সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ইয়েস ব্যাংক কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার Cox & Kings-এর শীর্ষকর্তা অনিল খন্ডেলওয়াল। একই সঙ্গে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সংস্থাটির অডিটর নরেশ জৈন।
[আরও পড়ুন: শিকেয় নারী নিরাপত্তা! মধ্যপ্রদেশে বাড়িতে ঢুকে বিধবাকে লাগাতার ধর্ষণ দুষ্কৃতীদের]
মঙ্গলবার Cox & Kings-এর দুই আধিকারিককে গ্রেপ্তার করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ধরা ১৯, টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ এনেছে কেন্দ্রীয় সংস্থাটি। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট সূত্রে খবর, Cox & Kings ভুয়ো গ্রাহক দেখিয়ে রানা কাপুরের সংস্থা ইয়েস ব্যাংক থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকার লোন নিয়েছিল।
উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যেই ইয়েস ব্যাংক দুর্নীতি মামলার তদন্তের কাজ এগিয়ে নিয়ে চলেছেন ইডি (ED) -র আধিকারিকরা। গত জুলাই মাসে ইয়েস ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা রানা কাপুর, ডিএইচএফএলের কর্ণধার কপিল ও ধীরাজ ওয়াধাওয়ানের ২ হাজার ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেন তাঁরা। ইয়েস ব্যাংক (Yes Bank) -এর কর্ণধার রানা কাপুর, ডিএইচএফএল (DHFL) -এর কর্ণধার কপিল ও ধীরাজ ওয়াধাওয়ানের ২ হাজার ২০০ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়ে। এর মধ্যে রানা কাপুরের মুম্বইয়ের পেডার রোড এলাকার একটি বাংলো, মালাবার হিলসের ছটি ফ্ল্যাট, দিল্লির অমৃতা শেরগিল মার্গের ৪৮ কোটি টাকার একটি সম্পত্তি রয়েছে। এছাড়াও আমেরিকার নিউ ইয়র্কে একটি ও লন্ডনে দুটি ফ্ল্যাট, অস্ট্রেলিয়ায় একটি ব্যবসায়িক সম্পত্তি ও পাঁচটি বিলাসবহুল গাড়ি বাজেয়াপ্ত হয়েছে। আর কোথায় কোথায় রানা কাপুর ও তাঁর সহযোগীদের সম্পত্তি রয়েছে তার সন্ধান চলছে।