shono
Advertisement

Breaking News

চাপের মুখে ‘না’, সংক্রমণের আশঙ্কায় গাজিয়াবাদ সীমান্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত যোগীর

সীমান্তে কড়া নজরদারি চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য প্রশাসন। The post চাপের মুখে ‘না’, সংক্রমণের আশঙ্কায় গাজিয়াবাদ সীমান্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত যোগীর appeared first on Sangbad Pratidin.
Posted: 05:37 PM May 25, 2020Updated: 05:37 PM May 25, 2020

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। প্রতিদিন নয়া রেকর্ড তৈরি করছে ভারত। তাতেই দুশ্চিন্তার ভাঁজ বৃদ্ধি পাচ্ছে কেজরিওয়াল সরকারের কপালে। এমতাবস্থায় নতুন করে কোনও ঝুঁকি নিতে রাজি নয় উত্তরপ্রদেশ সরকারও। তাই দিল্লি-উত্তরপ্রদেশের মধ্যে গাজিয়াবাদ (Gaziabad) সীমান্ত বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

Advertisement

করোনা ভাইরাস সহজে যাওয়ার নয়। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। আজকের সাংবাদিক বৈঠকে ফের এই ঘোষণা করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (Arvind Kejriwal)। কিন্তু তাতে সমস্যার সমাধান হচ্ছে কই? ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক ৭টি রাজ্যের ১১টি পুরসভাকে আগামী ২ মাসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে ঘোষণা করেছেন। সেই তালিকায় মহারাষ্ট্র, গুজরাট, কলকাতা-সহ নাম রয়েছে দিল্লিরও। শুধুমাত্র রবিবারই গাজিয়াবাদে ১০ জনের শরীরে নতুন করে এই মারণ ভাইরাসের সন্ধান মেলে। যদিও আগে থেকেই এই রাজ্যে ২২৭ জন করোনা রোগীকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তাই কোনও ঝুঁকি না নিয়ে সতর্কতা বজায় রেখে এদিন সরকারি আধিকারিকরা জানান যে, গাজিয়াবাদে ক্রমেই বাড়ছে সংক্রমণের মাত্রা। দিল্লি থেকে গাজিয়াবাদে যাওয়া অধিকাংশ মানুষের শরীরেই মিলেছে ভাইরাসের উপস্থিতি। তাই রাজ্যের প্রধান চিকিৎসকদের পরবর্তী নির্দেশ না মেলা পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে দিল্লি-গাজিয়াবাদ সীমান্ত।

লকডাউনের দ্বিতীয় পর্বের মতই কড়া হাতে সীমান্তে নজরদারি চালানো হবে বলেই নির্দেশিকায় জানা যায়। কিন্তু যাঁরা জরুরী পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত তাদের কী হবে? সেক্ষেত্রে পুলিশ, চিকিৎসক, নার্স, ব্যাংকের কর্মীদের প্রয়োজনীয় ছাড় দেওয়া হবে বলেই জানান আধিকারিকরা। তবে তাঁদের পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখা আবশ্যিক। বর্ডার পাস থাকলে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের গাড়ি, চিকিৎসার সরঞ্জামও সীমান্ত দিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে।

[আরও পড়ুন:করোনা আক্রান্তের জন্য বেসরকারি হাসপাতালে ২০% বেড, ঘোষণা কেজরিওয়ালের]

উল্লেখ্য দিল্লিতে ১৩ হাজার ৪১৮ জন মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ২১৬ জনের। তবে এদের মধ্যে আশা জাগিয়ে ৫০ শতাংশ মানুষই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। কিন্তু এভাবে লাগাতার সংক্রমণ বাড়তে থাকলে কী উপায়ে তা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে সেটা এখনও অজানা দেশবাসীর। সংক্রমণ রোধে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যসচিব ইতিমধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করা পুরসভাগুলিতে করোনা প্রতিরোধ অভিযান চালানোর পরামর্শ দিয়েছেন।

[আরও পড়ুন:শ্রমিক স্পেশ্যাল ট্রেনের সূচি নিয়ে বিভ্রান্তি! রেলমন্ত্রীকে বেনজির কটাক্ষ শিবসেনার]

The post চাপের মুখে ‘না’, সংক্রমণের আশঙ্কায় গাজিয়াবাদ সীমান্ত বন্ধের সিদ্ধান্ত যোগীর appeared first on Sangbad Pratidin.

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement