@font-face {
font-family: 'Noto Sans Bengali';
font-style: normal;
font-weight: 400;
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot);
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.ttf) format('truetype')
}
@font-face {
font-family: 'Noto Sans Bengali bold';
font-style: normal;
font-weight: 700;
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot);
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.ttf) format('truetype')
}
p {font-family: 'Noto Sans Bengali', sans-serif; font-size: 20px; line-height: 33px;}
সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে প্রায় গোটা দেশ জানত, ২০০০ টাকার নোটে আছে নয়া ন্যানো জিপিএস প্রযুক্তি৷ কিন্তু পরে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয় এ খবর ভুয়ো৷ অর্থাৎ নয়া নোটে কোনও নতুন নিরাপত্তার রক্ষাকবচ নেই৷ কিন্তু কেন তা রাখা সম্ভব হল না৷
কালো টাকা রোখার ক্ষেত্রে মোদির সিদ্ধান্তের সবথেকে চমকপ্রদ দিক ছিল এই ২০০০ টাকার নোটের আত্মপ্রকাশ৷ একে তো নতুন একটি নোটের জন্ম নিয়ে কৌতূহল তুঙ্গে৷ অন্যদিকে অনেকে প্রশ্ন তুলছিলেন, এতে তো কালো টাকার কারবারীরাই অনেকটা সুবিধাজনক অবস্থানে থাকবে ভবিষ্যতে৷ আর এই প্রসঙ্গেই এসেছিল ন্যানো জিপিএস প্রযুক্তির কথা৷ যা থাকার ফলে সহজে জাল করা যেত না ২০০০ টাকার নোট৷ কিন্তু তা রাখা সম্ভব হয়নি৷ কারণ, মাত্র ৬ মাস আগে নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়৷ মাইসুরুর ট্যাঁকসালে নতুন এই টাকা ছাপানোর নির্দেশ দেওয়া হয়৷ এই সময়ের মধ্যে প্রায় ১৮০০ কোটি সংখ্যক নোট ছাপানো হয়৷ যার মধ্যে আছে ২০০০ টাকার নোটও৷ যদি নতুন নোটের ডিজাইন থেকে নিরাপত্তার জন্য নয়া বৈশিষ্ট্য যোগ করতে হত, তবে অনেকটা সময় লেগে যেত৷ শেষবার ২০০৫ সালে এই পরিবর্তন করা হয়৷
নতুন ২০০০ টাকার নোট পুরোটাই ভারতে তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল৷ এ নোটের কাগজও মাইসুরুর ব্যাঙ্ক নোট পেপার মিল প্রাইভেট লিমিটেডেই তৈরি৷ ৫০০ টাকার নোটের থেকে অবশ্য আমদানি করা কাগজ ব্যবহার করা হয়েছে কিছু ক্ষেত্রে৷ অল্প সময়ে পুরো প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্যই নতুন কোনও নিরাপত্তা যোগ করা সম্ভব হয়নি ২০০০ টাকার নোটে৷ তবে নয়া নিরাপত্তা যোগ করে কেন নোট আনা হল না, সে প্রশ্নও উঠছে৷