সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: অবাধ্য ভালবাসার কাছে বাধ্য শরীর। গলার কাছে আলতো ছোঁয়া, তাতেই যেন সারা শরীরে আগুন ধরে যায়। প্রেমের এই বহ্নিশিখা যাবতীয় বিধিনিষেধ নিমেষে ছারখার করে দেয়। খুবই স্পর্শকাতর এই গ্রীবা। এর সৌন্দর্যের ব্যাখ্যা, কবিদের কবিতাতেও পাওয়া যায়। কিন্তু কেন শরীরিক মিলনের ক্ষেত্রে কন্ঠ বা গ্রীবা বা চলতি ভাষায় গলার এত মাহাত্ম্য? জানালেন বিশেষজ্ঞরা।
অনেকেই কণ্ঠের জাদুতে মুগ্ধ হন। এক সময় ফোনের মাধ্যমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা বলতেন প্রেমিক-প্রেমিকারা। জনপ্রিয় হিন্দি ছবির দৃশ্যটির কথা মনে আছে তো? যেখানে অরবিন্দ স্বামীর চরিত্র স্ত্রীর গ্রীবায় জমে থাকা জলের বিন্দু ভালবাসার ছোঁয়ায় সরিয়ে দেন। রোম্যান্টিক সেই দৃশ্য আজও দর্শকদের মনে মণিকোঠায় রয়ে গিয়েছে। বিশেষজ্ঞদের কথা অনুযায়ী, সঙ্গমের ক্ষেত্রে কণ্ঠ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ মানবশরীরের এই অংশটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর হয়। কথা বলতে বলতে কেউ ঘাড়ের কাছে চলে এলেও অনেকে অস্বস্তি বোধ করেন।
[আরও পড়ুন: যৌনজীবন স্বাভাবিক করতে ৪ গুণ ভায়াগ্রা সেবন, একটানা ২০ দিন উত্থিত হয়ে রইল পুরুষাঙ্গ, তারপর…]
সঙ্গমের ক্ষেত্রে ফোরপ্লে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাতেই লুকিয়ে চরম সুখের চাবিকাঠি। আর এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থান কণ্ঠ। সঙ্গীর শরীরের এই স্থানটি থেকে ফোরপ্লে শুরু করা উচিত। অনেকে আবার সঙ্গমের পর আলতো করে কণ্ঠে চুম্বন করতে পছন্দ করেন। তাতেই ভালবাসার আশ্বাস পাওয়া যায়।
গলায় একটি নির্দিষ্ট গড়ন থাকে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই সৌন্দর্য মানুষের মনকে আকর্ষিত করে। প্রলোভন দেখায়। ফলে ভালবাসার সময় ঠোঁটের পাশাপাশি অনেকে কণ্ঠে চুম্বন করতেও পছন্দ করেন। আর এতেই প্রেমের আগুন জ্বলে ওঠে। শারীরিক মিলনের সুখ চরম পর্যায়ে পৌঁছে যায়। ঢেউয়ের মতো সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে পরম তৃপ্তি।