সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: টাটকা-তাজা খেতে মজা৷ না, হরিদাসের বুলবুল ভাজা নয়, এ কাহিনি ফুচকায়ণের৷ ফচকে বাঙালি হোক বা বুদ্ধিজীবী, রাস্তায় ফুচকাওয়ালার সামনে হাত পেতে দাঁড়াননি, এমন বাঙালি বাংলায় কেন ভূ-ভারতেও খুঁজে পাওয়া যাবে না৷ রাস্তার এই খাবারের খাদ্যগুণ ছড়িয়েছে ভার্চুয়াল জগতেও৷ সৌজন্যে তিলোত্তমার ‘ফেসবুক ফুচকাওয়ালা’৷
আলিপুর রোড ধরে এগোলেই গার্ডেন ক্যাফের মোড়ে ভিড়টা দেখতে পাওয়া যাবে৷ ভিড়ের নেপথ্যের কারিগর প্রভাস৷ যার দৌলতে কলকাতার ফুচকায় এসেছে ফিউশন৷ দই ফুচকা, আলুর দম ফুচকা, চকোলেট ফুচকা, রকেট ফুচকা, বুলেট ফুচকা থেকে টমেটো, সেজওয়ান ফুচকা – মোট ১৭ ধরণের ফুচকার পসরা সাজিয়ে রোজ রাস্তায় পসরা সাজিয়ে বসেন প্রভাস৷ সঙ্গে মিনারেল ওয়াটার দিয়ে তৈরি তিন রকমের টক-জল৷
শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ আসেন প্রভাসের ফুচকার খোঁজে৷ অনেকে আবার নিয়ম করে আসেন৷ গুণগ্রাহীরাই প্রভাসের প্রচারের মাধ্যম৷ তাঁর ফুচকা ফিউশনের খবরে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসেন গার্ডেন ক্যাফের ফুচকাওয়ালার সামনে৷ সবাই চান আধুনিক ফুচকায়ণের সাক্ষী হতে৷ আপনি কোনটা খাবেন, আপনার ইচ্ছে!
The post শহরের বুকে ফুচকায়ণের নয়া রূপকথা appeared first on Sangbad Pratidin.