আগামী বছর বিধানসভা নির্বাচন (Assembly Election 2021)। বাংলা দখলে মরিয়া বিজেপি। আর তাকে পাখির চোখ করেই বঙ্গ সফরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ২দিনের সফরে সমস্ত কর্মসূচি জানতে নজর রাখুন লাইভ আপডেটে।
রাত ১০.৫০: বৈঠক শেষে দিল্লি যাওয়ার প্রস্তাব শুভেন্দুকে। দ্রুত দিল্লিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সামনেই বৈঠকে বসতে পারেন শুভেন্দু ও দলীয় নেতৃত্ব। লক্ষ্য নির্বাচনী কৌশল চূড়ান্ত করা। এদিকে দলীয় সূত্রে খবর শনিবারের পর রবিবারও তাঁকে পাশে পেতে চাইছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। বিজেপি সূত্রে খবর, রবিবার বোলপুরে অমিতের রোড শো-তেও থাকছেন শুভেন্দু।
রাত ৯.০০: নিউটাউনের হোটেলে দলীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক সারছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
সন্ধে ৭.৩৫: শুভেন্দুকে তোপ ফিরহাদ হাকিমের। সাড়ে ন’বছর ক্ষমতা ভোগের পর হঠাৎ উপলব্ধি হল?
সন্ধে ৭.০০: আলিপুরদুয়ারের প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক দশরথ তিরকে বিজেপিতে যোগ দিতেই এলাকায় এলাকায় বিক্ষোভ শুরু।
সন্ধে ৬.৪০: হুগলিতে পোড়ানো হল শুভেন্দুর পোস্টার।
সন্ধে ৬.৩০: বিজেপিতে যোগ দিতেই কালনার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডুকে ‘টেটশ্রী’ উপাধী দিয়ে ছবিতে কালি লেপে কুশপুতুল পোড়ালো তৃণমূল।
বিকেল ৪: “মমতার পরিবারের কেউ মুখ্যমন্ত্রী হতে আগ্রহী নন”, অমিত শাহকে জবাব কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের।
দুপুর ৩.৫৭: “কেন ১০ বছর চুপ করেছিলেন?”, শুভেন্দুর কটাক্ষের পালটা প্রশ্ন মদন মিত্রের।
দুপুর ৩.৪৫: কলকাতার উদ্দেশে রওনা দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
দুপুর ৩.৪৩: জনসভা শেষে মেদিনীপুরের হেলিপ্যাড গ্রাউন্ডে অমিত শাহ।
দুপুর ৩.৪০: শুভেন্দুকে তোপ ফিরহাদ হাকিমের। তাঁর বক্তব্য, “দশ বছরের মধ্যে সাড়ে ৯বছর পর মনে হল? উপলব্ধি এত পরে হল? বিজেপিতে যাওয়ার সুযোগ হওয়ার পরে? কাকে সম্মান দিয়েছে বিজেপি। তৃণমূল কর্মীরা আবেগের সঙ্গে কাজ করেন। আবেগ হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দু তো শুধু নন্দীগ্রাম আন্দোলন করেছেন। আমরা সিঙ্গুর-সহ অনেক আন্দোলন করেছি। বড় বাড়ির ছেলে সুন্দর দেখতে বলে কী ভেবেছে?”
দুপুর ৩.১৮: অমিত শাহ বলেন, “শুভেন্দুর নেতৃত্বে সিপিএম, কংগ্রেস, তৃণমূলের ভাল নেতারা বিজেপিতে যোগ দিয়েছে। এটা তো সবে শুরু। নির্বাচন আসতে আসতে আপনি একা হয়ে যাবেন। কেন এত লোক দল ছাড়ছেন? আপনার নজরে তো শুধু ভাইপো রয়েছে। কবে তাকে মুখ্যমন্ত্রী বানাবেন তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছেন। মোদিজি কৃষকদের জন্য টাকা দিলেও কেন পাচ্ছেন না তাঁরা বাংলায়? বাংলার মানুষ কেন্দ্রের কোনও প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন না। যতক্ষণ না তৃণমূলকে উৎখাত করছেন ততক্ষণ দুর্ভোগ সহ্য করতে হবে। কৃষক পরিবারে মধ্যাহ্নভোজনের সময় জিজ্ঞেস করলাম মোদিজির প্রকল্পের টাকা পেয়েছেন? বলল না। বাড়ি কীভাবে বানিয়েছেন? লোন নিলেন? উত্তর দিলেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় পেয়েছি। আপনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাংলার উন্নয়ন হবে। ভ্রষ্টাচার হটাবেন। কিছুই হয়নি। মোদির পাঠানো আমফানের ত্রাণের টাকা তৃণমূলের গুন্ডাদের পকেটে চলে গিয়েছে। আপনার লজ্জা হওয়া উচিত মমতাজি।” হামলা প্রসঙ্গে খোঁচা অমিত শাহের। তিনি বলেন, “আমাদের ৩০০-র বেশি কর্মী প্রাণ হারিয়েছেন। নাড্ডার গাড়ি লক্ষ্য করে বড় বড় পাথর ছোঁড়া হয়েছে। পুরো বাংলা আপনার বিপরীতে। আপনাকে তাড়ানোর জন্য তাঁরা উদগ্রীব।” দলীয় নেতাদের উদ্দেশ্যে তাঁর বার্তা, “আমরা সকল বিজেপি নেতাকর্মী মিলে বিধানসভা নির্বাচন জয়ের জন্য একযোগে কাজ করব।” রাজ্যবাসীর কাছে তাঁর আরজি, “৫ বছর ভারতীয় জনতা পার্টিকে সুযোগ দিন সোনার বাংলা গড়ে দেখাব।”
দুপুর ৩.০২: “মেদিনীপুরের কলেজ ময়দান অনেক বিপ্লবের সাক্ষী। এই বিরাট সভাতে আমাকে বক্তব্য রাখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য জ্যোতির্ময় মাহাতকে সম্মান জানাব। লোকপ্রিয় নেতা আমাদের দিলীপ ঘোষ মহোদয়কেও সম্মান জানাব। জাতীয়তাবোধ, দেশপ্রেম, বহুত্ববাদে বিশ্বাসী বিজেপি। সেই ভারতীয় জনতা পার্টির পরিবারের যিনি আমাকে প্রাথমিক সদস্যপদ দিয়ে স্বাগত জানালেন তিনি আমার দাদা। মোদির নেতৃত্বে যা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সব পূরণ করেছেন অমিত শাহ। উত্তরপ্রদেশে ঝড় বইয়ে দিয়েছেন। একটা ছোট্ট ঘরে অমিতজি আমাকে দর্শন দিয়েছিলেন। তিনি কখনও জোর করে দলে যোগ দিতে বলেননি। যখন কোভিড আক্রান্ত হই কেউ খোঁজ নেয়নি। অমিতজি খোঁজ দিয়েছে। মুকুল বলেছে তোর আত্মসম্মান থাকলে তুই তৃণমূলে থাকবি না। চলে আয়। অর্জুন সিংয়ের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়েছে। ও মাথানত করেনি। শুভেন্দু মাতব্বরি করতে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে আসেনি। আমি একজন সাধারণ কর্মী। পতাকা লাগাতে বললে লাগাব, দেওয়াল লিখন করতে বললে করব।” মেদিনীপুরের মঞ্চে বার্তা শুভেন্দু অধিকারীর। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও তোপ দাগেন শুভেন্দু। তাঁর কটাক্ষ, “আপনি প্রথম হতে পারবেন না। প্রথম হবে ভারতীয় জনতা পার্টি। দ্বিতীয় হবেন। বলছে মায়ের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। আমার জন্মদাত্রী মা গায়িত্রী অধিকারী। এছাড়া কোনও মা নেই। যদি মা কাউকে বলতে হয় তবে ভারতমাতাকে বলব। অন্য কাউকে বলব না।” অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নিশানা করে তাঁর কটাক্ষ, “তোলাবাজ ভাইপো হঠাও।” বহিরাগত ইস্যুতেও তৃণমূলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর। তিনি বলেন, “আমরা আগে ভারতীয়। তারপর বাঙালি।”
