সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: দুবার হলুদ কার্ড দেখেও লাল কার্ড দেখলেন না আর্জেন্টাইন গোলকিপার এমি মার্টিনেজ। পেনাল্টি শুট আউটে ফ্রান্সের লিলকে হারিয়ে ইউরোপা লিগের সেমিফাইনালে পৌঁছয় ইংল্যান্ডের অ্যাস্টন ভিলা। পেনাল্টি শুট আউটে ম্যাজিক দেখান মার্টিনেজ। দুটো শট বাঁচান লিলের। পেনাল্টি বাঁচানোর থেকেও অন্য বিষয় নিয়ে বেশি চর্চা হয় ম্যাচের শেষে। আর তা হল, দুটো হলুদ কার্ড দেখলেও লাল কার্ড দেখলেন না আর্জেন্টাইন গোলকিপার।
খেলার প্রথমার্ধে এবং টাইব্রেকারের সময়ে হলুদ কার্ড দেখেন আর্জেন্টাইন গোলকিপার। তবুও লাল কার্ড দেখানো হয়নি তাঁকে। অনেকেই অবাক হন। ফুটবলের একটি অপেক্ষাকৃত অজানা নিয়মে বেঁচে যান মার্টিনেজ। নিয়ম অনুযায়ী, খেলা চলাকালীন হলুদ কার্ড দেখলে সেই কার্ড ধরা হবে না পেনাল্টি শুট আউটের সময়ে।
[আরও পড়ুন: দুবাইয়ের প্রবল বৃষ্টিতে বন্দি, অলিম্পিক কোয়ালিফায়ারে নামা হল না দুই ভারতীয় কুস্তিগিরের]
মার্টিনেজ প্রথমার্ধে হলুদ কার্ড দেখেছিলেন। আবার টাইব্রেকারের সময়েও কার্ড দেখেন লিল দর্শকদের অঙ্গভঙ্গি করে। নিয়ম অনুসারে প্রথম কার্ডটি টাইব্রেকারের সময়ে আর বিবেচনা করা হয়নি। সেই নিয়মের জন্যই মার্টিনেজ দুবার হলুদ কার্ড দেখেও বেঁচে যান। বারের নীচে দাঁড়িয়ে অ্যাস্টন ভিলাকে নিয়ে যান সেমিফাইনালে।
কাতার বিশ্বকাপে চমক দেখান মার্টিনেজ। লিও মেসিদের বিশ্বজয়ের পিছনে রয়েছে মার্টিনেজের অবদান। তাঁকে ঘিরে বিতর্কও কম হয়নি। বিশ্বকাপ ফাইনালে ফ্রান্স সমর্থকদের স্বপ্ন ভেঙে দিয়েছিলেন। ইউরোপা লিগেও ফ্রান্সেরই হৃদয় ভাঙলেন মার্টিনেজ।