অর্ণব আইচ ও নিরুফা খাতুন: স্নান করতে নেমে বিপত্তি। তিলজলায় জলে ডুবে মৃত্যু তিন কিশোরের। তাঁদের দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। নিহত কিশোরদের পরিবারের লোকজনের দাবি, কেউই সাঁতার জানত না। সে কারণে এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।
নিহতেরা হল বছর চোদ্দর মহম্মদ ইমতিয়াজ, পনেরো বছর বয়সি মহম্মদ হায়দার আলি এবং বছর ষোলোর মহম্মদ শাহিল। তারা সকলেই তিলজলার ৪২ বাসস্ট্যান্ডের কাছের বাসিন্দা। স্থানীয়দের দাবি, তারা পুকুরে স্নান করতে নেমেছিল। কেউই সাঁতার কাটতে পারত না। তাই হয়তো একজনকে বাঁচাতে গিয়ে বাকিরা ডুবে যেতে পারে বলেই দাবি এলাকাবাসীদের একাংশের।
[আরও পড়ুন: ছিলেন ডাক্তার, হয়ে গেলেন দুধ বিক্রেতা! সিদুঁরদানের আগেই মুখোশ খুলল ‘গুণধরে’র, তার পর…]
বেশ কিছুক্ষণ নিখোঁজ হয়ে যান ইমতিয়াজ, হায়দার এবং শাহিল। খুঁজতে খুঁজতে স্থানীয়রা পুকুর পাড়ে পৌঁছন। সেখানে তাদের পোশাক খোলা পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাতেই সন্দেহ হয়। খবর দেওয়া হয় পুলিশ। ওই পুকুরে তল্লাশি চালিয়ে একে একে তিন কিশোরের দেহ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনায় এলাকায় নেমেছে শোকের ছায়া।