shono
Advertisement

বাংলায় কেন বন্ধ ১০০ দিনের কাজের টাকা? দিল্লিতে বসে ব্যাখ্যা দিলেন সুকান্ত

CAG রিপোর্ট উল্লেখ করে আর্থিক দুর্নীতির খতিয়ান তুলে ধরলেন সুকান্ত।
Posted: 05:51 PM Jan 31, 2024Updated: 08:21 PM Jan 31, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: বার বারই কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে সুর চড়িয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ একাধিক নেতা-মন্ত্রী। আগেও সে অভিযোগ খণ্ডন করেছে গেরুয়া শিবির। এবার দিল্লিতে বসে বাংলার বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ তুললেন সুকান্ত মজুমদার। CAG রিপোর্ট উল্লেখ করে আর্থিক দুর্নীতির খতিয়ানও তুলে ধরলেন তিনি।

Advertisement

কেন্দ্রীয় অনুদানে রাজ্যে যদি কোনও প্রকল্প হয়, তবে সেক্ষেত্রে কাজ শেষ হওয়ার এক বছরের মধ্যে ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট জমা দিতে হয় রাজ্য সরকারকে। সুকান্তর দাবি, বাংলার তরফে ২ লক্ষ ৪০ হাজার ইউটিলাইজেশন সার্টিফিকেট জমা দেওয়া হয়নি। ১.৯৫ লক্ষ কোটি টাকার কোনও হিসাব নেই বলেও তোপ সুকান্তর। আদৌ প্রকল্পের কাজ শেষ হল কিনা, শেষ না হলে ওই প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ টাকা কোথায় গেল, তা জানেন না কেউ। গ্রামীণ বিকাশ, নগর উন্নয়ন এবং শিক্ষাদপ্তরে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে বলেই দাবি বিজেপি রাজ্য সভাপতির।

[আরও পড়ুন: বাংলায় নয়, রাহুলের গাড়ির কাচ ভেঙেছে বিহারে, নীতীশের দিকে আঙুল তুলে ‘নিন্দা’ মমতার]

এই প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেলবন্দি রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়েরের কথাও উল্লেখ করেন বিজেপি নেতা। সুকান্তর দাবি অনুযায়ী, কন্টিজেন্সি ফান্ড থেকেও প্রায় ৩ হাজার ৪০০ কোটি টাকা তোলা হয়েছে। তার মধ্যে ১ হাজার ১৬৯ কোটি টাকা স্বরাষ্ট্র দপ্তর থেকে খরচ করা হয়েছে। তবে কোনও খরচেরই বিল জমা দেওয়া হয়নি বলেই দাবি বিজেপি রাজ্য সভাপতির।

এদিকে, কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে আগামী ২ ফেব্রুয়ারি থেকে গান্ধীমূর্তির পাদদেশে ধরনায় বসবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মালদহের সভা থেকে বঞ্চিতদেরও ওই ধরনায় শামিল হওয়ার আহ্বান জানান। এর আগেও বকেয়ার দাবিতে আম্বেদকর মূর্তিতে ধরনায় বসেন তিনি।  

[আরও পড়ুন: বাজেট অধিবেশনেই লোকসভার প্রচারের সুর, মোদির মুখে ‘রাম রাম’ সম্ভাষণ]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement