গোবিন্দ রায়: নওশাদ সিদ্দিকির (Nawsad Siddique)ভাঙড়ে প্রবেশে বাধা রইল না। ভাঙড়ে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলেই আদালতে জানাল রাজ্য। ফলে অন্যান্যদের মতোই এবার ভাঙড়ে যেতে পারবেন এলাকার বিধায়ক। অর্থাৎ যৌক্তিকতা হারাল বিধায়কের মামলার।
ভোটকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছিল ভাঙড়(Bhangar)। ভোট মিটলেও বোমাবাজি-গুলি বন্ধ হয়নি। প্রাণও গিয়েছে। পরবর্তীতে ভাঙড়ের নির্দিষ্ট এলাকায় জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা। ভাঙড়ের প্রবেশ দ্বারে নাকা পয়েন্ট করা হয়েছে। স্পর্শকাতর এলাকায় প্রবেশের অনুমতি মিলছে না সকলের। ১২ ও ১৭ জুলাই ভাঙড়ে প্রবেশের আগে বিধাননগরের হাতিশালায় পুলিশি বাধার মুখে পড়েন স্থানীয় বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি।
[আরও পড়ুন: দিঘায় বিষাক্ত ‘ইয়েলো বেলি’ সাপ! কামড়ালে শরীর পুরোপুরি পক্ষাঘাতগ্রস্ত, কাজ করে না অ্যান্টি ভেনাম]
দীর্ঘক্ষণ নাকা পয়েন্টে দাঁড়িয়ে থাকেন নওশাদ। কথা বলার চেষ্টা করেন পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সঙ্গে। প্রয়োজনে হেঁটে এলাকার যাওয়ার অনুমতি চান তিনি। তবে তাতে কোনও লাভ হয়নি। দীর্ঘক্ষণ পর ফিরে আসতে হয় তাঁকে। পরবর্তীতে আদালতের দ্বারস্থ হন তিনি। সেই মামলায় সোমবার রাজ্যের তরফে আদালতে জানানো হয়েছে যে, ভাঙড়ে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। অর্থাৎ বিধায়কের মামালর আর যৌক্তিকতা নেই বলেই দাবি রাজ্যের। আদালতও মনে করছে, বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকির এলাকায় ঢুকতে কোনও সমস্যা নেই।