আজ রাজ্যের ১০৫ পুরসভার ফলঘোষণা। ইতিমধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩টি পুরসভায় জয়ী তৃণমূল। ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ে বাকি ১০৫ পুরসভার ভোটগণনা। কার দখলে ক’টি পুরসভা, কে রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে, এক নজরে দেখে নিন সব তথ্য, WB Civic Polls 2022 Result Live:
বিকেল ৫.৩২: ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিকল্প মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই’, পুরভোটে বিপুল জয় প্রসঙ্গে মন্তব্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের।
বিকেল ৫.১৫: ভোটগণনার সময় খোলা যায়নি ইভিএম। শ্রীরামপুরের ২ নম্বর ওয়ার্ডে পুনর্নির্বাচন। আগামী ৪ মার্চ হবে ভোটাভুটি। ওইদিনই হবে ফলপ্রকাশ।
বিকেল ৪.৪৫: ১০৮ পুরসভার ২২৭৬ ওয়ার্ডের মধ্যে তৃণমূল জিতেছে ১৮৩৩টি ওয়ার্ডে। বিজেপির দখলে ৬৩টি ওয়ার্ড। বামেরা পেয়েছে ৫৮টি ওয়ার্ড এবং কংগ্রেস জিতেছে ৫৯টি ওয়ার্ডে। উল্লেখ্যযোগ্যভাবে নির্দল প্রার্থীরা জিতেছে ১৫৮টি ওয়ার্ডে।
বিকেল ৩.৪০: “যত জিতব তত নম্র হতে হবে। শান্ত হতে হবে। স্নিগ্ধ হতে হবে।” উত্তরপ্রদেশ যাওয়ার আগে বললেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ১.৫০: পুরুলিয়া পুরসভার বিজয়ী প্রার্থীদের তৃণমূলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি উপহার দিলেন পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায়।
দুপুর ১.৪৫: ১০৮ পুরসভায় তৃণমূলের জয়জয়কার। বিশাল জয়ের পর দলের কর্মী-সমর্থক ও নেতাদের শুভেচ্ছা জানালেন তৃণমূলের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। টুইটারে লিখলেন, “আমাদের বিশাল জয়ের জন্য মা-মাটি-মানুষকে ধন্যবাদ। জয়ী প্রার্থীদের অনেক শুভেচ্ছা।” তিনি আরও জানালেন, “জয়ের সঙ্গেই দায়িত্ব বাড়ে।”
দুপুর ১.৩০: বনগাঁয় ২২টির মধ্যে ১৯ টি ওয়ার্ডে জয় লাভ করল তৃণমূল। বিজেপি ১, কংগ্রেস ১, নির্দল ১।
দুপুর ১.০৫: মহেশতলা পুরসভার ৩৫টি আসনের ৩৪ টিতে জিতেছে তৃণমূল। একটিতে জয়ী কংগ্রেস।
দুপুর ১.০৪: পূর্ব বর্ধমানের ৬ পুরসভাই দখল করল তৃণমূল।
দুপুর ১.০০: বরানগর পুরসভার ৩৪টির মধ্যে ৩২টি আসনে জিতল তৃণমূল। বামফ্রন্টের দখলে ২টি (২২ এবং ৩৪ নম্বর) ওয়ার্ড।
১২.৪০: গারুলিয়া পুরসভায় ২১টি আসনের মধ্যে তৃণমূলের ১৯টি। ফরওয়ার্ড ব্লকের ঝুলিতে ১টি (১৯নম্বর ওয়ার্ড) এবং নির্দল: ১টি ( ৯নম্বর ওয়ার্ড) আসন পেল।
বেলা ১২.৩০: অর্জুনগড় বারাকপুরে ২৪টি ওয়ার্ডেই জিতল তৃণমূল।
বেলা ১২.২৭: কাঁচড়াপাড়া পুরসভার ২৪টি ওয়ার্ড দখল করল তৃণমূল।
বেলা ১২.২৬: খড়দহ পুরসভার ২২টির মধ্যে তৃণমূলের ঝুলিতে ২১টি আসন। ১টি (১৩ নম্বর ওয়ার্ড) মাত্র আসন পেল নির্দল।
বেলা ১২.২০: উত্তর দমদম পুরসভার ৩৪টির মধ্যে তৃণমূল পেল ৩৩টি আসন।
সিপিএম পেল ১টি (১৫নম্বর ওয়ার্ড)।
বেলা ১২.০৬: জলপাইগুড়ি পুরসভা ২৫টির মধ্যে ২২টি পেল তৃণমূল। ২ কংগ্রেস এবং ১টি ওয়ার্ড সিপিএমের। ময়নাগুড়ি পুরসভার ১৭টি আসনের মধ্যে তৃণমূল পেল ১৬ ওয়ার্ড। নির্দল ১টি।
সকাল ১১.৫০: গেরুয়া শিবিরের শক্ত ঘাঁটি নদিয়া জেলায় মুখ থুবড়ে পড়ল বিজেপি। তাৎপর্যপূর্ণভাবে তাহেরপুর পুরসভা নিজেদের দখলে রাখল বামেরা। ১৩টি আসনের মধ্যে বামেদের ঝুলিতে এল ৮টি। তৃণমূল পেয়েছে ৫টি ওয়ার্ড। এদিকে রাণাঘাট পুরসভার ২০টির মধ্যে ১৯টিতে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। মতুয়াগড়ে একটিমাত্র ওয়ার্ডে জয়ী বিজেপি। হরিণঘাটার ১৭টি ওয়ার্ড পেল তৃণমূল।
সকাল ১১.৪৮: জিয়াগঞ্জ-আজিমগঞ্জ পুরসভায় মোট ১৭ টি আসনের মধ্যে তৃণমূল পেল ১৫টি, ২টি আসনে নির্দল জয় লাভ করেছে।
সকাল ১১.৪৫: মুর্শিদাবাদ পুরসভায় মোট ১৬টির মধ্যে তৃণমূল পেল ৯, বিজেপি ৬ ও নির্দল ১ টি আসন।
সকাল ১১.৪০: আরামবাগ পুরসভার ১৯টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১০টি ওয়ার্ডের ফলাফল জানা গিয়েছে। সবকটিতেই তৃণমূল কংগ্রেস জয়ী হয়েছে। বাকি ৯টি ওয়ার্ডে তৃণমূল এগিয়ে রয়েছে।
সকাল ১১.৩০: বর্ধমানের ৩৫টির মধ্যে ২৫টির ফলাফল ঘোষণা হয়েছে। সবক’টিতেই জিতেছে তৃণমূল।
সকাল ১১.২০: ইসলামপুর পুরসভার মোট ১৭ আসনের মধ্যে তৃণমূল জয় পেয়েছে ১১টি আসন। বিজেপি পেয়েছে ২টি, বাম ১টি এবং নির্দল জিতেছে ৩টি আসনে।
সকাল ১১.১৮: ঝালদা পুরসভার ১২টির মধ্যে কংগ্রেস জিতেছিল ৫ (৯,১,১২,২,৪)টি ওয়ার্ড এবং তৃণমূলের দখলে ৫ (৫,৬,৭,১০,১১)টি ওয়ার্ড। নির্দল জিতেছিল ২ (৩,৮) আসন। পরে অবশ্য দুই নির্দল প্রার্থী তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেছেন।
সকাল ১১.১৪: মুর্শিদাবাদের কান্দি পুরসভার ১৮টির মধ্যে ১৬টি ওয়ার্ড জিতল তৃণমূল। ২টি আসন জিতল নির্দল।
সকাল ১১.১২: কামারহাটি পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের মদন মিত্রের পুত্রবধূ তথা তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মেঘনা মিত্র মিত্র ৪৫৭০ ভোটে জিতলেন।
সকাল ১১.১০: পুরুলিয়া পুরসভার বোর্ড দখল করল তৃণমূল। ২৩টির মধ্যে ১৭টি পেল তৃণমূল। বিজেপির দখলে ৩ টি, কংগ্রেস পেল ১টি এবং নির্দলের দখলে ২ আসন।
সকাল ১১.০৮: মালদহ জেলার ওল্ড মালদহ পুরসভার মোট আসন ২০টির মধ্যে তৃণমূলের দখলে ১৭টি আসন। বিজেপির দখলে ২টি ওয়ার্ড। এবং নির্দলের হাতে ১ আসন।
সকাল ১১.০৭: পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল মহকুমার পাঁচ পুরসভা দখল নিল তৃণমূল।
সকাল ১০.৫৫: পুরুলিয়ার বিজেপি বিধায়ক সুদীপ মুখোপাধ্যায়কে হারালেন পুরুলিয়া পুরসভার বিদায়ী পুর প্রশাসক তৃণমূলের নবেন্দু মাহালি (১৬ নম্বর ওয়ার্ড )।
সকাল ১০.৫০: গোবরডাঙা পুরসভার ১৭টির মধ্যে তৃণমূল জিতল ১৫ আসনে। সিপিএম ১টি (৯নম্বর ওয়ার্ড) এবং নির্দল ১টি (৬নম্বর ওয়ার্ড) আসনে জিতল।
সকাল ১০.৪৯: বিরোধীশূন্য নৈহাটি পুরসভা। ৩১ টি আসনেই জিতল তৃণমূল।
সকাল ১০.৪৫: পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল পুরসভার ১৭টি আসন জিতল তৃণমূল।
খড়ার পুরসভার তৃণমূলের দখলে ৮টি ওয়ার্ড। ২টি পেয়েছে বিরোধীরা। ক্ষীরপাই পুরসভার ৯টি আসনে জয়ী তৃণমূল। বিরোধীশূন্য রামজীবনপুর ও চন্দ্রকোনা পুরসভা। রামজীবনপুরের ১১টি ওয়ার্ডে জয় তৃণমূলের। চন্দ্রকোনা পুরসভায় তৃণমূলের দখলে ১২টি ওয়ার্ড।
সকাল ১০.৪২: দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর পুরসভার ১৮টি ওয়ার্ডেই জিতল তৃণমূল। অন্যদিকে বালুরঘাট পুরসভার ২৫টির মধ্যে ৯টি ওয়ার্ডে এগিয়ে তৃণমূল। বাকি আসনমে গণনা চলছে।
সকাল ১০.৩৯: পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক পুরসভার ২০টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৯টি (১,৩,৪,৫,৮,১০,১২,১৫ ও ২)০ ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল প্রার্থীরা। এই পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছেন বিজেপি প্রার্থী।
সকাল ১০.৩৭: অশোকনগর পুরসভার ২৩ ওয়ার্ডের মধ্যে তৃণমূল পেয়েছে ২০টি আসন।বামেরা জিতেছে ২টি (২০,২১ নম্বর ওয়ার্ড) আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে ১টি (১৩ নম্বর ওয়ার্ড) ওয়ার্ড।
সকাল ১০.৩৪: বিরোধীশূন্য অনুব্রত মণ্ডলের গড়। বীরভূমে পাঁচ পুরসভায় ৯৩টি আসনে একমাত্র রামপুরহাটে ১টি ওয়ার্ডে জয়ী হল সিপিএম। বাকি ৯২ আসনে জয়ী তৃণমূল।
সকাল ১০.৩৩: উত্তর দিনাজপুরের ডালখোলা পুরসভার মোট ১৬টি আসনের মধ্যে তৃণমূলের দখলে ১২টি ওয়ার্ড। নির্দল পেয়েছে ৪টি আসন।
সকাল ১০.৩২: মধ্যমগ্রাম পুরসভার ২৮টি ওয়ার্ডের মধ্যে তৃণমূল পেল ২৪টি আসন।বামেদের দখলে ৪টি আসন(১১, ১৩, ১৯, ২০ নম্বর ওয়ার্ড)।
সকাল ১০.৩০: বারাসত পুরসভার ৩৫টি আসনের মধ্যে তৃণমূলের দখলে ৩০টি আসন। বামেরা পেয়েছে ৩টি আসন(১২,২৭,৩১ নম্বর ওয়ার্ড)। এবং নির্দল জিতেছে ২টি আসন (১৮ ও ২৮নম্বর ওয়ার্ড)।
সকাল ১০.২৮: ময়নাগুড়ি পুরসভার ১৭টি আসনের মধ্যে ১১টিই জিতল তৃণমূল।
সকাল ১০.২৪: শুভেন্দু অধিকারীর গড়ে সবুজ ঝড়। কাঁথি পুরসভার ২১টি ওয়ার্ডের মধ্যে মাত্র দুটি আসন (১০ এবং ১৭ নং ওয়ার্ডে) জয় পেয়েছে বিজেপি। বাকি ১৪টি ওয়ার্ডে তৃণমূলের জয়জয়কার। এমনকী, ঘাসফুল শিবিরের কাছে পরাস্ত হয়েছেন উত্তর কাঁথির বিজেপি বিধায়ক সুমিতা সিংহ-ও।
সকাল ১০.২০: খড়গপুরে ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপির তারকা বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায় ১০৮ ভোটে জয়ী। খড়গপুর পুরসভা ৩৫ আসনের মধ্যে তৃণমূলের দখলে ২০ ওয়ার্ড, বিজেপি পেল ৬টি, কংগ্রেস ৬টি, সিপিআইএম ১টি, সিপিআই ১টি, নির্দল ১টি।
সকাল ১০.১৪: দার্জিলিং পুরসভায় বোর্ড গড়ছে হামরো পার্টি। তাদের দখলে ১৮টি ওয়ার্ড। বিজিপিএম ৭টি, মোর্চা ৩টি এবং তৃণমূল পেল ২টি আসন।
সকাল ১০.০৩: মালবাজার পুরসভার ১৫টির মধ্যে ১১টি ওয়ার্ডের গণনা শেষ। তৃণমূলের দখলে ১০টি ওয়ার্ড। বিজেপি পেয়েছে একটি। বোর্ড গঠন করছে তৃনমূল।
সকাল ১০.০০: মালদহ জেলার ইংলিশবাজারে ১৪৩৩ ভোটে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী।
সকাল ৯.৫৭: দক্ষিণ ২৪ পরগনায় তৃণমূলের জয়জয়কার। ডায়মন্ড হারবার পুরসভার ১৬ টি ওয়ার্ডের সবকটিতেই এগিয়ে তৃণমূল। বজবজ পুরসভায় ২টি ওয়ার্ডেই জয় তৃণমূলের।
সকাল ৯.৫০: নবদ্বীপ পুরসভার ৯ আসনে জয়ী তৃণমূল।
সকাল ৯.৪৫: দার্জিলিং পুরসভার ৩২টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২৬টি ওয়ার্ডের ফল ঘোষিত। এর মধ্যে বিজিপিএম পেয়েছে ৬টি, তৃণমূল পেয়েছে ২টি ওয়ার্ড। চমক দিয়ে অজয় এডওয়ার্ডের হামরো পার্টির দখলে ১৪ টি ওয়ার্ড। তবে হেরে গিয়েছেন দলের প্রতিষ্ঠাতা অজয় এডওয়ার্ড। মোর্চার জয় ৩ ওয়ার্ডে। একটি আসনে ‘টাই’।
সকাল ৯.৪০: ঝাড়গ্রাম পুরসভা ১৮টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৬টা ওয়ার্ডে এগিয়ে তৃণমূল। সিপিআই জয়ী একটি ওয়ার্ডে। নির্দল একটি ওয়ার্ডে এগিয়ে।
সকাল ৯.২৫: দাঁইহাট পুরসভায় ১৪ টি ওয়ার্ডেই জয়ী তৃণমূল কংগ্রেস।
সকাল ৯.১০: কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ, মাথাভাঙা, মেখলিগঞ্জ, হলদিবাড়ি পুরসভা দখল করল তৃণমূল।
সকাল ৯.০৭: রঘুনাথপুর পুরসভায় বোর্ড গঠন করল তৃণমূল কংগ্রেস। ১৩ ওয়ার্ডের মধ্যে ৯টিতে জয়ী তৃণমূল। ১১, ১৩ ওয়ার্ডে জয়ী কংগ্রেস। ৭ ও ১০ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী বিজেপি।
ওয়ার্ড নং ৪ – জয়ী তৃণমূল প্রার্থী স্বপ্না চক্রবর্তী (প্রাপ্ত ভোট – ৩৭৫)
ওয়ার্ড নং ৩ – জয়ী তৃণমূল প্রার্থী আনন্দ বাউরী (প্রাপ্ত ভোট – ৩৪৯)
ওয়ার্ড নং ৫ – জয়ী তৃণমূল প্রার্থী মৃত্যুঞ্জয় পরামানিক (প্রাপ্ত ভোট – ৫৩৮)
ওয়ার্ড নং ৬ – জয়ী তৃণমূল প্রার্থী বৃন্দা বাউরী (প্রাপ্ত ভোট – ৫১৯)
ওয়ার্ড নং ৯ – জয়ী তৃণমূল প্রার্থী জয়া বাগদি (প্রাপ্ত ভোট – ৭১৪ )
ওয়ার্ড নং ২- জয়ী তৃণমূল প্রার্থী সুশান্ত শেখর ঘোষ (প্রাপ্ত ভোট -৪৪৫)
ওয়ার্ড নং ১২ – জয়ী তৃণমূল প্রার্থী তরণী বাউরী (প্রাপ্ত ভোট – ৭৩৩)
ওয়ার্ড নং ১১ – জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ চৌধুরী (প্রাপ্ত ভোট – ৬০৪)
সকাল ৯.০৫: খড়গপুরে তৃণমূল ইতিমধ্যে সাতটি ওয়ার্ডে জয়ী। এগিয়ে আরও কয়েকটিতে। পূর্ব মেদিনীপুরের এগরা পুরসভায় ২টি ওয়ার্ডে এগিয়ে তৃণমূল। দ্বিতীয় স্থানে বিজেপি।
সকাল ৯.০১: কোচবিহার পুরসভায় ৭৩১ ভোটে জয়ী তৃণমূল হেভিওয়েট প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ ঘোষ।
