shono
Advertisement

নিউটাউনে ঘরে ঢুকে ছ’বছরের শিশুকে যৌন নির্যাতন বাড়ির মালিকের ছেলের, গ্রেপ্তার অভিযুক্ত

নিউটাউনে ভাড়া থাকছিল নির্যাতিতার পরিবার।
Posted: 12:24 PM May 08, 2022Updated: 12:24 PM May 08, 2022

দিপালী সেন: খাস কলকাতায় কিশোরীকে যৌন নির্যাতনের (Sexually Molested) অভিযোগ। বাড়িতে ঢুকে ৬ বছরের এক শিশুকে যৌন নির্যাতন চালায় এক যুবক। নিউটাউনের এই ঘটনায় অভিযোগ পাওয়া মাত্র শনিবারই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে নিউটাউন থানার পুলিশ (New Town Police)।

Advertisement

স্থানীয় এবং পরিবার সূত্রে গিয়েছে, দুই সন্তানকে নিয়ে নিউটাউনের চণ্ডিবেড়িয়াতে বিগত দুই মাস ধরে বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকছিলেন এক দম্পতি। পরিবারের অভিযোগ, বাড়ির মালিকের ২২-২৩ বছরের ছেলে শুক্রবার ভোরে তাঁদের ছয় বছরের মেয়ের ঘরে ঢুকে তাকে যৌন নির্যাতন করে। বিষয়টি বুঝতে পারার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশের দ্বারস্থ হয় ওই পরিবার। 

[আরও পড়ুন: সুকান্ত-শুভেন্দু সফরসঙ্গী, শাহর বঙ্গ সফরে কেন ব্রাত্য দিলীপ? চর্চা শুরু দলেই]

নিউটাউন থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন তাঁরা। অভিযোগের ভিত্তিতে শনিবারই অভিযুক্ত সৌরভকে গ্রেফতার করেছে নিউটাউন থানার পুলিশ। ধৃতের নাম সৌরভ শেঠ বলে জানা গিয়েছে পুলিশ সূত্রে। যদিও অভিযোগ সম্পর্কে অভিযুক্তর পরিবারের দাবি, ভাড়াটিয়া পরিবার যৌন নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেছে। তাই ছেলেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। উপযুক্ত ব্যবস্থাও নিয়েছে প্রশাসন। তবে পিংলা, শান্তিনিকেতন, নেত্রা, নামখানা, ময়নাগুড়ি-সহ রাজ্যের মোট ৯ টি ধর্ষণ মামলায় রাজ্যের তরফে আদালতে জমা পড়ল রিপোর্ট ও কেস ডায়েরি। এদিন হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্ত ও বিচারপতি রাজর্ষি ভারদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে জমা করা হয়েছে রিপোর্ট। এদিকে গ্রামগঞ্জের পথেঘাটে আলোর অবস্থা নিয়ে রাজ্যের কাছে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তলব করে আদালত।

[আরও পড়ুন: সমকামী সম্পর্ক থেকে মুক্তি পেতে ‘খুন’? বারাকপুরে বান্ধবীর বাড়িতেই উদ্ধার তরুণীর দগ্ধ দেহ]

একের পর এক ধর্ষণের ঘটনার জেরে গ্রামের পথে আলোর ব্যবস্থার আবেদন করা হয়েছিল হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। কারণ, এখনও অনেক জায়গা অন্ধকারাচ্ছন্ন। সেই মামলায় বলা হয়েছিল, অন্ধকারের কারণে বাড়ছে অসামাজিক কাজ, যৌন নির্যাতনের মতো ঘটনা। তার পরিপ্রেক্ষিতে গোটা রাজ্যে গ্রামের পথে-ঘাটে আলোর কী অবস্থা তা জানতে চেয়েছিল কলকাতা হাই কোর্টে। এনিয়ে রাজ্যকে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট দিতে হবে আদালতে। রাজ্য জানিয়েছে, কোথায় কত আলো প্রয়োজন তার সিদ্ধান্ত নেয় স্থানীয় প্রশাসন। তাদের থেকে রিপোর্ট নিয়ে গোটা রাজ্যের পরিস্থিতি জানাবে রাজ্য।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement