shono
Advertisement

হোয়াটসঅ্যাপে ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগ, পাকিস্তানে মৃত্যুদণ্ড তরুণকে

আর এক কিশোরকে দেওয়া হয়েছে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা।
Posted: 12:31 PM Mar 09, 2024Updated: 12:31 PM Mar 09, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: হোয়াটসঅ্যাপে (WhatsApp) ধর্মীয় অবমাননামূলক মেসেজ পাঠানোয় মৃত্যুদণ্ডের সাজা শোনানো হল পাকিস্তানের এক তরুণকে। পাশাপাশি এক কিশোরকে দেওয়া হল যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। পাকিস্তানের (Pakistan) পাঞ্জাব প্রদেশের এক আদালত এই রায় দিয়েছে। দুই দোষী সাব্যস্ত তরুণই তাঁদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

Advertisement

ঠিক কী হয়েছিল? বিবিসি সূত্রে জানা যাচ্ছে, দুই তরুণকেই মুসলিমদের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করার দোষে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। ২০২২ সালে ১৭ বছরের ওই কিশোর ও ২২ বছরের তরুণের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগকারীর দাবি ছিল, তিনি ফোনে ধর্মীয় অবমাননামূলক ভিডিও ও ছবি পেয়েছেন। এবং সেটাও তিনটি আলাদা মোবাইল নম্বর থেকে। তদন্তকারীরা খতিয়ে দেখে বুঝতে পারেন, সত্যিই ওই ‘অশ্লীল’ মেসেজগুলি পাঠানো হয়েছিল অভিযোগকারীর ফোনে। এর পর আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয় দুই তরুণ। অবশেষে সাজাও শোনানো হয়েছে তাদের। এই পরিস্থিতিতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তরুণের বাবা বিবিসিকে জানিয়েছেন, তিনি তাঁর ছেলেকে দেওয়ার সাজার বিরুদ্ধে লাহোরের হাই কোর্টে আবেদন করেছেন।

[আরও পড়ুন: খাস কলকাতায় পার্টিতে কলেজছাত্রীকে মাদকাচ্ছন্ন করে ‘গণধর্ষণ’, ধৃত নাবালক-সহ ৫]

প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের আইনে ধর্মীয় অবমাননা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড। প্রথম বার অবিভক্ত ভারতে এই আইন চালু করেছিল ব্রিটিশরা। পরে পাকিস্তানের জন্ম হলে গত শতকের আটের দশকে তৎকালীন পাক সরকার এই আইনকে সেদেশে বলবৎ করে।

[আরও পড়ুন: কাঁচা রাজনীতিক! ‘ভগবান ভাবি না ওঁকে’, অভিজিৎ নিয়ে বিস্ফোরক চাকরিপ্রার্থীরা]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement