shono
Advertisement

Breaking News

‘দেখা না করে পিছনের দরজা দিয়ে পালিয়েছেন মন্ত্রী’, থানা থেকে বেরিয়েই তোপ অভিষেকের

৫ অক্টোবর রাজভবন অভিযানের ডাক দিলেন অভিষেক।
Posted: 12:21 PM Oct 03, 2023Updated: 08:57 AM Oct 04, 2023

রাজ্যকে বঞ্চনার প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনে দিল্লিতে একাধিক কর্মসূচি তৃণমূলের। নেতৃত্বে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।  

Advertisement

রাত ১১.২৩: দিল্লি থেকে আগামী ৫ অক্টোবর রাজভবন অভিযানের ডাক দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ১ লক্ষ লোক নিয়ে রাজভবন যাবেন বলে জানালেন তিনি।  সেই সঙ্গে আগামী দুমাসের মধ্যে ১ লক্ষ লোক নিয়ে ফের দিল্লিতে অভিযানের ডাকও দিলেন তিনি। 

রাত ১১.২০: আজকের দিনটা ভারতের ইতিহাসে কালো দিন, বললেন অভিষেক।  

রাত ১১.১২:  থানা থেকে বেরিয়ে সাধ্বী নিরঞ্জনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেতৃত্বকে সময় দিয়ে মন্ত্রী পিছনের দরজা দিয়ে পালিয়েছেন বলে অভিযোগ করলেন তিনি। কৃষি ভবন থেকে তাঁদের টেনে হিঁচড়ে বের করা দেওয়ার ঘটনার কথা জানালেন। বললেন, তফশিলি মহিলাদের উপরও অত্যাচার করা হয়েছে। চ্যাংদোলা করে তোলা হয়েছে। সকলকে হেনস্তা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করলেন অভিষেক।   

রাত ১১.০০: মুখার্জীনগর থানা থেকে বেরলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ অন্যান্যরা। 

রাত ১০. ৫০: তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা করা প্রসঙ্গে মুখ খুললেন সাধ্বী নিরঞ্জন। X হ্যান্ডেলে জানালেন, তিনি জানতেন তৃণমূলের সাংসদ ও মন্ত্রীরা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। কিন্তু পরবর্তীতে জানতে পারেন তৃণমূলের কর্মীদের জনতা বানিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পালটা তৃণমূলকে তোপ দেগে বললেন, তাঁর আড়াই ঘণ্টা সময় নষ্ট হয়েছে।    

 

রাত ১০.৩০: পুলিশ লাইনের ভিতরেই স্লোগান তুললেন অভিষেক, ফিরহাদ, মহুয়া মৈত্ররা। 

রাত ১০. ২৩: নয়াদিল্লির জিএমবি পুলিশ লাইনে পৌঁছলেন সুজিত বসুরা। কেন গ্রেপ্তার করা হল তৃণমূল সাংসদ-বিধায়কদের? জানতে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন তিনি। 

রাত ১০. ২০: অভিষেক-সহ তৃণমূল নেতৃত্বকে হেনস্তার প্রতিবাদে কলকাতায় রাস্তা বিক্ষোভে তৃণমূল নেতৃত্ব।

রাত ১০.০০: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূল নেতৃত্বকে হেনস্তা ও আটকের প্রতিবাদ। আসানসোলের কুলটিতে রাস্তায় বসে বিক্ষোভে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। 

রাত ৯.৪০:  X হ্যান্ডেলে দিল্লি পুলিশ ও কেন্দ্রের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র। ভিডিও পোস্ট করে লিখলেন, “মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার সময় দেওয়ার পরও যা আচরণ করা হল সাংসদদের সঙ্গে।”

 

রাত ৯. ৩৮: মুখার্জিনগর উৎসব ভবনে নিয়ে যাওয়া হল তৃণমূলের প্রতিনিধিদের। 

রাত ৯. ২০: আটক করে বাস তোলার পরই পুলিশের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন তিনি তৃণমূল সাংসদ-বিধায়করা। 

রাত ৯. ০৫: কৃষিভবনে অভিষেক-সহ তৃণমূল প্রতিনিধিদের আটক দিল্লি পুলিশের। কার্যত টানাহ্যাঁচড়া করে তোলা হল সাংসদদের। শান্তনু সেনের কলার ধরে টানল পুলিশ। পাঁজাকোলা করে গাড়িতে তোলা হল মহিলা বিধায়কদেদর। 

রাত ৮টা ৪০: দু ঘণ্টা অতিক্রান্ত। এখনও অভিষেকের সঙ্গে সাক্ষাতে নারাজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। কৃষি ভবনেই ধরনায় তৃণমূল সাংসদরা। 

