shono
Advertisement

Breaking News

সংরক্ষণের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে আপাতত ভরতি নয়, নয়া নির্দেশ কেন্দ্রের

এক চিঠিতে সমস্ত কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিকে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Posted: 06:09 PM Apr 14, 2022Updated: 06:09 PM Apr 14, 2022

সোমনাথ রায়, নয়াদিল্লি: কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিতে (Kendriya Vidyalaya) ভরতির ক্ষেত্রে বিশেষ সংরক্ষণের প্রয়োগ আপাতত স্থগিত রাখা হল। গত ১২ এপ্রিল লেখা এক চিঠিতে সমস্ত কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিকে এই নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষামন্ত্রক।

Advertisement

সম্প্রতি রাজ্যসভায় বিজেপি সাংসদ ও বর্ষীয়ান নেতা সুশীলকুমার মোদি এই প্রসঙ্গে আবেদন করেছিলেন অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ে ৭ হাজার ৮৮০ জনের যে সাংসদ কোটা রয়েছে তা তুলে নেওয়া হোক। এরপরই এই নির্দেশ জারি করল কেন্দ্র। উল্লেখ্য, সব মিলিয়ে ১৫ থেকে ১৬ ধরনের কোটা রয়েছে ভরতির ক্ষেত্রে। আপাতত পুরো বিষয়টিই পর্যালোচনা করা হচ্ছে।

[আরও পড়ুন: মধ্যপ্রদেশের অশান্ত টাউনে মাত্র ২ ঘন্টার জন্য শিথিল কার্ফু, বেরনোর অনুমতি শুধু মহিলাদের]

ঠিক কী লেখা হয়েছে ওই চিঠিতে? তাতে জানানো হয়েছে, ”নয়াদিল্লির কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সদর দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী জানানো হচ্ছে, পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত বিশেষ সংরক্ষণে কোনও পড়ুয়াকে ভরতি নেওয়া যাবে না (৮, ৯, ১০, ১১ পাতা পার্ট বি-এর প্রথম অনুচ্ছেদ)।”
কেন্দ্রের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন সুশীল। তিনি জানিয়েছেন, ভরতির ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা থাকুক, এটাই কাম্য। তাঁর কথায়, ”কোনও ধরনের দুর্নীতিই কাঙ্ক্ষিত নয়। এব্যাপারে স্বচ্ছতা কাম্য। সরকারকে স্বাগত এই ধরনের পদক্ষেপ করার জন্য।”

আপাতত এই বিষয়টি স্থগিত রেখে তা পর্যালোচনা করা হবে বলে জানা গিয়েছে। উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়গুলিতে ভরতির ক্ষেত্রে অনেকগুলি কোটা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম সাংসদদের কোটা। সব মিলিয়ে প্রায় ৮ হাজার জনের কোটা রয়েছে ওই ক্ষেত্রে। এছাড়াও অন্যান্য ক্ষেত্রেও সংরক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে।

[আরও পড়ুন: ‘১৫ বছরের মধ্যেই অখণ্ড ভারতের স্বপ্নপূরণ, বাধা দিলে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে’, হুঙ্কার RSS প্রধানের]

স্বাভাবিক ভাবেই সেগুলিকে সাময়িক ভাবে স্থগিত রাখায় প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি এই সংরক্ষণ তুলে নেওয়া হবে? যদিও এখনও পর্যন্ত যা জানা গিয়েছে, তা থেকে বোঝা যাচ্ছে পুরো বিষয়টিই রয়েছে পর্যালোচনার স্তরে। এখনই এই নিয়ে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। পর্যালোচনা শেষ হলেই বিষয়টি বোঝা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement