্বেতার সঙ্গে দেখা করেননি বলেই দাবি মদনের। শ্বেতার বেআইনিভাবে চাকরি পেয়েছেন কিনা, সে বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই বলেই দাবি কামারহাটির তৃণমূল বিধায়কের।
দেখুন ভিডিও:
[আরও পড়ুন: ‘নিয়োগ দুর্নীতির ষড়যন্ত্রে পার্থ চট্টোপাধ্যায় শিক্ষক, শান্তনু ছাত্র’, বিস্ফোরক ইডি’র আইনজীবী]
This browser does not support the video element.