সুব্রত বিশ্বাস: ‘হাই স্পিড’ এখন ‘হাই’ বললেও গতির নিরিখে যথেষ্ট পিছিয়ে। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন হাই স্পিড হলেও তার গতি এখনও ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার নয়। এজন্য লাইনের পরিকাঠামো বদলের সঙ্গে লাইন ধারে বেড়া লাগানোর কাজ চলছে। এই কাজ শেষ হলে আগামী বছরের মাঝামাঝি থেকে চালু হবে প্রকৃত হাই স্পিড ট্রেন। যা যাত্রীদের দিল্লি পৌঁছে দেবে দশ ঘণ্টায়। হাওড়া ডিভিশনের এই কাজ প্রায় সমাপ্তির দিকে। ডানকুনি থেকে খানা জংশন পর্যন্ত শাখাটি ১৩০ থেকে বাড়িয়ে ১৬০ কিলোমিটারের ট্রেন চলার উপযুক্ত করে গড়ে তোলার কাজ চলছে জোরকদমে।
[আরও পড়ুন: লোকালয়ে ঢুকে পাঁচিলে বসে রোদ পোহাচ্ছে বাঘ! আতঙ্কে কাঁটা স্থানীয়রা, ভিডিও ভাইরাল]
লাইনের পরিকাঠামো বদলের সঙ্গে লাইন ধার লোহার বেড়া দিয়ে ঘেরার কাজ চলছে। হাওড়ার সিনিয়র ডিভিশনার ইঞ্জিনিয়ার (কো-অর্ডিনেশন) সুনীলকুমার যাদব বলেন, কাজ দ্রুততার সঙ্গে এগোচ্ছে। লাইনের পরিকাঠামো বদলে সমস্যা হচ্ছে না। তবে লাইন ধারগুলি বেড়া দেওয়ার কাজে কিছু স্থানীয় বাধা আসছে। তবে সমস্যা মিটিয়ে কাজ চলছে। আগামী মার্চের মধ্যে কর্ড শাখার খানা পর্যন্ত লাইনটি ১৬০ কিলোমিটার গতির উপযুক্ত হয়ে যাবে। বন্দে ভারত ওই গতিতে চললেও রাজধানীর ইঞ্জিনকেও আরও হাইস্পিড করতে হবে। আর এতে ট্রেনের গতি বেড়ে যাবে অনেকটা। প্রায় দশ ঘণ্টায় হাওড়া থেকে পৌঁছে যাওয়া যাবে দিল্লি। ১৬০ কিলোমিটার পরিকাঠামো বদলে বহু কিছু সংস্কার হচ্ছে। ধানবাদ ডিভিশনের ২০টি রেল গেট স্থায়ীভাবে বন্ধ করা হচ্ছে। তৈরি হবে ১৫টি সাবওয়ে।