shono
Advertisement

নজরে পিছড়ে বর্গ? মরণোত্তর ভারতরত্ন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পূরী, আপ্লুত মোদি

'ভোটমুখী চমক' খোঁচা আরজেডির।
Posted: 09:13 AM Jan 24, 2024Updated: 02:56 PM Jan 24, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: মরণোত্তর ভারতরত্নে সম্মানিত বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কর্পূরী ঠাকুর। পিছিয়ে পড়া জাতির মানুষের উন্নয়নে অবদানের জন্যই তাঁকে সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে সম্মানিত করল কেন্দ্র। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁকে ভারতরত্ন (Bharat Ratna) ঘোষণা করেন। বুধবার তাঁর শতবর্ষ জন্মজয়ন্তী পালিত হচ্ছে। বিহারের জননায়ক হিসাবে পরিচিত কর্পূরী ঠাকুর (Karpoori Thakur)।

Advertisement

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) এক্স হ্যান্ডলে এই বিষয়ে পোস্ট করেন। আপ্লুত মোদি লেখেন, ‘ভারত সরকার সামাজিক ন্যায়ের পুরোধা মহান জননায়ক কর্পূরী ঠাকুরকে ভারতরত্ন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমি খুব খুশি। ওঁর জন্মশতাব্দীর মুহূর্তে এই সিদ্ধান্ত দেশবাসীকে গর্বিত করবে। পিছিয়ে পড়া ও বঞ্চিতদের উত্থানের জন্য ওঁর অটুট অঙ্গীকার ও দূরদর্শী নেতৃত্ব ভারতের সামাজিক-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গভীর ছাপ রেখেছে। এই ভারতরত্ন কেবল ওঁর অতুলনীয় অবদানের প্রতি বিনম্র সম্মানই নয়, তা সামাজিক ঐক্যকেও তুলে ধরবে।’ বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে তাঁর জোটসঙ্গী আরজেডি একে ‘বিজেপির ভোটমুখী চমক’ বলে খোঁচা দিয়েছে।

[আরও পড়ুন: কেষ্টতেই ভরসা! বীরভূমের বৈঠকে অনুব্রতর পদ্ধতিতেই লোকসভা নির্বাচনের নির্দেশ মমতার]

প্রসঙ্গত, প্রতি বছর ২৪ জানুয়ারি কর্পূরী ঠাকুরের জন্মজয়ন্তী পালন করা হয়। বিহারের রাজনীতিতে গরিব এবং পিছিয়ে পড়া জাতির কণ্ঠস্বর হিসাবে তাঁর অবদান রয়েছে। তিনি ছিলেন বিহারের দলিত আইকন। কর্পূরী ঠাকুর বিহারের দু’বারের মুখ্যমন্ত্রী এবং একবারের উপ মুখ্যমন্ত্রী। ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীও। ১৯৭০ সালে তিনি প্রথমবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন।

[আরও পড়ুন: এবার থেকে আরও সকালে খুলবে আউটডোর, সরকারি হাসপাতালের নিয়মে বড় বদল]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement