সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: একুশের লক্ষ্যে একুশের সমাবেশ। লোকসভা ভোটের বিপর্যয়ের পর কর্মী সমর্থকদের চাঙ্গা করতে ২১শের মঞ্চকে বেছে নিতে চলেছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারের একুশের সমাবেশের থিম, ‘মেশিন নয়, ব্যালট চাই।’ সভাস্থলের প্রতি মুহূর্তের আপডেট পেতে নজর রাখুন..
দুপুর ১টা ৪৫ মিনিট: জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে শহিদ সমাবেশের সমাপ্তি ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ১টা ৩০ মিনিট: আবার মানুষের কাছে যান। মানুষকে বোঝান। দলের কর্মসূচিতে যোগ দিন। দলে কোনও গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নেই। কর্মীদের উদ্দেশে বার্তা মমতার।
দুপুর ১টা ১৮ মিনিট: ৯ আগস্ট ‘বিজেপি বাংলা ছাড়ো’ আন্দোলন শুরু করবে তৃণমূল। ১৫ আগস্ট সম্প্রীতির রাখিবন্ধন অনুষ্ঠান করবে তৃণমূল। একাধিক কর্মসূচি ঘোষণা মমতার।
দুপুর ১টা ১৫ মিনিট: আমাকে সিবিআই গ্রেপ্তার করলেও, ইডি গ্রেপ্তার করলেও আমি তৃণমূল ছেড়ে কোথাও যাব না। এটাই আমার প্রতিজ্ঞা। তৃণমূলই বাংলার ভবিষ্যত। বললেন মমতা।
দুপুর ১টা ১০ মিনিট: “কখনও সিপিএমের কাছে ধার, কখনও কংগ্রেসের কাছে ধার। দু’জনও যোগ দিচ্ছে না, বলছে দু’হাজার যোগ দিচ্ছে। একদিন পরেই আবার ফিরে আসছে।”
দুপুর ১টা ৫ মিনিট: “আজকে তৃণমূলের কাছে কাটমানি চাইছেন। আগে উজ্জ্বলা যোজনার কাটমানির হিসেব দাও। মুর্শিদাবাদে কত কাটমানি খেয়েছ? হিসেব দাও।”
দুপুর ১টা: আমেরিকা, ইংল্যান্ড, জাপানের মতো উন্নত দেশে ইভিএমে ভোট হয় না, ভারতে কেন ইভিএমে ভোট হবে? সভা থেকে প্রশ্ন মমতার।
দুপুর ১২ টা ৫৫ মিনিট: রাজ্যে কর্মচারীরা রাজ্যের কাঠামো অনুযায়ী বেতন পাবে। কেউ কেউ দাবি করছে, কেন্দ্রের কাঠামো অনুযায়ী বেতন দিতে হবে। কেন্দ্রের বেতন চাইলে কেন্দ্রের চাকরি করুন। দিল্লিতে যান, আমার কোনও আপত্তি নেই, আমি খুশিই হব। বাংলায় থাকতে হলে বাংলার কাঠামো অনুযায়ী চাকরি করতে হবে। অনশনরত প্রাথমিক শিক্ষকদের বার্তা দিলেন মমতা।
দুপুর ১২টা ৫০ মিনিট: ওরা তৃণমূলের কাছে কাটমানি ফেরত চাইছে। “আগে ২৬ হাজার কোটি টাকার ব্ল্যাক মানি ফেরত দাও। তারপর কাটমানি চাইবে।” বললেন মমতা।
দুপুর ১২ টা ৪০ মিনিট: কর্মীদের উদ্দেশে বক্তব্য শুরু করলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুরুতেই দূর দূরান্ত থেকে আসা কর্মীদের ধন্যবাদ জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ট্রেন চলাচল বন্ধ করা নিয়েও ক্ষোভপ্রকাশ করলেন মমতা।
দুপুর ১২টা ৩২ মিনিট: সভাস্থলে প্রবেশ করলেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দলনেত্রীকে উচ্ছ্বাসের সঙ্গে স্বাগত জানালেন কর্মীরা।
দুপুর ১২টা ২৫মিনিট: “যেখানেই ব্যালটে ভোট হয়, সেখানেই এরা ভোকাট্টা হয়ে যায়। বুকের পাটা থাকলে ব্যালটে ভোট করিয়ে দেখান।” বললেন তৃণমূল যুব সভাপতি। “অনেকে বলেছিলেন, একুশের ভিড়ে ভাটা পড়বে, আমি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে চাই, যেদিকে চোখ যায় শুধু মানুষ।একুশে আড়াইশোর বেশি আসন পাবে তৃণমূল।” দাবি অভিষেকের। “ওরা যদি ভাবে বাংলায় অশান্তির সৃষ্টি করব, তাহলে আমি মনে করিয়ে দিই আমাদের নেত্রী বাংলায় শান্তি ফিরিয়েছে। আপনাদের লড়াই অস্ত্র নিয়ে, আমাদের লড়াই বস্ত্র নিয়ে। আপনাদের লড়াই জাত নিয়ে, আমাদের লড়াই ভাত নিয়ে।”
দুপুর ১২ টা ২০ মিনিট: কালীঘাট থেকে ধর্মতলার সভাস্থলের উদ্দেশে রওনা দিলেন তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সভাস্থলে এলেন সাংসদ মিমি চক্রবর্তীও।
দুপুর ১২টা ১৫ মিনিট: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে বাংলায় নতুন করে স্বাধীনতা এসেছে। সিপিএম মুক্ত হয়েছে বাংলা। তবে, দেশ পরাধীনতার দিকে এগোচ্ছে। অভিযোগ পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের।
