shono
Advertisement
Summer Tour

গরমের ছুটিতে চলে যান চাপড়ামারি, গাছের শীতল ছায়ায় জুড়িয়ে যাবে প্রাণ

কাছেই আবার রয়েছে গরুমারা ন্যাশনাল পার্ক।
Posted: 03:13 PM Apr 06, 2024Updated: 09:22 PM Apr 06, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: এপ্রিলের শুরুতেই হাল বেহাল। এখনও তো মে মাস বাকি। কী হবে? কী হবে? এই চিন্তাতেই যেন আরও বেশি গরম লাগছে। এই গরম থেকে রেহাই পেতে একটু ঠান্ডা জায়গায় বেড়িয়ে আসতেই পারেন। সামনেই তো আমার গরমের ছুটি। এমন সময় ঠান্ডা কোথায় পাবেন? পাহাড়ে। আর এক্ষেত্রে বাঙালির পছন্দের তালিকায় প্রথমেই যে জায়গার নাম আসে তা হল দার্জিলিং। কিন্তু আপনার মতো অনেকেই দার্জিলিংয়ে বেড়াতে যেতে চান। ফলে সেখানে যাওয়ার ট্রেন ও প্লেনের টিকিটের চাহিদাও তুঙ্গে। আরে ঘোরার অন্য ঠিকানাও তো আছে। এমনই একটি চাপড়ামারি

Advertisement

ছবি: সংগৃহীত

কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে যখন চোখ রাঙাচ্ছে সূর্য, লু বইছে বাতাসে তখনও মন কেমন করা হাওয়া উত্তরবঙ্গেই পাবেন। বক্সা, জলদাপাড়া তো অনেক হল এই গরমে হাতির পিঠে চড়ে জঙ্গল ঘুরে এলে কেমন হয়? ঘুরে আসা যাক ভিন্ন রুটে চাপড়ামারি অভয়ারণ্য থেকে। জলদাপাড়ার সামনে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক। এখান থেকেই তিনদিকে তিনটে রাস্তা চলে গিয়েছে। একটা বানেরহাট, অন্যটা বীরপাড়া আর নাক বরাবর হেঁটে গেলেই চাপড়ামারি অভয়ারণ্য।

[আরও পড়ুন: তীব্র গরমে বাড়ছে ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়া, অ্যাডিনো, বাচ্চাদের সুস্থ রাখতে ভরসা মাস্ক]

৯.৬ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে হাজারও পশুপাখির ডাক পাখিদের কলতান। দুপুরবেলা রেস্ট হাউসে ঘুমোতে গেলে এপ্রিলেও ফুরফুরে হাওয়া ছুঁয়ে যাবে আপনাকে। কলকাতায় যেখানে ছাতা ছাড়া বেরতে পারছেন না, সেখানে চাপড়ামারি জঙ্গলের সবুজ গালিচার দুদিকে পাইন-ফার ছায়াঘেরা এক পথ তৈরি করে রেখেছে। দূরে বাইসনের পাল জল খাবে। আর সবুজ পাতার আড়াল থেকে নাম না জানা পাখি ডেকে যাবে।

ছবি: সংগৃহীত

কীভাবে যাবেন?

শিয়ালদহ কিংবা হাওড়া অথবা কলকাতা স্টেশন থেকে যেকোনও ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি। সেখান থেকে ভাড়া গাড়িতে সরাসরি চাপড়ামারি। শিলিগুড়ি থেকে চাপড়ামারি আড়াই ঘণ্টার পথ। চাপড়ামারি থেকে আবার গরুমারা ন্যাশনাল পার্ক মাত্র ২৩ মিনিটের রাস্তা। ফলে সেখানেও অনায়াসে ঘুরে আসতে পারবেন। 

[আরও পড়ুন: আজও ‘টাচ’ করা যায়নি, কোন জাদুতে এখনও অমলিন ব্র্যান্ড সুচিত্রা?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • জলদাপাড়ার সামনে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক। এখান থেকেই তিনদিকে তিনটে রাস্তা চলে গিয়েছে।
  • একটা বানেরহাট, অন্যটা বীরপাড়া আর নাক বরাবর হেঁটে গেলেই চাপড়ামারি অভয়ারণ্য।
Advertisement