টানটান লড়াই শেষে ডুরান্ড ফাইনাল জিতল মোহনবাগান। সবুজ-মেরুনকে সমানে সমানে টক্কর দিলেও শেষ পর্যন্ত স্নায়ুর চাপ সামলে ডুরান্ডের শিরোপা দখল করে নিলেন সবুজ-মেরুন ফুটবলাররা। ১৯ বছর আগে হারের মধুর প্রতিশোধ নিয়ে নিল মোহনবাগান। ম্যাচের ৬১ মিনিটে লালকার্ড দেখেন মোহনবাগানের অনিরুদ্ধ থাপা। তারপর প্রায় ৪০ মিনিট ১০ জনে খেলে সবুজ-মেরুন শিবির। তা সত্ত্বেও শেষদিকে চাপ সামলে চ্যাম্পিয়ন তাঁরাই।
১০০’ খেলা শেষ, ডুরান্ডের রং সবুজ-মেরুন। খেলার ফল ১-০।
৯৬’ শেষ মুহূর্তে একের পর এক আক্রমণ ইস্টবেঙ্গলের। কোনওক্রমে দুর্গরক্ষা সবুজ-মেরুনের।
৯২’ লালকার্ড দেখলেন ইস্টবেঙ্গলের সহকারী কোচ দিমাস ডেলগাদো।
৯০’ ৯ মিনিটের অতিরিক্ত সময় দিলেন চতুর্থ রেফারি।
৮৬’ ইস্টবেঙ্গলের ভাল সুযোগ। শেষ মুহূর্তে ক্লিয়ার করলেন আনোয়ার।
৮২’ কার্যত ফাঁকা গোলেও বল ঠেলতে পারলেন না মোহনবাগানের বিশ্বকাপার জেসন কামিংস।
৮০’ মাঠে নেমেই হলুদ কার্ড দেখলেন সুহের।
৭৮’ একসঙ্গে তিনটি পরিবর্তন ইস্টবেঙ্গলের। রক্ষণভাগে লোক কমিয়ে আক্রমণে যাওয়ার লক্ষ্য কুয়াদ্রাতের। ৭১’ বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত গোল পেত্রাতোসের। এক গোলে এগিয়ে গেল ১০ জনের মোহনবাগান।
৬৯’ ক্লেটনের দুর্দান্ত শট বক্সের বাইরে থেকে। অনবদ্য সেভ বিশালের।
৬৭’ একসঙ্গে তিনটি পরিবর্তন মোহনবাগানের। মাঠে এলেন কামিন্স, গ্লেন, এবং লিস্টন। মাঠ ছাড়লেন বুমোস, আশিক।
৬১’ লালকার্ড। পরপর দুটো হলুদ কার্ড দেখে মাঠ থেকে বেরিয়ে গেলেন মোহনবাগানের অনিরুদ্ধ থাপা।
৬০’ সহজ গোল নষ্ট করলেন মোহনবাগানের বুমোস।
৫৯’ আক্রমণে নামার চেষ্টায় মোহনবাগান। রাইট ব্যাক আশিস রাইকে তুলে মনবীরকে নামালেন ফেরান্দো
৫৫’ সাইডলাইনে দাঁড়িয়ে অত্যাধিক উত্তেজনা। হলুদ কার্ড দেখানো হল ইস্টবেঙ্গল কোচ কুয়াদ্রাতকে।
৫১’ সেমিফাইনালে মোহনবাগানের নায়ক সাদিকু দূরপাল্লার শট নিলেন। তবে গোলের অনেকটা দূর দিয়ে গেল তাঁর শট।
৪৮- গোলরক্ষককে ব্যাক পাস করতে গিয়ে দলকে বিপদে ফেলেছিলেন আনোয়ার। কোনওক্রমে গোল বাঁচালেন বিশাল কাইথ।
৪৬’ দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু। শুরুতেই আক্রমণে ইস্টবেঙ্গল।
প্রথমার্ধের খেলা শেষ। কোনও দলই গোল করতে পারেনি।
৪৯- সুবর্ণ সুযোগ পেয়েও গোল নষ্ট মোহনবাগানের পেত্রাতোসের।