দুপুর ১২টা ১০ মিনিট: সভাস্থলে এলেন বসিরহাটের সাংসদ নুসরত জাহান। উপস্থিত শুভেন্দু অধিকারী, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, তাপস রায়দের মতো নেতারা।
দুপুর ১২টা: সভাস্থলের উদ্দেশে রওনা দিলেন শহিদ পরিবারের সদস্যরা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন তাঁরা।
সকাল ১১টা ৩০: সভামঞ্চে উপস্থিত তৃণমূল যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। উপস্থিত সুব্রত বক্সি, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অরূপ বিশ্বাস, ফিরহাদ হাকিম, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের মতো শীর্ষস্থানীয় নেতারা।
সকাল ১১টা ২০: শহিদ দিবসের মঞ্চে উজ্বল উপস্থিতি টলি সেলেবদের। উপস্থিত অভিনেতা সোহম, দোলন রায়, প্রিয়াঙ্কা সরকার, রণিতা, মানালি মণীশা দে।
সকাল ১১টা: আনুষ্ঠানিকভাবে সভার সূচনা করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক সুব্রত বক্সি। শুরু সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
সকাল ১০টি ৩০ মিনিট: কানায় কানায় পরিপূর্ণ ধর্মতলার সভাস্থল। কয়েক লক্ষ মানুষ ইতিমধ্যেই চলে এসেছেন বলে দাবি শাসক শিবিরের।
সকাল ১০টা: সভাস্থলের আশেপাশে অসংখ্য জনতার ভিড়। ইতিমধ্যেই সভাস্থলে আনাগোণা শুরু হয়েছে শাসকদলের নেতাকর্মীদেরও। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে একাধিক মিছিল আসছে ধর্মতলায়।
৯টা ৪০ মিনিট: একুশে জুলাইয়ের জনসভায় যাওয়ার পথে তৃণমূল কর্মীদের বাসে দুষ্কৃতী তাণ্ডব৷ ভাঙা হল ৫টি বাস৷ শনিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়ার ইন্দাস থানার অন্তর্গত বাগিচাবাঁধ ও চেকপোস্টের মাঝের রাস্তায়৷ এই ঘটনায় বিজেপি ও সিপিএমের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর অভিযোগে সরব হয়েছে তৃণমূল৷
সকাল ৯টা ২০মিনিট: শহিদ সমাবেশের সকালে বিজেপি কর্মীদের তাণ্ডবে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল হুগলির আরামবাগ। শহরের বসন্তপুর এলাকায় তৃণমূলকর্মীদের বাস আটকানোরও চেষ্টা হয় বলে অভিযোগ। কাঠগড়ায় বিজেপি।
সকাল ৯টা: শহিদ দিবস উপলক্ষে ধর্মতলায় তৃণমূলের সভামঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আনা হবে পিছনের রাস্তা দিয়ে। জনপ্লাবনে নিরাপত্তাজনিত কারণেই মুখ্যমন্ত্রীর এই ‘লাইন অফ রুট’ ঠিক করেছেন পুলিশ কর্তারা। সভামঞ্চে তাঁকে নিয়ে আসা হবে ওল্ডকোর্ট হাউস স্ট্রিট ও ওয়াটারলু স্ট্রিট ধরে। পাশাপাশি জনসভার ভিড় সামাল দিতে আজ ভোর থেকেই পথে নেমেছেন প্রায় পাঁচ হাজার পুলিশ কর্মী। রয়েছে পুলিশের ওয়াচ টাওয়ার, অ্যাম্বুল্যান্স ও বিপর্যয় মোকাবিলা দলও।
সকাল ৮টা ৩০ মিনিট: একুশের সমাবেশে যানজট এড়াতে যান নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে৷ হাওড়া স্টেশন থেকে স্ট্র্যান্ড রোড ধরে ডালহৌসি হয়ে মিছিল ঢুকবে ধর্মতলায়। শিয়ালদহ স্টেশন থেকে মৌলালি, এসএন ব্যানার্জি রোড ধরে ঢুকবে আরেকটি মিছিল। শ্যামবাজার থেকে সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ ধরে মিছিল যাবে ধর্মতলার দিকে। হাজরা মোড় থেকে আশুতোষ মুখার্জি রোড, এক্সাইড, পার্ক স্ট্রিট হয়ে আসবে আরেকটি মিছিল। খিদিরপুর থেকে ফোর্ট উইলিয়াম, মেয়ো রোড হয়ে ধর্মতলায় ঢুকবে মিছিল।
সকাল ৮ টা: বৃষ্টি উপেক্ষা করেই ধর্মতলামুখী জনতার ভিড় চোখে পড়ার মতো। রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের তৃণমূল সমর্থকরা ভিড় জমানো শুরু করেছেন শহর কলকাতায়। ধর্মতলা চত্বরে চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
The post তৃণমূলের শহিদ সমাবেশ: ‘২৬ হাজার কোটির কালো টাকা ফিরিয়ে দাও’, কাটমানির পালটা মমতার appeared first on Sangbad Pratidin.