ভারত: ১৭৬/৭ (বিরাট ৭৬, অক্ষর ৪৭, মহারাজ ২৩/২)
দক্ষিণ আফ্রিকা: ১৬৯/৮ (ক্লাসেন ৫২, ডি'কক ৩৯, হার্দিক ২০/৩)
৭ রানে জয়ী ভারত।
অবশেষে স্বপ্নপূরণ। বহু বছরের প্রতীক্ষার পরিসমাপ্তি। দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে টি-টোয়েন্টির সেরার খেতাব ছিনিয়ে নিল ভারত। আসমুদ্র হিমাচলের প্রার্থনা পূর্ণ হল। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে উইকেট হারাতে থাকে ভারত। সেখান থেকে ইনিংস ধরে বিরাট আর অক্ষর। দুরন্ত হাফসেঞ্চুরি করে যান বিরাট। জবাবে প্রথমে ধাক্কা খেয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকাও। কিন্তু সেখান থেকে সাফল্যের দিকে নিয়ে আসেন সেই বুমরাহই। সঙ্গ দেন অর্শদীপও। আর শেষ ওভারে ১৬ রান বাঁচাতে নেমে দুরন্ত বোলিং হার্দিকের। শেষ পর্যন্ত ৭ রানে ম্যাচ জিতে চ্যাম্পিয়ন টিম ইন্ডিয়া।
২০ ওভার: চ্যাম্পিয়ন ভারত! দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ রানে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে নিল টিম ইন্ডিয়া।
১৯.৫ ওভার: আউট রাবাডা। জেতার জন্য এক বলে দরকার ৯ রান।
১৯.১ ওভার: নাটকীয় শেষ ওভার। শুরুতেই আউট মিলার। বাউন্ডারিতে দুরন্ত ক্যাচ ধরলেন সূর্যকুমার যাদব।
১৯ ওভার: এই ওভারে অর্শদীপ সিং দিলেন মাত্র ৪ রান। জেতার জন্য ভারতকে শেষ ওভারে দরকার ১৬।
১৭.৩ ওভার: বুমরাহর দুরন্ত বোলিং। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে তিনি ছিটকে দিলেন জানসেনের উইকেট। দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৬ উইকেটে ১৫৬।
১৬.১ ওভার: আঘাত হানলেন হার্দিক। আউট ক্লাসেন।
১৫ ওভার: বিধ্বংসী ফর্মে ক্লাসেন। এক ওভারে ২৪ রান দিলেন অর্শদীপ।
১২.৩ ওভার: জুটি ভাঙলেন অর্শদীপ। তাঁর বলে আউট ডি'কক।
১২ ওভার: দুরন্ত ফর্মে ডি'কক আর ক্লাসেন। একশো পেরিয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকার রান। দুজনের জুটিতে ৩ উইকেট হারিয়ে তাদের রান ১০১।
৮.৫ ওভার: জুটি ভাঙলেন অক্ষর, ফিরে গেলেন স্টাবস। দক্ষিণ আফ্রিকা ৭০/৩।
৬ ওভার: পাওয়ার প্লে শেষ। জোড়া ধাক্কা সামলে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২ উইকেট হারিয়ে তাদের রান ৪২।
২.৩ ওভার: অর্শদীপের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট অধিনায়ক মার্করাম। উইকেটের পিছনে তালুবন্দি করলেন ঋষভ। দক্ষিণ আফ্রিকার রান ১২/২।
১.৩ ওভার: বুমরাহর আউট সুইংয়ে ছিটকে গেল হেনড্রিকসের উইকেট।
১ ওভার: দ্বিতীয় ইনিংস শুরু। প্রথম ওভারে বল হাতে অর্শদীপ। ১ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৬।
দক্ষিণ আফ্রিকা:
২০ ওভার: প্রথম ইনিংস শেষ। ভারতের রান ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৬। এটাই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালের ইতিহাসে কোনও দলের সর্বোচ্চ রান। এই ওভারেই দুবে আর জাদেজার উইকেট হারায় ভারত।
১৮.৫ ওভার: আউট বিরাট কোহলি। ৫৯ বলে করলেন ৭৬। রোহিত-পন্থ-সূর্যরা আউট হওয়ার পর ইনিংসের হাল ধরেছিলেন বিরাট। পরের দিকে বিধ্বংসী ইনিংসও খেলেন। ভারতের রান ১৬৩/৫।
১৬.৫ ওভার: হাফসেঞ্চুরি করলেন বিরাট কোহলি। ভারতের রান ১৩০/৪।
১৬ ওভার: চার হাঁকালেন শিবম দুবে। ভারতের রান ৪ উইকেট হারিয়ে ১২৬।
১৩.৩ ওভার: ভালোই খেলছিলেন অক্ষর। কিন্তু আচমকা রান আউট হয়ে গেলেন। ৪৭ রান করলেও আউটের ভঙ্গিতে সন্তুষ্ট হবেন না তিনি।
১২ ওভার: দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের বিরুদ্ধে লড়ছেন বিরাট আর অক্ষর। হাফ সেঞ্চুরির খুব কাছে দুজনেই। ভারতের রান ৯৩/৩।
৯ ওভার: শুরুর ধাক্কা সামলে ছন্দে ফিরছে ভারত। ক্রিজে রয়েছেন বিরাট আর অক্ষর প্যাটেল। দুটি ছয়ও মারেন অক্ষর। ভারতের রান ৬৮/৩।
৬ ওভার: পাওয়ার প্লে শেষ। ৬ ওভার শেষে ভারতের রান ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৫।
৪.৩ ওভার: ফিরে গেলেন সূর্যও। তিন উইকেট হারিয়ে সমস্যায় ভারত। কাগিসো রাবাডার বলে ক্যাচ তুলে দিলেন সূর্যকুমার। ভারতের রান ৩৪/৩।
১.৬ ওভার: ফের ধাক্কা দিলেন কেশব মহারাজ। এবার তাঁর শিকার ঋষভ পন্থ। সুইপ করতে গিয়ে কিপারের হাতে ভারতের উইকেটকিপার। ভারতের রান ২৩/২।
১.৪ ওভার: শুরুতেই ধাক্কা! রোহিতের উইকেট হারাল ভারত। কেশব মহারাজের বলে ক্যাচ আউট ভারত অধিনায়ক।
১ ওভার: শুরুতেই বিরাট ঝড়। প্রথম ওভারেই উঠল ১৫ রান। তিনটে চার হাঁকালেন বিরাট।
সন্ধে ৭টা ৩০: টসে জিতলেন রোহিত শর্মা। প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত টিম ইন্ডিয়ার। দলে কোনও পরিবর্তন নেই ভারতের।
ভারতের প্রথম একাদশ: রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, ঋষভ পন্থ, সূর্যকুমার যাদব, শিবম দুবে, হার্দিক পাণ্ডিয়া, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, অর্শদীপ সিং, জশপ্রীত বুমরাহ।
সন্ধে ৭টা ১০: বার্বাডোজে সূর্যদেবের হাসিমুখ দেখে নিশ্চিন্ত হতে পারেন ক্রিকেটভক্তরা। বৃষ্টির কোনও চিহ্নই নেই। সময়েই শুরু হতে পারে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল। মাঠে নেমে পড়েছে দুদলই। অন্যদিকে মাঠের বাইরে উচ্ছ্বাস ভারতীয় সমর্থকদের।