৪৬’- এবার হলুদ কার্ড দেখলেন ইস্টবেঙ্গলের বোরহা, এবং মোহনবাগানের অনিরুদ্ধ থাপা।
৪৫’ প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে মাঠে অপ্রীতিকর ছবি। বিবাদে জড়ালেন বুমোস এবং সাউল। দু’জনকেই কার্ড দেখালেন রেফারি।
৪২- আগের ডার্বির নায়ক নন্দ বক্সের ভিতর থেকে জোরালো শট নিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর শট বারের উপর দিয়ে চলে যায়।
৩৬- সুবর্ণ সুযোগ তৈরি করেছিল মোহনবাগান। আশিস রাইয়ের করা মাইনাস থেকে সাহালের নেওয়া শট লক্ষ্যভ্রষ্ট।
৩৪’ ম্যাচের প্রথম পরিবর্তন। চোট পেয়ে মাঠ ছাড়লেন ইস্টবেঙ্গলের এলসে। বদলে মাঠে এলেন লুকাস।
৩০’ ইস্টবেঙ্গলের দুর্দান্ত আক্রমণ প্রতিহত করল মোহনবাগান। খেলা এখনও গোলশূন্য।
২৮’ হঠাৎ দুর্দান্ত সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল মোহনবাগান। ইস্টবেঙ্গলের চুঙ্গা এবং গোলরক্ষক গিলের ভুল বোঝাবুঝিতে বল প্রায় চলে গিয়েছিল মোহনবাগানের দখলে। যদিও শেষ মুহূর্তে বল ক্লিয়ার করেন গোলরক্ষক গিল।
২০’ ২০ মিনিটের খেলা শেষ। সমানে সমানে লড়ছে দুই শিবির।
১৭’ ফের দুর্দান্ত আক্রমন মোহনবাগানের। তবে হুগোর শট ব্লক করল ইস্টবেঙ্গল।
১৩’ এবার ডান প্রান্ত দিয়ে আক্রমণ মোহনবাগানের। বুমোসকে দুর্দান্ত ট্যাকল করলেন রাকিব।
১১’ ফের বা প্রান্ত থেকে আক্রমণ নন্দর। এবার ক্রস আটকে দিলেন আশিস রাই।
১০’ ফের অফসাইড পেত্রাতস। প্রথম ১০ মিনিটেই ৩ বার অফসাইড হলেন মোহনবাগান ফুটবলাররা।
৭’ সম্ভাবনাময় আক্রমণ তুলে এনেছিল মোহনবাগান। কিন্তু সাহাল অফসাইড হওয়ায় কোনও লাভ হল না। এখনও পর্যন্ত খেলার ফল ১-১।
৩’ বাম প্রান্ত থেকে আক্রমণ ইস্টবেঙ্গল। নন্দর ক্রস কোনওরকমে ক্লিয়ার করল মোহনবাগান।
বিকেল ৪টে- শুরু হল ডুরান্ড কাপের ফাইনাল।
দুপুর ৩.৪৫- ডুরান্ড ফাইনাল দেখতে হাজির রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। উপস্থিত ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, এবং প্রতিমন্ত্রী মনোজ তিওয়ারিও।
দুপুর ৩.৩৫- ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ- গিল, রাকিব, নুঙ্গা, এলেসে, মন্দার, সাউল, খাবরা, বোরহা, মহেশ, নন্দ, সিভেরিও
দুপুর ৩.৩০- মোহনবাগানের প্রথম একাদশে জায়গা হল না বিশ্বকাপার জেসন কামিন্সের। মোহনবাগানের প্রথম একাদশ- বিশাল, আনোয়ার, হেক্টর, আশিস, শুভাশিস, অনিরুদ্ধ, হুগো, সামাদ, আশিক, পেত্রাতোস, সাদিকু