সন্ধে ৭.৪২: ১ ঘণ্টা ৪০ মিনিট বসিয়ে রাখা হয় তৃণমূল প্রতিনিধি দলকে। তার পর কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী দূত মারফত জানান, ৫ জনের বেশি দেখা করা যাবে না। অথচ তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ৮ জন ‘বঞ্চিত’ রয়েছেন। যতক্ষণ না দেখা করছেন ততক্ষণ কৃষিভবনেই থাকবেন তৃণমূলের প্রতিনিধি দল। এমনই জানিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।  

সন্ধে ৭.০৭: ১০০ দিনের প্রকল্পের বঞ্চিতদের লেখা চিঠি নিয়ে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। 

 

সন্ধে ৬.৩৬: কৃষি ভবনে তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সাংবাদিকদের ঢুকতে দেওয়া হল না। 

সন্ধে ৬.২০: বিশৃঙ্খলা এড়াতে কৃষিভবনের বারে মোতায়েন রয়েছে জলকামানও। 

বিকেল ৫.৪০: কৃষি ভবনের সামনের রাস্তা যেন ‘যুদ্ধক্ষেত্র’। তৃণমূল প্রতিনিধি দলের মিছিল আটকাতে এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ। পুলিশের ঘেরাটোপের মধ্যে দিয়ে প্রায় দেড় কিলোমিটার হেঁটে কৃষি ভবনে যাচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং প্রতিনিধিরা।  

বিকেল ৫.২৭: আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ১০০ দিনের কাজে ‘বঞ্চিত’ দের নামের তালিকা চাইলেন অভিষেক। তাঁদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন তিনি।

বিকেল ৫.১৭: আগামী ২ মাসের মধ্যে ১ লক্ষ লোক নিয়ে দিল্লির বুকে সভা করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুকে পাটা থাকলে আটকে দেখান। বিজেপিকে চ্যালেঞ্জ অভিষেকের।

বিকেল ৫.১৪: কৃষিভবনে মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর সমাধান না মিললে বি আর আম্বেদকর ভবনে দাঁড়িয়ে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবেন জানালেন অভিষেক। 

বিকেল ৫.১০: ‘মিশন দিল্লি’র সঙ্গী ‘বঞ্চিত’ আড়াই হাজার মানুষের ১০০ দিনের কাজের টাকা মেটাবে রাজ্য সরকার। আগামী ২ মাসের মধ্যে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠাবে টাকা। রাজ্য সরকারের উপর চাপ হলে তৃণমূলের সাংসদ, বিধায়ক ও মন্ত্রীরা এক মাসের বেতন দিয়ে টাকা মেটাবেন। ঘোষণা অভিষেকের। 

বিকেল ৫.০২: ৫ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে তৃণমূল। নিরপেক্ষ তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে আসল জব কর্ড হোল্ডারদের চিহ্নিত করতেন। তাদের কাজ দিন। কৃষি ভবন থেকে বেরিয়ে বললেন শুভেন্দু।

বিকেল ৫.০০: আমরা প্রাপ্য টাকা আদায় করতে এসেছি। আর বিজেপি নেতৃত্ব দিল্লিতে এসেছে আবার টাকা আটকাতে। শুভেন্দু-সুকান্তকে নিশানা অভিষেকের।

বিকেল ৪.৫৬: আত্মসমর্পণ না কি প্রতিরোধ, প্রশ্ন অভিষেকের। 

বিকেল ৪.৫৫: মন্ত্রী দেখা করেননি। ট্রেন, বিমান বাতিল হয়েছে। তবু সভা হয়েছে। আমরা মাথা নত করতে জানি না। কর্মসূচি থামাতে সর্বশক্তি প্রয়োগ করছে কেন্দ্র। দাবি অভিষেকের। 

বিকেল ৪.৫০: যন্তরমন্তরের ধরনা কর্মসূচিতে বলতে উঠলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ৫০ জন সাংসদ, বিধায়ককে আটকাতে প্রায় সব পুলিশকে রাস্তায় নামিয়ে দিয়েছে অমিত শাহের মন্ত্রক। দাবি অভিষেকের। 

বিকেল ৪.৩২: কৃষিভবনে ঢুকছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দেখা করবেন গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে। 

বিকেল ৪.০০: তিন ঘণ্টা পার। যন্তরমন্তরে এখনও চলছে তৃণমূলের ধরনা।

দুপুর ২.১৫: রাজঘাটে পালটা জনতাকে হেনস্তা করেছে তৃণমূল। দাবি বিজেপি বিধায়কের। 

দুপুর ২.০১: পিসি-ভাইপোর বিরুদ্ধে লড়াই চলছে, চলবে। ডাক দিলেন বিরোধী দলনেতা। 

দুপুর ২.০০: হাতের বাইরে বেরিয়ে যাওয়া ভোটব্যাঙ্ক ফেরাতেই নাটক করছে তৃণমূল: শুভেন্দু। প্রধানমন্ত্রী শস্যবীমা যোজনা থেকে বঞ্চিত বাংলা। 

