shono
Advertisement

করিনা-কৃতীর ‘চোলি কে পিছে’ রিমিক্সে ক্ষুব্ধ ইলা অরুণ! ‘ওঁরা তো…’, বিস্ফোরক শিল্পী

করিনা-কৃতী-তাব্বুদের রিমিক্স গান নিয়ে বিস্ফোরক ইলা অরুণ। কী বললেন?
Posted: 09:34 PM Mar 27, 2024Updated: 09:34 PM Mar 27, 2024

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: পুরনো রিমিক্সের মোড়কে উপস্থাপন নতুন নয়! আর সেই নস্টালজিয়া নিয়ে কাটাছেঁড়া করায় ক্ষোভপ্রকাশও নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এবার সেই তালিকাতেই নবতম সংযোজন ‘ক্রিউ’ সিনেমার ‘চোলি কে পিছে’ গানটি। যে গানে করিনা কাপুর, কৃতী শ্যানন ও তাব্বুকে কোমর দোলাতে দেখা গিয়েছে। আর সেই রিমিক্স গান নিয়েই ভয়ংকর ক্ষুব্ধ ইলা অরুণ (Ila Arun)। ভারতীয় শ্রোতা-দর্শকদের নস্টালজিয়া নিয়ে ‘খেলা’ একেবারে না-পসন্দ শিল্পীর। অতঃপর সেই বিষয়ে সরব হতেও পিছপা হলেন না ইলা।

Advertisement

মার্চের ২৯ তারিখ প্রেক্ষাগৃহে আসছে তাব্বু, করিনা, কৃতীর ‘ক্রিউ’। তার প্রাক্কালেই ছবির গান নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ ইলা অরুণের। নেটপাড়ায় যতই ট্রেন্ডিং হোক না কেন, নব্বই দশকের গানকেই এগিয়ে রেখেছেন তিনি। আইকনিক গানের রিমিক্স নিয়ে তাঁর মন্তব্য, “গানটা রিলিজ করার ৫ মিনিট আগে আমাকে ফোন করেছিলেন নির্মাতারা। আমার সঙ্গে টিপস কোম্পানির সম্পর্ক ভালো। আর ওই শেষ মুহূর্তে আমি আশীর্বাদ না জানিয়ে আর কী-ই বা করতাম! সকলে করিনা কাপুরের বেশ প্রশংসা করে বলছেন, কী রকিং! কিন্তু আমার কাছে মোটেই রকিং লাগছে না বিষয়টা। আমি স্তম্ভিত! এমনকী নবীন প্রজন্মের অনেকেই আমাকে ফোন করে বলছে, দেখুন করিনা কাপুর নেচেছে এই গানটিতে। আমি আর কী-ই বা বলব ওদের! আমার মতে, কারও যদি রিক্রিয়েট করতেই হয়, তাহলে আসল শিল্পীদের নিয়েই সেটা করা উচিত। তাঁদেরও মতামত নেওয়া উচিত। আর কেউ যদি সেই রিমিক্স থেকে লাভ করেন, তাহলে একটা লভ্যাংশ ওই শিল্পীদেরও প্রাপ্য।”

[আরও পড়ুন: IPL-এর মাঠে কুকুরকে লাথি, ‘মানবতা কোথায়?’, মোদির কাছে কড়া পদক্ষেপের আর্জি স্বস্তিকার]

১৯৯৩ সালের ‘খলনায়ক’ ছবির গান আজও তার বিতর্কিত লিরিক্স কিংবা ক্যাচি টিউনের জন্য শ্রোতাদের মনে রয়েছে। ইলা অরুণের কথায়, “এই রিমিক্স গানটা শোনার পর অলকা ইয়াগনিকের যেরকম প্রতিক্রিয়া হতে পারে, আমারও ঠিক সেরকমই। আমি হতভম্ব। লক্ষ্মীকান্ত প্যায়ারেলালের তত্ত্বাবধানে, আনন্দ বক্সির লেখা লিরিকস আর মাধুরী দীক্ষিত, নীনা গুপ্তার দারুণ পারফরম্যান্সের জন্য গোটা দুনিয়া এই গানটিকে মনে রেখেছে। রিমিক্স নির্মাতাদের কথায়, নবীন প্রজন্মকে আকর্ষণ করার জন্যই এই গানটি রিক্রিয়েট করা হয়েছে। কিন্তু কেন করব? ওঁরা কেন নিজেরা অরিজিন্যাল কিছু বানাতে পারেন না? নবীন প্রজন্মের পরিচালকদের উচিত এনার্জেটিক, পাওয়ারফুল গান তৈরি করা, যেটা এখনকার প্রজন্মের মনে ধরবে। ডিজে-রাও রিমিক্স করে গানের বারোটা বাজায়।”

[আরও পড়ুন: সাফল্য নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট হবু মা দীপিকার, কেরিয়ার নিয়ে ভয় পাচ্ছেন?]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement