মোহনবাগান: ২ (পেত্রাতস ১৪’, ৮৫)
বেঙ্গালুরু: ২ (সুনীল ৪৫+৫, কৃষ্ণ ৭৮)
পেনাল্টিতে ৪-৩ গোলে জয়ী মোহনবাগান।
বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে টানটান জয়, ভারতসেরা মোহনবাগান।
পঞ্চম শটে ফের মিস বেঙ্গালুরুর।
চতুর্থ শটে গোল বেঙ্গালুরুর সুনীল এবং মোহনবাগানের মনবীরের।
পেনাল্টিতে এগিয়ে গেল মোহনবাগান। তৃতীয় শটে দুর্দান্ত গোল কিয়ানের।
বেঙ্গালুরুর তৃতীয় পেনাল্টি আটকালেন বিশাল।
দ্বিতীয় পেনাল্টি থেকে গোল মোহনবাগানের লিস্টনও।
দ্বিতীয় পেনাল্টি থেকেও গোল করল বেঙ্গালুরুর। এবারে গোল করলেন রয় কৃষ্ণ।
প্রথম পেনাল্টি থেকে গোল করলেন মোহনবাগানের পেত্রাতসও।
প্রথম পেনাল্টি শট থেকে গোল বেঙ্গালুরুর।
অতিরিক্ত সময়েও অমীমাংসিত খেলা, ম্যাচ গড়াল পেনাল্টিতে
১১৮’ পেত্রাতসের দূর থেকে মারা দুর্বল শটেই হকচকিয়ে গেলেন গুরপ্রীত। তবে শেষে অল্পের জন্য় মুখরক্ষা বেঙ্গালুরুর গোলরক্ষকের।
১১৫’ অতিরিক্ত সময়েরও শেষদিকে খেলা। এখনও খেলার ফল ২-২।
১০৯’ ফের সহজ সুযোগ নষ্ট মোহনবাগানের। বাঁদিক থেকে পেত্রাতসের বাড়ানো ক্রস কার্যত ফাঁকা গোলের সামনে পেয়েও মিস করলেন মনবীর।
১০৭’ অবাক করা সাবস্টিটিউট মোহনবাগানের। হ্যামিলের বদলে মরশুমে প্রথমবারের জন্য নামলেন সুমিত রাঠী।
১০৬’ অনবদ্য সুযোগ বেঙ্গালুরুর। রয় কৃষ্ণর শট একটুর জন্য বারের উপর দিয়ে চলে গেল।
অতিরিক্ত সময়ের দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধের খেলা শেষ। খেলার ফল ২-২।
৯৯’ দুর্দান্ত আক্রমণ বেঙ্গালুরুর, বক্সের বাইরে থেকে রোহিত কুমারের শট অল্পের জন্য লক্ষভ্রষ্ট।
৯২’ সম্ভাবনাময় জায়গা থেকে ফ্রি-কিক বেঙ্গালুরুর। সুনীলের শট থেকে উদান্তর হেডার লক্ষ্যভ্রষ্ট।
অতিরিক্ত সময়ের খেলার শুরু।
নির্ধারিত সময়ে খেলা অমীমাংসিত, ম্যাচ গড়াল অতিরিক্ত সময়ে।
৯২’ শেষ মুহূর্তে অনবদ্য মোহনবাগান। দুর্দান্ত শট গোললাইন থেকে বাঁচিয়ে বেঙ্গালুরুকে ম্যাচে রাখলেন প্রবীর দাস।
৯১’ ম্যাচের ৯১ মিনিটে গিয়ে বাইসাইকেল কিক নিলেন ৩৮ বছরের সুনীল ছেত্রী। তবে তাঁর শট লক্ষ্যভ্রষ্ট।
৯০’ হলুদ কার্ড দেখলেন মোহনবাগানের নামতে। অতিরিক্ত সময় ৪ মিনিট।
৮৫’ পেনাল্টি থেকে ফের গুরপ্রীতকে পরাস্ত করলেন পেত্রাতস। খেলায় সমতা ফেরাল মোহনবাগান।
৮২’ ফের পেনাল্টি পেল মোহনবাগান। কিয়ানকে বক্সের একেবারে ধারে ফাউল করলেন বেঙ্গালুরুর ডিফেন্ডার।
৭৮’ রয় কৃষ্ণর গোলে এগিয়ে গেল বেঙ্গালুরু। পুরনো দলের বিরুদ্ধে কর্নার থেকে গোল করলেন সুযোগসন্ধানী রয়।
৭৬’ ভাল বিল্ড-আপ বেঙ্গালুরুর। তবে রোহিতের শট ব্লক করলেন দামিয়ানোভিচ।
৭৩’ চাপ বাড়াচ্ছে বেঙ্গালুরু। তবে ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে এখনও কোনও গোল হয়নি।
৬৭’ হলুদ কার্ড দেখলেন মোহনবাগানের কার্ল ম্যাকহিউ।
৬৪’ বক্সের ভিতর থেকে জোরাল শট বুমোসের। অল্পের জন্য লক্ষভ্রষ্ট।
৬০’ কার্যত ফাঁকা গোল মিস করলেন পেত্রাতস। বক্সের বাইরে থেকে দুর্দান্ত শট লিস্টনের। ভাল সেফ করেন গুরপ্রীত। রিবাউন্ডে কার্যত ফাঁকা গোলে বল ঠেলে দেওয়ার সুযোগ নষ্ট করলেন পেত্রাতস।
৫৫’ আশিকের বদলে মাঠে এলেন লিস্টন। চলতি মরশুমে একেবারেই ফর্মে নেই বাগানের ফরওয়ার্ড।
৫৩’ দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণাত্মক বেঙ্গালুরু। রয় কৃষ্ণের দুর্দান্ত শট বাঁচালেন বিশাল।
৪৬’ দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই মোহনবাগান দলে বদল। গ্লেনের পরিবর্তে মাঠে এলেন নামতে।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
—-
প্রথমার্ধের খেলা শেষ।
৪৫+৫’ পেনাল্টি থেকে অনবদ্য গোল সুনীল ছেত্রীর।
৪৫+৩’ প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে পেনাল্টি বেঙ্গালুরুর। শুভাশিসের বিশ্রী ডিফেন্সের খেসারত দিতে হল সবুজ-মেরুনকে।
৪৪’ প্রথমার্ধের শেষে ৩ মিনিট অতিরিক্ত সময় দিলেন চতুর্থ রেফারি।
৪০’ ডান প্রান্ত থেকে দুর্দান্ত ফ্রি-কিক বেঙ্গালুরুর জাভি হার্নান্ডেজের। শেষ মুহূর্তে ঝাঁপিয়ে বাঁচালেন বিশাল। চাপ বাড়াচ্ছে বেঙ্গালুরু।
৩৬’ মনবীরের মুখে কনুই মারলেন বেঙ্গালুরুর রোশন। হলুদ কার্ড দেখালেন রেফারি। সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করায় হলুদ কার্ড সুনীল ছেত্রী এবং কোচ সাইমনকেও।
৩৪’ বক্সের ভিতরে রয় কৃষ্ণকে ট্যাকল প্রীতমের। পেনাল্টির দাবিতে রেফারিকে ঘিরে ধরেছেন বেঙ্গালুরুর ফুটবলাররা। তবে রেফারি পেনাল্টি দিলেন না।
২৯’ আশিককে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ট্যাকল। হলুদ কার্ড দেখলেন বেঙ্গালুরুর প্রবীর দাস।
২৮’ দূরপাল্লার জোরাল শট মোহনবাগানের আশিকের। তবে গোলের অনেক উপর দিয়ে মাঠের বাইরে বল।
২৬’ চাপ বাড়াচ্ছে বেঙ্গালুরুর। হেডার থেকে সহজ গোল মিস সন্দেশের।
২৪’ সম্ভাবনাময় জায়গা থেকে ফ্রি-কিক পেল বেঙ্গালুরুর। জাভির শট ফের বাঁচিয়ে দিলেন বাগানের ‘ফ্লাইং কাইট’ বিশাল।
২২’ সুনীল ছেত্রীকে অনবদ্য ট্যাকল প্রীতমের। ভাল জায়গায় গিয়েও শট নিতে পারলেন না বেঙ্গালুরুর অধিনায়ক।
২০’ বাঁ প্রান্ত থেকে ফের অনবদ্য রান আশিকের। দারুন পজিশনে এসেও সঠিক মাইনাস করতে পারলেন না। ১৮’ ফের আক্রমণ সবুজ-মেরুনের। তবে বক্সের ভিতর থেকে বল ক্লিয়ার করলেন বেঙ্গালুরুর ডিফেন্ডাররা। ১৪’ পেনাল্টি থেকে অনবদ্য গোল পেত্রাতাসের। ম্যাচের ১৪ মিনিটেই এগিয়ে গেল মোহনবাগান।
১২’ পেনাল্টি পেল মোহনবাগান। বক্সের ভিতরে হ্যান্ডবল করলেন বেঙ্গালুরুর রয় কৃষ্ণ।
১০’ আক্রমণে বেঙ্গালুরু। রয় কৃষ্ণর ক্রস থেকে বাই সাইকেল কিক জাভির। তবে ব্লক করলেন শুভাশিস।
৫’ শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মোহনবাগান। বাঁদিক থেকে আক্রমণ আশিকের। বক্সের মধ্যে দুর্দান্ত ট্যাকল জনসনের।
৩’ পরিবর্ত ফুটবলার হিসাবে মাঠে এলেন সুনীল। চোটের জন্য খেলতে পারলেন না শিবশক্তি।
১’ খেলা শুরু। ম্যাচের প্রথম মিনিটেই দুই শিবিরের ফুটবলারদের ধাক্কাধাক্কি। চোট বেঙ্গালুরুর স্ট্রাইকার শিবশক্তির।
——————
বেঙ্গালুরুর প্রথম একাদশে চার প্রাক্তন মোহনবাগানি। তবে নেই নিয়মিত অধিনায়ক সুনীল ছেত্রী।
বেঙ্গালুরু প্রথম একাদশ: গুরপ্রীত, জিংঘান, জোভানোভিচ, ব্রুনো, প্রবীর, রোশান, সুরেশ, রোহিত, জাভি, রয় কৃষ্ণ, শিবশক্তি
মোহনবাগানের প্রথম একাদশে রয়েছেন আশিক কুরুনিয়ন। বাদ লিস্টন।
মোহনবাগান প্রথম একাদশ: বিশাল, স্লাভকো, ম্যাকহিউ, দিমিত্রস, বুমোস, মনবীর, শুভাশিস, আশিক, প্রীতম, গ্লেন, আশিস