shono
Advertisement
Delhi

হাসপাতালেই চিকিৎসককে সপাটে চড় মদ্যপ রোগী ও পরিজনের! ফের প্রশ্নের মুখে নিরাপত্তা

কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে শুক্রবার কাজে ফিরেছেন চিকিৎসকরা, তার পরই এই ঘটনা।
Published By: Amit Kumar DasPosted: 10:10 AM Aug 26, 2024Updated: 10:10 AM Aug 26, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: আরজি কাণ্ডের পর নিরাপত্তার দাবিতে দেশব্যাপী আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসকরা। সেই ঘটনার মাঝেই ফের প্রশ্নের মুখে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা। এবার দিল্লিতে চিকিৎসককে সপাটে চড় মারার অভিযোগ উঠল রোগী ও তাঁর পরিবারে বিরুদ্ধে। রোগীর আত্মীয়রা মিলে ওই চিকিৎসককে এলোপাথাড়ি মারধর করেন বলে অভিযোগ। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় শোরগোল শুরু হয়েছে।

Advertisement

কর্মবিরতি প্রত্যাহারের পর গত শনিবার কাজে যোগ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। সেদিনই ডাক্তার হেজওয়ার হাসপাতালে রোগী ও তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা নিগৃহীত হন ওই চিকিৎসক। সংবাদমাধ্যমকে ওই চিকিৎসক জানান, "শনিবার রাত ১টা নাগাদ মাথায় গুরুতর আঘাত নিয়ে হাসপাতালে আসেন এক রোগী। তাঁকে ভর্তি করা হয় সিসিইউতে। ড্রেসিংরুমে নিয়ে গিয়ে রোগীর ক্ষতস্থান সেলাই করার সময় অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন রোগী। সজোরে ধাক্কা মারেন ও শারীরিক নিগ্রহ করেন।"

[আরও পড়ুন: নবান্ন অভিযান নিয়ে সতর্ক প্রশাসন, কাল অশান্তি এড়াতে পথে ৪ হাজার পুলিশ]

চিকিৎসক আরও বলেন, "এই পরিস্থিতির মাঝেই ঘরের মধ্যে ঢোকে রোগীর ছেলে। কোনও কারণ ছাড়াই সজোরে চড় মারে আমায়। এর পর দুজন মিলে মারধর করে।" চিকিৎসকের দাবি অনুযায়ী, ওই রোগী ও তাঁর ছেলে মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর স্বাভাবিকভাবেই শোরগোল শুরু হয়েছে।

[আরও পড়ুন: বিধানসভার কাশ্মীরে ৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা আপের, পুলওয়ামায় লড়বেন ফৈয়জ আহমেদ]

উল্লেখ্য, আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার প্রতিবাদে নিরাপত্তার দাবিতে দেশজুড়ে আন্দোলনে নেমেছিলেন চিকিৎসকরা। টানা কর্মবিরতির পর শীর্ষ আদালতের আশ্বাসে গত ২৩ আগস্ট কর্মবিরতি তুলে নিয়ে কাজে যোগ দিয়েছিলেন ডাক্তাররা। ঠিক তার পর দিনই চিকিৎসক নিগ্রহের ঘটনা ঘটল দিল্লিতে। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনা নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিচ্ছে কর্মক্ষেত্রে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিয়ে।

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

হাইলাইটস

Highlights Heading
  • দিল্লিতে চিকিৎসককে সপাটে চড় মারার অভিযোগ উঠল রোগী ও তাঁর পরিবারে বিরুদ্ধে।
  • চিকিৎসকের দাবি অনুযায়ী, ওই রোগী ও তাঁর ছেলে মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন।
Advertisement