দুপুর ৩: “বিজেপি ক্ষমতায় আসলে বাংলার স্বাস্থ্য, শিক্ষা-সহ সমস্ত ক্ষেত্রের মানোন্নয়ন হবে”, মন্তব্য দিলীপ ঘোষ।
দুপুর ২.৫২: বিজেপিতে যোগ দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এছাড়া সুনীল মণ্ডল, কর্নেল দীপ্তাংশু চৌধুরী, ডঃ গোপাল মিশ্র, সন্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়, দেবাশিস জানা, নিত্যানন্দ চট্টোপাধ্যায়, গৌতম রায়, পারভেজ রহমান, আলমগির মোল্লা, কবিরুল ইসলাম, করম হোসেন খান, প্রণব বসু, অমূল্য মাইতি, রামপ্রসাদ গিরি, তপন দত্ত, কাবেরি চট্টোপাধ্যায়, তন্ময় রায়, রঞ্জন রায়, দেব মহাপাত্র, বাণী সিং রায়, দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, ফিরোজ খান -সহ একগুচ্ছ নেতা যোগ দিলেন বিজেপিতে।
দুপুর ২.৫০: “আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে তিন অঙ্কের আসন পাবে না তৃণমূল”, মেদিনীপুরের সভামঞ্চ থেকে তোপ মুকুল রায়ের।
দুপুর ২.৪০: জল্পনার অবসান। মেদিনীপুরের মঞ্চে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অমিত শাহের পাশে শুভেন্দু অধিকারী।
দুপুর ২.৩৬: বাংলায় বিজেপির টার্গেট ২০০টি আসন। বাংলা হয়ে উঠবে সোনার বাংলা। জেপি নাড্ডার কনভয়ে হামলা প্রসঙ্গে অমিত শাহ বলেন, “বিজেপি শাসিত রাজ্যে এরকম হলে দিদি কী করতেন বলুন তো? বিরোধী বলে কি তাঁদের সুরক্ষাও নিশ্চিত করা হবে না? সুরক্ষা সুনিশ্চিত না করে ভয় দেখানো হবে এভাবে? গতকাল ভিডিও কনফারেন্সে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিবের জন্য রাজ্যের প্রতিনিধিদের কথা হয়েছে। সমস্ত রিপোর্ট হাতে আসবে, তারপর এ নিয়ে মন্তব্য করব।” পাশাপাশি নির্বাচনী প্রচার নিয়ে অমিত শাহের বক্তব্য, তৃণমূল ক্ষমতায় রয়েছে বলে ওদের মিটিং-মিছিল অনায়াসে হয়ে যায়। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী তো বিজেপির ব়্যালি হতেই দেন না। সেটা তো হতে দিন। প্রতিবারই আটকে দেওয়া হয়। মেদিনীপুরের সভামঞ্চ ওঠার আগে বক্তব্য কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।
দুপুর ২.২৪: “বিজেপির হয়ে কাজ করার দরকার নেই। তৃণমূলের ঝান্ডা ধরবেন না।” সভামঞ্চ থেকে পুলিশকর্মীদের নিশানা রাহুল সিনহার।
দুপুর ২.২৩: “দিদি চিন্তা করবেন না, বাংলার লোকই আপনাকে হারিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হবে”, খোঁচা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর।
দুপুর ২.১৮: তৃণমূল কর্মীদের উদ্দেশ্যে খোলা চিঠি লিখলেন শুভেন্দু অধিকারী।
দুপুর ২.০৭: মেদিনীপুরে জনসভার মঞ্চে বক্তব্য রাখছেন শমীক ভট্টাচার্য।
দুপুর ১.৩৯: বালিজুড়ি গ্রামে কৃষক সনাতন সিংয়ের বাড়িতে পৌঁছলেন অমিত শাহ। শাঁখ বাজিয়ে তাঁকে স্বাগত জানান ওই পরিবারের সদস্যরা। সঙ্গে রয়েছেন দিলীপ ঘোষ, মুকুল রায় ও কৈলাস বিজয়বর্গীয়। সেখানেই সারলেন মধ্যাহ্নভোজ।
দুপুর ১.২৭: মধ্যাহ্নভোজ সারতে বালিজুড়ি গ্রামের পথে রওনা অমিত শাহ।
দুপুর ১.২৫: মহামায়া মন্দিরে পুজো দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
দুপুর ১.২১: মহামায়া মন্দিরে পৌঁছলেন অমিত শাহ।
দুপুর ১.২০: মেদিনীপুর কলেজ মাঠে অর্জুন সিং, লকেট চট্টোপাধ্যায়।
দুপুর ১.০১: বিজেপি ছাড়া অন্য কেউ আগে সম্মান জানায়নি, দাবি ক্ষুদিরাম বসুর পরিবারের সদস্য গোপাল বসুর।
দুপুর ১: সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরে পুজো দিলেন অমিত শাহ।
বেলা ১২.৩৯: “স্বাধীনতা সংগ্রামে বাঙালির বলিদান ভারতবাসী কোনওদিন ভুলবে না। দেশের জন্য মৃত্যুর সুযোগ পাইনি। তবে সুযোগ দিলে মোদির নেতৃত্বে সুরক্ষিত ভারত গড়ে দেখাতে চাই”, ক্ষুদিরামের মূর্তিতে মাল্যদানের পর মন্তব্য অমিত শাহের। এছাড়া রাজ্যের শাসকদলকে খোঁচাও দেন তিনি।
বেলা ১২.৩৫: হবিবপুরে ক্ষুদিরাম বসুর মাসির বাড়িতে পৌঁছলেন অমিত শাহ। মাল্যদান করলেন তিনি।
বেলা ১২.৩৩: সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরে পৌঁছলেন অমিত শাহ।
বেলা ১২.২২: সিদ্ধেশ্বরী মন্দিরের উদ্দেশে রওনা দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
বেলা ১২.১২: মেদিনীপুর হেলিপ্যাড গ্রাউন্ডে পৌঁছল অমিত শাহের বিশেষ চপার। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন মুকুল রায়, কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
বেলা ১২.০৬: কাঁথির শান্তিকুঞ্জ থেকে ২৫টি গাড়ি নিয়ে বেরল শুভেন্দু অধিকারীর কনভয়।
বেলা ১১.৪১: বিশেষ চপারে মেদিনীপুরের উদ্দেশে রওনা দিলেন অমিত শাহ।
বেলা ১১.২৮: তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি ওড়ালেন কালনার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু। বিজেপিতে যোগদান করবেন বলেই জানালেন তিনি।
সকাল ১১: বিমানবন্দরে উদ্দেশে রওনা দিলেন অমিত শাহ।
সকাল ১০.৫৪: “আজ আমার জন্য সৌভাগ্যের দিন। আমি এমন একটা জায়গায় এসেছি যা ভারতে নয় গোটা দুনিয়াতে তাৎপর্যপূর্ণ। এখানে সর্বধর্ম সমন্বয় হয়েছে। সনাতন ধর্মের পরিচয় ঘটেছে এখানে। আধুনিকতা এবং আধ্যাত্মিকতা যোগের কাজ করেছেন। স্বামীজি সেদিন যেমন প্রাসঙ্গিক ছিলেন। আজও তেমন। আজ অনেক বেশি প্রয়োজন তাঁকে। আমরা তাঁর দেখানো পথেই তাঁর ভাবাদর্শ মেনেই চলার চেষ্টা করি”, সিমলা স্ট্রিটে স্বামীজির বাড়ি থেকে বেরিয়ে বার্তা অমিত শাহর।
সকাল ১০.৪৫: অমিত শাহ পুজো দেন স্বামীজির বাড়ির ভিতরে থাকা শিবমন্দিরে।
সকাল ১০.৩৫: বিবেকানন্দের মিউজিয়াম ঘুরে দেখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সকাল ১০.২৯: সিমলা স্ট্রিটে স্বামী বিবেকানন্দের জন্মভিটেতে অমিত শাহ। তাঁকে বরণ করে নিলেন অগ্নিমিত্রা পল। অমিত শাহের সঙ্গে রয়েছেন দিলীপ ঘোষ, অরবিন্দ মেনন, কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
সকাল ৯.৩০: NIA আধিকারিকদের সঙ্গে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা অমিত শাহের।
রাত ১.৪০: কলকাতায় পৌঁছে বাঙালি আবেগ উসকে বাংলায় টুইট করেন অমিত শাহ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বিদ্যাসাগর এবং শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের পুণ্যভূমিকে প্রণাম জানান তিনি।
রাত ১.৩০: বিমান বিভ্রাটের জন্য বেশ কিছুটা দেরিতে দমদম বিমানবন্দরে পৌঁছন অমিত শাহ।