@font-face {
font-family: 'Noto Sans Bengali';
font-style: normal;
font-weight: 400;
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot);
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Regular.ttf) format('truetype')
}
@font-face {
font-family: 'Noto Sans Bengali bold';
font-style: normal;
font-weight: 700;
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot);
src: url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.eot?#iefix) format('embedded-opentype'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff2) format('woff2'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.woff) format('woff'), url(https://www.sangbadpratidin.in/wp-content/themes/SANGBADPRATIDIN/assets/fonts/noto-font/NotoSansBengali-Bold.ttf) format('truetype')
}
p {font-family: 'Noto Sans Bengali', sans-serif; font-size: 20px; line-height: 33px;}
দেবব্রত মণ্ডল, বারুইপুর: গ্রামে গা ঢাকা দিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। বিষয়টি কানে যেতেই প্রতিবাদ করায় গুলিবিদ্ধ হলেন ৩ তৃণমূল কর্মী। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তাঁরা। ঘটনার পর থেকেই পলাতক অভিযুক্তরা। ঘটনাটি দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Pargana) জীবনতলার। অভিযুক্তদের খোঁজে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, অসামাজিক কাজের উদ্দেশ্যে একদল দুষ্কৃতী গ্রামে ঢুকেছে বলে সোমবার রাতে খবর যায় মাজেদ গাজি, আলমগীর গাজি ও মোসলেম মোল্লা নামে ওই তিন তৃণমূল কর্মীর কাছে। তাঁরা জানতে পারেন, এলাকারই এক রিকশাচালকের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে দুষ্কৃতীরা। এরপরই ওই ব্যক্তির বাড়িতে যান তৃণমূল কর্মীরা। সেখানে গিয়ে কারও দেখা পাননি তাঁরা। এরপরই ওই রিকশাচালকের আলা ঘরে দুষ্কৃতীদের খোঁজে যান ওই তিন যুবক। অভিযোগ, তাঁদের দেখতে পেয়েই আচমকা গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। পায়ে ও বুকে গুলি লাগে তৃণমূল কর্মীদের। রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন তাঁরা।
স্থানীয়রা তড়িঘড়ি তাঁদের উদ্ধার করে নিয়ে যায় ক্যানিং হাসপাতালে। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর গুলিবিদ্ধদের পাঠানো হয়েছে SSKM-হাসপাতালে। বর্তমানে সেখানেই চিকিৎসা চলছে তাঁদের। ইতিমধ্যেই গোটা বিষয়টি জানানো হয়েছে পুলিশকে। অভিযুক্তদের খোঁজে তদন্ত শুরু করেছে তাঁরা। কিন্তু এখানে প্রশ্ন একটাই, গ্রামের বাসিন্দা ওই রিকশাচালকের সঙ্গে কীভাবে যোগ হল ওই দুষ্কৃতীদের?