সকাল ৯: ময়নাগুড়ি পুরসভার চার ওয়ার্ডের ফল ঘোষিত।১,২,৩,৪ চার ওয়ার্ডেই জয়ী তৃণমুল।
সকাল ৮.৫৬: রঘুনাথপুর পুরসভার ৪ ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল।
সকাল ৮.৫৫: কৃষ্ণনগর পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নির্দল প্রার্থী অসিত সাহা জয়ী।
সকাল ৮.৫৩: কৃষ্ণনগর পুরসভার দু’নম্বর ওয়ার্ডের নির্দল প্রার্থী জয়ী।
সকাল ৮.৫২: জলপাইগুড়ি পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডে ১০৬৪ ভোটে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া দও বন্দোপাধ্যায়।
সকাল ৮.৫১: মালবাজার পুরসভায় ১৫টির মধ্যে ৪টি ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমুল। জয়ী হয়েছেন বিদায়ী চেয়ারম্যান স্বপন সাহা। তবে ৪ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থী সুশান্ত সাহার কাছে পরাজিত হলেন পুরসভার বিদায়ী ভাইস চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান দীপা সরকার।
সকাল ৮.৪৫: বর্ধমানের ১ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূলের প্রার্থী সুমিত শর্মা। ৯১৩৬ ভোটে জয়ী। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে সিপিএম। ৬৩৬ ভোট পেয়েছে তারা।
সকাল ৮.৩৭: বারাসত, খড়দহ এবং অশোকনগর পুরসভায় এগিয়ে তৃণমূল।
সকাল ৮.৩৫: কৃষ্ণনগর পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের নির্দল প্রার্থী অসিত সাহা অনেকটাই এগিয়ে রয়েছেন।
সকাল ৮.৩০: মেখলিগঞ্জ পুরসভা দখল করল তৃণমূল। ৫টি ওয়ার্ডে জয়ী ঘাসফুল শিবির। মোট ৯টি ওয়ার্ড রয়েছে এই পুরসভায়। কোচবিহার পুরসভায় ৩টি ওয়ার্ডে জয়ী তৃণমূল এবং দু’টি ওয়ার্ড জিতল নির্দল।
সকাল ৮.00: কড়া নিরাপত্তায় শুরু ভোটগণনা। জেলায় জেলায় গণনাকেন্দ্রের বাইরে দলীয় সমর্থকদের ভিড়।
সকাল ৭.৪০: রাজ্যে ১০৫টি পুরসভার ২২৭৬ ওয়ার্ডে ভোটগ্রহণ হয়। এদিকে নির্বাচনের আগেই ৩ পুরসভা- সাঁইথিয়া, সিউড়ি এবং বজবজে জয়ী হয় রাজ্যের শাসকদল। দিনহাটাতেও ১৬ ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তারা। বাকি আসনেও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী তৃণমূল কংগ্রেস। ভাল ফলের আশায় বুক বাঁধছে বিরোধীরাও।
সকাল ৭.৩৩: ১০৫ পুরসভার ভোটগণনা আজ। অশান্তি এড়াতে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা সমস্ত গণনাকেন্দ্রে। রয়েছে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। থাকছে লাঠিধারী পুলিশ থেকে কমব্যাট ফোর্স। নজরদারি চালাতে প্রতিটি গণনাকেন্দ্রে রয়েছে সিসিটিভি। গণনাকেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে জারি ১৪৪ ধারা। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুসারে, গণনাকেন্দ্রে রিটার্নিং অফিসার ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না।