shono
Advertisement

Breaking News

COVID-19 প্রতিষেধক তৈরির দৌড়, অস্ট্রেলিয়ায় শেষ পর্যায়ের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু

মানব শরীরে প্রতিষেধকে কেমন সাড়া দেয়, চলবে তার পরীক্ষা। The post COVID-19 প্রতিষেধক তৈরির দৌড়, অস্ট্রেলিয়ায় শেষ পর্যায়ের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু appeared first on Sangbad Pratidin.
Posted: 08:32 PM Apr 02, 2020Updated: 08:32 PM Apr 02, 2020

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আমেরিকার পর অস্ট্রেলিয়া। নোভেল করোনা ভাইরাসের সম্ভাব্য প্রতিষেধকের গুণাগুণ বের করতে এবার নেমে পড়লেন অস্ট্রেলিয়ার চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা। গবেষণাগারের ছোট পরিসরেই আপাতত এ নিয়ে গবেষণা কাজ শুরু হয়েছে। দ্রুত এর ফল পেতে মরিয়া গবেষকরা। আর তা হলেই প্রতিষেধক প্রয়োগে মহামারির হাত থেকে বাঁচানো যাবে বিশ্ববাসীকে।

Advertisement

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং একটি মার্কিন সংস্থা মিলে দুটি সম্ভাব্য প্রতিষেধক তৈরি করেছে। প্রাণিজগতের অন্যদের উপর তার সফল প্রয়োগ হয়েছে। এবার আসল পরীক্ষা। মানবশরীরে পরীক্ষামূলক প্রয়োগের কাজ শুরু হচ্ছে। এর আগে আমেরিকা এই কাজে হাত দিয়েছিল। তবে তাড়াহুড়োয় মার্কিন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা একটি ধাপ পুরোপুরি টপকে গিয়েছেন। যে কোনও প্রতিষেধক তৈরির পর তা মনুষ্যেতর কোনও জীবের উপর পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু আমেরিকার তৈরি প্রতিষেধক কোনও প্রাণীর উপর প্রয়োগ করা হয়নি। ঠিক এই জায়গা থেকেই অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানীরা এগিয়ে। এবার তাঁরা দেখতে চান যে মানুষের শরীর এই নতুন প্রতিষেধক নিতে কতটা তৈরি।

[আরও পড়ুন: টেনশনে ভুগছেন? সাবধান, করোনায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ষোল আনা]

পরীক্ষা পদ্ধতি কেমন?প্রথমে যে কোনও ছোট, লোমশ, স্তন্যপায়ী প্রাণীর উপর প্রতিষেধক প্রয়োগ করে দেখেন অস্ট্রেলিয়ার কমনওয়েলথ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অর্গানাইজেশনের(CSIRO)বিজ্ঞানীরা। Sars-CoV-2 – এই ভাইরাসই COVID-19’র জন্মদাতা। তাই এর প্রোটিনজাত একটি প্রতিষেধক রোগীর প্রতিরোধক পদ্ধতির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়। এবার তাতে কীরকম প্রতিক্রিয়া হয়, সেটাই দেখার। অস্ট্রেলিয়ার প্রাণী স্বাস্থ্য গবেষণার ডিরেক্টর ট্রেভর ডিউ বলেন, “এই পদ্ধতিতে শরীরে প্রতিষেধকটি প্রবেশের পর অ্যান্টিডটের কোনও প্রতিলিপি তৈরি হয় না, তাই তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। অর্থাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ারও আশঙ্কা নেই।”

[আরও পড়ুন: লকডাউনে মানসিক অবসাদ কাটাতে নয়া উদ্যোগ, হেল্পলাইন নম্বর চালু স্বাস্থ্য মন্ত্রকের]

আসলে এই মুহূর্তে নোভেল করোনা ভাইরাসকে হারাতে বিশ্বের প্রতিটি দেশই মরিয়া। তাই প্রতিষেধক তৈরির কাজও চলছে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে। CSIROর গবেষক রব গ্রেনফেলের মতে, সাধারণত এক থেকে দু বছর সময় লাগে এ ধরনের প্রতিষেধক তৈরিতে। তবে এখন কয়েকমাসেই তা তৈরির লক্ষ্যমাত্রা রাখা হচ্ছে। কাজ অনেকটাই সারা। এখন লক্ষ্য একটাই, কত দ্রুত এটা জীবাণু বধের অনুমোদন অর্জন করে।

The post COVID-19 প্রতিষেধক তৈরির দৌড়, অস্ট্রেলিয়ায় শেষ পর্যায়ের পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু appeared first on Sangbad Pratidin.

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement