সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) বিলগ্নিকরণের শেষদিনে দরপত্র জমা দিয়ে খেলা জমিয়ে দিয়েছিল টাটা (Tata)। জাতীয় এই বিমান সংস্থা কেনার দৌড়ে তারাই এগিয়ে রয়েছে বলেই শোনা যাচ্ছে। শিগগিরি বিজয়ীর নাম ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্র। টাটার সঙ্গে জোর টক্কর রয়েছে স্পাইস জেটের প্রতিষ্ঠাতা অজয় সিংয়েরও। তবে এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের দাবি, সম্ভবত টাটাকেই জয়ী ঘোষণা করা হবে। যদিও কেন্দ্রের তরফে শুক্রবার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, টাটা নিলামে জয়ী হয়ে গিয়েছে এই খবরের কোনও সত্যতা নেই।
টাটা গ্রুপ ও অজয় সিংয়ের প্রতিনিধিরা ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করেছেন। যদিও এবিষয়ে কোনও তরফেই কোনও মন্তব্য করতে চাওয়া হয়নি। কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের দায়িত্ব নিয়েই জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া ঘোষণা করেছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার বিলগ্নিকরণের দরপত্র নেওয়ার শেষ তারিখ ১৫ সেপ্টেম্বর। আর শেষদিনই দরপত্র জমা দিয়েছিল টাটা গোষ্ঠী। তারপর থেকেই জল্পনা বেড়েছে তারাই হয়তো হতে চলেছে এয়ার ইন্ডিয়ার নতুন মালিক।
স্বাধীনতার আগে ১৯৩২ সালে টাটার হাত ধরে শুরু হয় টাটা এয়ারলাইন্স। পরবর্তী সময়ে ১৯৪৬ সালে নাম বদলে হয় এয়ার ইন্ডিয়া। ১৯৫৩ সালে টাটার হাত থেকে এই উড়ানকে অধিগ্রহণ করে কেন্দ্র। যদিও ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত সংস্থার চেয়ারম্যান হিসাবে কাজ করেন জে আর ডি টাটা। টাটারাই এর মালিকানা পেলে একটি বৃত্তই যেন সম্পূর্ণ হবে।
দেনার দায়ে ধুঁকছে এই জাতীয় উড়ান সংস্থা। বাজারে এই মুহূর্তে তাদের ঋণের পরিমাণ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। সরকার আগেই ঘোষণা করেছে, এয়ার ইন্ডিয়ার ১০০ শতাংশ বিলগ্নিকরণ হবে। ৫০ শতাংশ অংশীদারিত্ব বিক্রি করা হবে এই সংস্থার আওতায় থাকা বিমান ওঠা-নামা সংক্রান্ত সংস্থার। এছাড়াও বিক্রি করা হবে এয়ার ইন্ডিয়ার মুম্বই ও দিল্লির বাড়িও। এখনও পর্যন্ত ৪ হাজার ৪০০ অভ্যন্তরীণ উড়ান ও ১ হাজার ৮০০ আন্তর্জাতিক বিমান চালায় এয়ার ইন্ডিয়া।
[আরও পড়ুন: Kashmir Encounter: সেনা-জঙ্গি গুলির লড়াইয়ে সরগরম সোপিয়ান, নিকেশ ১ জঙ্গি]
স্বাধীনতার আগে ১৯৩২ সালে টাটার হাত ধরে শুরু হয় টাটা এয়ারলাইন্স। পরবর্তী সময়ে ১৯৪৬ সালে নাম বদলে হয় এয়ার ইন্ডিয়া। ১৯৫৩ সালে টাটার হাত থেকে এই উড়ানকে অধিগ্রহণ করে কেন্দ্র। যদিও ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত সংস্থার চেয়ারম্যান হিসাবে কাজ করেন জে আর ডি টাটা। নতুন করে টাটাদের হাতেই এই সংস্থা চলে যাওয়ায় একটি বৃত্তই যেন সম্পূর্ণ হল।
দেনার দায়ে ধুঁকছে এই জাতীয় উড়ান সংস্থা। বাজারে এই মুহূর্তে তাদের ঋণের পরিমাণ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। সরকার আগেই ঘোষণা করেছিল, এয়ার ইন্ডিয়ার ১০০ শতাংশ বিলগ্নিকরণ হবে। ৫০ শতাংশ অংশীদারিত্ব বিক্রি করা হবে এই সংস্থার আওতায় থাকা বিমান ওঠা-নামা সংক্রান্ত সংস্থার। এছাড়াও বিক্রি করা হবে এয়ার ইন্ডিয়ার মুম্বই ও দিল্লির বাড়িও। এখনও পর্যন্ত ৪ হাজার ৪০০ অভ্যন্তরীণ উড়ান ও ১ হাজার ৮০০ আন্তর্জাতিক বিমান চালায় এয়ার ইন্ডিয়া।