shono
Advertisement

ডিসেম্বরের শুরুতেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় রদবদলের সম্ভাবনা, একাধিক মন্ত্রী পেতে পারে বাংলা

আর কারা মন্ত্রী হতে পারেন?
Posted: 10:57 AM Nov 28, 2020Updated: 10:57 AM Nov 28, 2020

বিশেষ সংবাদদাতা, নয়াদিল্লি: কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদল আসন্ন। ডিসেম্বর মাসের শুরুর দিকেই তা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এবারের মন্ত্রিসভার রদবদলে বাংলা থেকে একাধিক মন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একজন পূর্ণমন্ত্রী এবং দু’জন রাষ্ট্রমন্ত্রী বাংলা পেতে পারে, এমন জল্পনাও রয়েছে। একই সঙ্গে কংগ্রেস থেকে বিজেপিতে যোগদান করা জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়াকে (Jyotiraditya Scindia) পূর্ণ মন্ত্রীপদ দেওয়া হবে বলেই জানা গিয়েছে।

Advertisement

একইভাবে বিহার থেকে রাজ্যের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী সুশীল কুমার মোদিকে (Sushil Kumar Modi) এবারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় জায়গা দেওয়ার বিষয়টিও মোটামুটি পাকা হয়ে গিয়েছে। শুক্রবার রাতেই বিজেপি (BJP) বিহারের রাজ্যসভা উপনির্বাচনের একটি আসনের জন্য প্রার্থী হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণা করেছে। যা সুশীল মোদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় জায়গা করে দেওয়ার লক্ষ্যেই করা হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। তাঁর জায়গায় অন্য দু’জনকে উপমুখ্যমন্ত্রী করার পর থেকেই তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে আসার কথা শোনা গিয়েছিল।

[আরও পড়ুন: ৩৭০ ধারা বাতিলের পর প্রথম নির্বাচন জম্মু ও কাশ্মীরে, কড়া নিরাপত্তায় শুরু ভোটগ্রহণ]

আসলে এবারে মন্ত্রিসভার যে রদবদল হতে চলেছে তা পুরোটাই কৌশলগত। সিন্ধিয়া দলত্যাগের পর কাজ করছিলেন শুধু সাধারণ সাংসদ হয়ে। কিন্তু সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশের উপনির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বেই সাফল্য পেয়েছে বিজেপি। টিকে গিয়েছে সরকার। তাই তাঁকে পুরস্কৃত করতে চলেছে গেরুয়া শিবির। এদিকে, সুশীল মোদির নেতৃত্বেই দল হিসেবে বিহারে ভাল ফল করেছে বিজেপি। কিন্তু জাতিগত সমীকরণের জন্য তাঁকে উপমুখ্যমন্ত্রী করা যায়নি। তাই তাঁকেও জায়গা দেওয়া হবে কেন্দ্রে।

[আরও পড়ুন: ভ্যাকসিন তৈরির কাজ কতদূর?‌ খতিয়ে দেখতে শনিবার তিনটি সংস্থাতেই যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী]

আর আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বাংলা দখলকেই পাখির চোখ করেছে বিজেপি। তাই ভোটের আগে চমক হিসেবে বাংলার কোনও সাংসদকে পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। প্রতিমন্ত্রী হতে পারেন আরও দু’জন। আসলে উনিশের লোকসভায় ১৮টি আসন পাওয়ার পরও রাজ্য থেকে মাত্র দু’জনকে মন্ত্রী করা হয়েছিল। যা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল বঙ্গ বিজেপির অন্দরেও। আফসোস ছিল গেরুয়া শিবিরের সমর্থকদের মনেও। সেই আক্ষেপ বিধানসভার আগেই দূর করতে চায় বিজেপি নেতৃত্ব।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement