shono
Advertisement
Dipika Kakar

জীবনযুদ্ধে টিকে থাকাই চ্যালেঞ্জ, বাদ গিয়েছে লিভারের অনেকটা! কী জানালেন দীপিকা?

এখন স্বাস্থ্যের কী অবস্থা অভিনেত্রীর?
Published By: Arani BhattacharyaPosted: 09:19 PM Nov 08, 2025Updated: 09:19 PM Nov 08, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: চলতি বছরের এপ্রিল মাস নাগাদ দ্বিতীয় ধাপের যকৃত ক্যানসার ধরা পড়ে হিন্দি টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী দীপিকা কক্করের। মারণরোগে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে শরীরে নানা পরিবর্তন ও জটিলতা দেখা দিয়েছে। নিজের অনুরাগীদের সঙ্গে নিজের শারীরিক অবস্থার কথা ভাগ করে নিয়েছেন তিনি ও তাঁর পরিবার। অস্ত্রোপচারের পর বেশ কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলেও ফের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছিল দীপিকার। বিশেষত টার্গেট থেরাপি শুরু হওয়ার পর তা আরও বেড়েছিল। এখন স্বাস্থ্যের কী অবস্থা অভিনেত্রীর? জানালেন এক সাক্ষাৎকারে।

Advertisement

দীপিকা বলেন, " আমি এখনও চিকিৎসাধীন। শরীরে বেশ কিছু অসুবিধা লক্ষ্য করার পরই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছিলাম। সিটি স্ক্যানের মাধ্যমে আমার যকৃতের ক্যানসার ধরা পরে। দীর্ঘ চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে আমাকে। হয়েছে অস্ত্রোপচার। আর সেই সময় আমার যকৃতের ২২শতাংশ বাদ দিতেও হয়েছে। কারণ ওই অংশেই বাসা বেঁধেছিল মারণরোগের জীবাণু।" এখনও চিকিৎসকের পরামর্শেই দিন কাটছে অভিনেত্রীর। নানা শারীরিক পরিবর্তন আসছে তাঁর মধ্যে। টার্গেট থেরাপি শুরু হওয়ার পর থেকে চুল পড়ে যাওয়া, গা বমি ভাব, থাইরয়েডের সমস্যা বেড়েছে দীপিকার। নিজের ভ্লগে অভিনেত্রী-স্ত্রীর নানা শারীরিক সমস্যার কথা ভাগ করে নেন স্বামী শোয়েব, তাঁর ভ্লগে।

হিন্দি ছোটপর্দার চেনা মুখ দীপিকা। প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ২০১৮ সালে শোয়েব ইব্রাহিমের সঙ্গে ভোপালে গাঁটছড়া বাঁধেন অভিনেত্রী। বিয়ের পর থেকে বারবার বিতর্কে জড়িয়েছেন। কোলের সন্তান ছোট্ট রুহানকে নিয়ে সুখের সংসার তাঁদের। তারই মাঝে এই দুঃসংবাদে স্বাভাবিকভাবেই মনখারাপ তাঁর অনুরাগীদের। কোলের সন্তান এখনও স্তন্যপান করে। মাকে ছাড়া যেন একমুহূর্তও চলে না একরত্তির। আর এরই মাঝে অভিনেত্রীর জীবনে নানা বিপত্তি রীতিমতো বিপর্যয় তৈরি করেছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • অস্ত্রোপচারের পর বেশ কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলেও ফের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছিল দীপিকার।
  • বিশেষত টার্গেট থেরাপি শুরু হওয়ার পর তা আরও বেড়েছিল।
  • 'আমার যকৃতের ২২শতাংশ বাদ দিতেও হয়েছে। কারণ ওই অংশেই বাসা বেঁধেছিল মারণরোগের জীবাণু।'
Advertisement