বেলা ১.৫৫: মনরেগা প্রকল্পে ইউপিএ আমলে বাংলা পেয়েছিল ১৪ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আর এনডিএ আমলে সেই বরাদ্দ বেড়ে বাংলা পেয়েছে ৫৪ হাজার কোটি টাকা। অধিকাংশ টাকা গিয়েছে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের পকেটে। দুর্নীতির টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে।  তথ্য দিয়ে দাবি বিজেপি বিধায়কের। 

বেলা ১.৫৪: কিছু লোককে দিল্লিতে এনে পাঁচতারা হোটেলে রেখে নাটক করছে তৃণমূল: শুভেন্দু অধিকারী। 

বেলা ১.৫০: কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে সিবিআই তদন্তের দাবি জানাবেন শুভেন্দু। তাঁর দাবি, ১০০ দিনের কাজে দেশের সবচেয়ে বড় দুর্নীতি হয়েছে বাংলায়। স্বাধীনতার পরবর্তী সময় সবচেয়ে বড় দুর্নীতি এটা। 

বেলা ১.৪৬: দক্ষিণ ২৪ পরগনায় সবচেয়ে বেশি ভুয়ো জব কার্ড। আধার ও জব কার্ড সংযুক্তকরণ করা হয়, সেই সময় ১ কোটি ৩২ লক্ষের বেশি কার্ড ডিলিট করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় প্রকল্পে দুর্নীতি হয়েছে, নয়ছয় হয়েছে। দাবি শুভেন্দু অধিকারীর। মনরেগা প্রকল্পের সেকশন ২৭ অনুযায়ী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে কেন্দ্র।

বেলা ১.৪০: আয়ুষ্মান ভারত বাংলায় চলতে দেওয়া হয় না। আর রাজ্যের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দেশের অন্যান্য হাসপাতালে কাজ করে না। কেন্দ্রের স্বাস্থ্য প্রকল্প নিয়েও রাজনীতি হয়। তোপ শুভেন্দুর। 

বেলা ১.৩৫: মিথ্যা অভিযোগ নিয়ে দিল্লিতে আন্দোলন করছে তৃণমূল। যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামো ভাঙার চেষ্টা করছে তৃণমূল: শুভেন্দু। 

বেলা ১.৩৪: দিল্লিতে বিজেপির সদরদপ্তরে সাংবাদিক বৈঠকে শুভেন্দু অধিকারী। তৃণমূল আর জাতীয় দল নয়, আঞ্চলিক দলে পরিণত হয়েছে। মেঘালয়, গোয়া, নগাল্যান্ড এবং ত্রিপুরার ভোটের ফলাফল নিয়ে খোঁচা বিরোধী দলনেতার। 

বেলা ১.৩০: যন্তরমন্তরে ধরনায় চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। 

বেলা ১.০০: যন্তরমন্তরে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। ফ্লেক্স টাঙিয়ে তা বারবার জানাচ্ছে প্রশাসন। মোতায়েন রয়েছে প্রায় দেড় হাজার পুলিশ ও আধা সামরিক বাহিনী। ড্রোন উড়িয়ে চলচে নজরদারি। 

বেলা ১২.৫০: যন্তরমন্তরে ধরনায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ বর্ষীয়ান নেতৃত্ব। 

বেলা ১২.০০: যন্তরমন্তরে জড়ো হতে শুরু করেছেন তৃণমূলের নেতা-কর্মী এবং দলীয় সমর্থকরা। 

বেলা ১১.৪৫: মঙ্গলবার রাতেই দিল্লি পৌঁছে গিয়েছেন বিজেপি বিধায়ক তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। দিল্লিতে বিজেপির সদর দপ্তর থেকে সাংবাদিক সম্মেলন করবেন। 

বেলা ১১.৩০: যন্তরমন্তরে তৃণমূলের কর্মসূচিতে বিপুল জন সমাগম হতে পারে। সে কথা মাথায় রেখেই এদিন সেখানে অন্যান্য কোনও প্রতিবাদ কর্মসূচির অনুমতি দেওয়া হয়নি। নিরাপত্তার চাদরে মুড়েছে গোটা এলাকা। শুধু যন্তরমন্তর নয়, দিল্লির একাধিক রাস্তাতেও কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। পুলিশের পাশাপাশি থাকছে RAF-ও।  

 

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement