shono
Advertisement

নারদা গাম হত্যা: সুপ্রিম নির্দেশে গঠিত সিটের তদন্তে অসঙ্গতি! তিরস্কার বিশেষ আদালতের

২০০২ সালে নারদা গাম এলাকায় সাম্প্রদায়িক হিংসায় ১১ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
Posted: 03:35 PM May 03, 2023Updated: 04:09 PM May 03, 2023

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নারদা গাম গণহত্যা মামলায় (2002 Naroda Gam riots case) বেকসুর খালাস পেয়েছে ৬৭ অভিযুক্ত। যার জন্য সুপ্রিম কোর্টের তৈরি করে দেওয়া সিটের তদন্তকে দায়ী করল আহমেদাবাদের বিশেষ আদালত। বিচারকের দাবি, সিটের তদন্তে খামতি ছিল। উপযুক্ত প্রমাণ দাখিল করতে পারেনি তারা। তার জেরেই বেকসুর খালাস পেয়েছে অভিযুক্তরা।

Advertisement

২০০২ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আহমেদাবাদ শহরের নারদা গাম এলাকায় সাম্প্রদায়িক হিংসায় ১১ মুসলমানের মৃত্যু হয়। গোধরায় ট্রেনে আগুন দেওয়ার পরের দিনের ঘটনা। ২০০৮ সালে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সিট তদন্তভার নেয়। ৮৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করে। মামলায় মোট ১৮২ জন সাক্ষী ছিলেন। তাঁদের জেরা ও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সেই প্রেক্ষিতে চার্জশিটে পেশ করে সিট। অবশেষে বেকসুর খালাস পায় ৬৭ জন অভিযুক্ত।

[আরও পড়ুন: কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে শুরু বৃষ্টি, আমফানের স্মৃতি ফেরাবে ঘূর্ণিঝড় ‘মোচা’?]

এই সংক্রান্ত এক রিপোর্টে আহমেদাবাদের বিশেষ আদালতের বক্তব্য, সুপ্রিম কোর্টের তৈরি করে দেওয়া সিট উপযুক্ত তদন্ত করতে পারেনি। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সঠিক তথ্যপ্রমাণ দাখিল করতে পারেনি। এমনকী, সাক্ষীদের বয়ানে যে অসঙ্গতি ছিল তা দূর করার চেষ্টাও করেনি সিটের তদন্তকারীরা। অভিযুক্তরা অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে হামলা চালিয়েছিল, তা প্রমাণ করা যায়নি। তাই বেকসুর খালাস দিতে হয় ৬৭ জনকে। মত আহমেদাবাদের বিশেষ আদালতের।

[আরও পড়ুন: সবুজ পাতায় শরীর ঢাকলেন ঋতাভরী, ছবি দেখে কী বলছেন নেটিজেনরা?]

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement