গতবারের ডুরান্ড চ্যাম্পিয়ন। এবারও ফের স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে নেমেছিল মোহনবাগান। কিন্তু যুবভারতীতে সেই আশা অপূর্ণ রয়ে গেল মোলিনার ছেলেদের। নর্থ ইস্টের কাছে টাইব্রেকারে হেরে গেল মোহনবাগান। অথচ প্রথমার্ধে ২-০ গোলে এগিয়েছিল সবুজ-মেরুন বাহিনীই। প্রথমে পেনাল্টি থেকে গোল করেন কামিন্স। তার পর মোহনবাগানকে এগিয়ে দেন সাহাল। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে আর চেনা ছন্দে দেখা গেল না তাদের। বিশেষ করে সাহালকে তুলে নেওয়ার পর ছন্নছাড়া হয়ে গেল মোহনবাগান। ৫৫ ও ৫৮ মিনিটে পর পর দুগোল গিয়ে সমতা ফেরাল নর্থ ইস্ট ইউনাইটেড। নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয় ২-২ গোলে। টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে জিতে ডুরান্ড চ্যাম্পিয়ন হল নর্থ ইস্ট ইউনাইটেড।
শুভাশিসের টাইব্রেকার সেভ করলেন গুরমিত। ডুরান্ড জিতল নর্থ ইস্ট ইউনাইটেড।
টাইব্রেকারে দুরন্ত গোল আজারাইয়ের। খেলার ফলাফল নর্থ ইস্টের পক্ষে ৪-৩।
মোহনবাগানের হয়ে চতুর্থ শটে তৃতীয় গোল করলেন দিমিত্রি।
টাইব্রেকারে তৃতীয় গোল করলেন পার্থিব। হাতে লাগিয়েও বাঁচাতে পারলেন না বিশাল।
টাইব্রেকারে মিস মোহনবাগানের কোলাসোর। সেভ করলেন নর্থ ইস্টের গুরমিত।
নর্থ ইস্টের হয়ে হয়ে দ্বিতীয় টাইব্রেকারে গোল জাবাকোর। ফলাফল ২-২।
মোহনবাগানের দ্বিতীয় টাইব্রেকারে গোল মনবীরের।
টাইব্রেকারে নর্থ ইস্টের হয়েও গোল করলেন গুইয়ের্মো।
টাইব্রেকারে প্রথম শটে গোল মোহনবাগানের কামিন্সের।
নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ। ফলাফল ২-২। ডুরান্ড চ্যাম্পিয়ন নির্ধারিত হবে পেনাল্টি শুট আউটে।
৮৮ মিনিট: বক্সের বাইরে থেকে দূরপাল্লার শট দিমিত্রির। অল্পের জন্য বল বারের পাশ দিয়ে চলে যায়।
৮৬ মিনিট: বিপজ্জনক জায়গায় ফ্রি-কিক পায় নর্থ ইস্ট। নেস্তরের শট সোজা চলে যায় বিশালের হাতে।
৮৩ মিনিট: ম্যাচ যত শেষের দিকে এগোচ্ছে, তত চাপে পড়ে যাচ্ছে মোহনবাগান। ভুল করেছিলেন বিশালও। কিন্তু ব্যবধান বাড়েনি নর্থ ইস্টের।
৭৮ মিনিট: যুবভারতীতে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলছে দুই দলের। নর্থ ইস্টের কাছে যেমন সুযোগ চলেছিল। তেমনই বক্সে ঢুকে গিয়েছিলেন লিস্টনও। কিন্তু বলটি শুট করতে পারলেন না তিনি।
৬৮ মিনিট: মোহনবাগানের বক্সে ক্রমাগত আক্রমণ নর্থ ইস্টের। জিতিনের দুরন্ত শট বাঁচালেন বিশাল।
৫৭ মিনিট: ফের গোল নর্থ ইস্টের। দূরপাল্লার বাঁকানো শটে সমতা ফেরালেন গুইয়ের্মো।
