shono
Advertisement
Murshidabad

রেস্তরাঁ থেকে সাহায্য করা খাবার খেয়ে মর্মান্তিক পরিণতি, মুর্শিদাবাদে মৃত্যু বাবা ও ছেলের

খাবারে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু নাকি প্রচণ্ড গরমের জের, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
Posted: 09:42 PM Apr 21, 2024Updated: 09:42 PM Apr 21, 2024

অতুলচন্দ্র নাগ, ডোমকল: রেস্তরাঁ থেকে সাহায্য করা খাবার খেয়ে প্রাণ হারালেন বাবা ও ছেলে। মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষী মুর্শিদাবাদের ইসলামপুরের শিসেপাড়ায়। নজরুল হক এবং তাঁর ছেলে হাসিবুল শেখ, মুর্শিদাবাদের শিসেপাড়ার বাসিন্দা। পুলিশ দেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠায়। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু হয়েছে।

Advertisement

পুলিশ সূত্রে খবর, প্রতিদিনের মতো খাবারের খোঁজে রানিনগরের শেখপাড়া বাজারে যান নজরুল হক এবং তাঁর ছেলে হাসিবুল শেখ। সেখানে ভিক্ষাবৃত্তির পর শেখপাড়ার একটি রেস্তরাঁয় যান। সেখান থেকে তাঁদের একটি খাবারের প্যাকেট দেওয়া হয়। সেই খাবারের প্যাকেট বাড়িতে নিয়ে যান। বছর আঠাশের হাসিবুলের সঙ্গে খাবার ভাগ করে খান সত্তর বছর বয়সি নজরুল।

[আরও পড়ুন: মহিলাকে ‘কুপ্রস্তাব’, বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মার-বাইক ভাঙচুর, অগ্নিগর্ভ সিউড়ি]

তার কিছুক্ষণের মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়েন দুজনে। ওই অবস্থায় প্রতিবেশীরা তড়িঘড়ি তাঁদের উদ্ধার করেন। ইসলামপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁদের। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বৃদ্ধ ভিক্ষুক নাজরুলকে মৃত বলে জানান। ছেলে হাসিবুলকে মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু সেখানে পৌঁছনোর আগে রাস্তাতেই মৃত্যু হয় তাঁর।

পুলিশ এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে। খাবারের অবশিষ্টাংশের নমুনা সংগ্রহ করেছে। লোচনপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান নুরুল ইসলাম জানান, “রবিবার শেখপাড়ায় খাবারের খোঁজে যান নজরুল হক। শুনলাম সেখানকার কোনও রেস্তরাঁ থেকে প্যাকেটে খাবার এনেছিলেন। সেটা খেয়েই বিপত্তি।” খাবারে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু নাকি প্রচণ্ড গরমের জের, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

[আরও পড়ুন: জয়সলমেরকে টেক্কা কলকাতার, ৪৫ ডিগ্রি পার পানাগড়ে, পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সানস্ট্রোকও]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • রেস্তরাঁ থেকে সাহায্য করা খাবার খেয়ে মর্মান্তিক পরিণতি।
  • মুর্শিদাবাদে মৃত্যু বাবা ও ছেলের।
  • খাবারে বিষক্রিয়ায় মৃত্যু নাকি প্রচণ্ড গরমের জের, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
Advertisement