৫৫ মিনিট: দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোলশোধ নর্থ ইস্টের। ফাস্ট বারে গোল করলেন আলাদাইন।
শুরু দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। সাহালকে তুলে দিমিত্রিকে নামাল মোহনবাগান।
প্রথমার্ধের শেষে মোহনবাগান ২- নর্থ ইস্ট ইউনাইটেড ০।
৪৫+৪ মিনিট: প্রথমার্ধের সংযুক্তি সময়ে ফের গোল মোহনবাগানের। এবার নর্থ ইস্টের জালে বল জড়ালেন সাহাল। বাঁ প্রান্ত থেকে বল নিয়ে দ্রুত গতিতে এগিয়ে যান কোলাসো। বক্সে ঢুকে পাস দেন সাহালকে। সেখান থেকে জালে বল জড়িয়ে দেন সবুজ-মেরুনের ফুটবলার।
৪১ মিনিট: নর্থ ইস্টের বক্সের ফের ঝড় সবুজ-মেরুনের। মনবীরের জোরাল শট কোনও রকমে বাঁচান গুরমীত। পালটা সুযোগ এসেছিল নর্থ ইস্টের কাছেও। এবারও বাঁচালেন বিশাল।
৪০ মিনিট: যুবভারতীতে ডুরান্ডের ফাইনাল দেখতে উপস্থিত বলিউড অভিনেতা ও নর্থ ইস্ট ইউনাইটেডের অন্যতম কর্ণধার জন আব্রাহাম।
৩৮ মিনিট: মোহনবাগানের ডিফেন্সে বড় ধাক্কা। উঠে গেলেন আলবার্তো। সেই জায়গায় এলেন আশিস রাই।
৩২ মিনিট: যুবভারতীতে দেখা গেল টিফো। যেখানে লেখা, 'তোর ভয় নেই বোন আমরা, প্রতিবাদ করতে জানি'।
২৮ মিনিট: মুহুর্মুহু আক্রমণ মোহনবাগানের। ডান পোস্ট দিয়ে গোলমুখে শট মনবীরের। বল যদিও সহজেই ধরে ফেলেন নর্থ ইস্ট গোলকিপার গুরমীত। এদিকে চোট পেয়ে বেরিয়ে গেলেন তাদের বেমাম্মের। সেই জায়গায় এলেন নেস্তর।
২২ মিনিট: ত্রাতা হয়ে উঠলেন মোহনবাগানের গোলকিপার বিশাল কাইথ। জিতিনের হেড বাঁচিয়ে দিলেন তিনি।
১৯ মিনিট- গোলের সুযোগ এসে গিয়েছিল গ্রেগ স্টুয়ার্টের কাছে। বক্সের মধ্যে বল নিয়ে ঢুকে পড়েছিলেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বারের উপর দিয়ে উড়িয়ে দেন মোহনবাগান স্ট্রাইকার।
৯ মিনিট- পেনাল্টিতে মোহনবাগানকে এগিয়ে দিলেন কামিন্স। বক্সের মধ্যে সাহালকে ফাউল করেন নর্থ ইস্ট ডিফেন্ডার। পেনাল্টি থেকে গোল করতে ভুল করেননি কামিন্স।
বিকেল ৫:৩০- যুবভারতীতে বল গড়াল ডুরান্ড কাপ ফাইনালের। মুখোমুখি মোহনবাগান ও নর্থ ইস্ট ইউনাইটেড।
বিকেল ৪:৪৫- ঘোষিত মোহনবাগানের প্রথম একাদশ।
বিশাল, অলড্রেড, থাপা, স্টুয়ার্ট, মনবীর, শুভাশিস (অধিনায়ক), লিস্টন, সাহাল, আলবার্তো, কামিন্স, আপুইয়া
রিজার্ভ: দিমিত্রি, অভিষেক, টাংরি, অর্শ, দীপেন্দু, গ্লেন, আমনদীপ, আশিস, সৌরভ, সুহেল
ঘোষিত নর্থ ইস্ট ইউনাইটেডের প্রথম একাদশ।
গুরমীত, দীনেশ, তনদম্বা, জাবাকো, হামজা, বেমামের, আশির, মায়াক্কান্নান, আলাদাইন, জিতিন, থোই
রিজার্ভ: মির্শাদ, গুইয়ের্মো, নেস্তর, পার্থিব, মাকার্টন, রবিন, রিদিম, কেবি, ফাল্গুনী, শিঘিল