shono
Advertisement

Singhu Lynching: ধর্মগ্রন্থের অবমাননা করাতেই হাত-পা কেটে খুন, লখবীর হত্যা মামলায় ধৃত বেড়ে ৪

ধৃত ৪ জনই নিহাং গোষ্ঠীর সদস্য।
Posted: 12:41 PM Oct 17, 2021Updated: 02:18 PM Oct 17, 2021

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সিংঘু সীমানায় লখবীর সিংয়ের (Lakhbir Singh) হত্যা মামলায় আত্মসমর্পণ করলেন আরও তিনজন। ফলে এই ঘটনায় ধৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪। এদের মধ্যে দু’জন শনিবার রাতে আত্মসমর্পণ করে। এদিকে নৃশংস খুনের কারণও স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে। 

Advertisement

পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার রাতে আত্মসমর্পণ করা দুই যুবকের নাম ভগবন্ত সিং ও গোবিন্দ সিং। শিখদের নিহং গোষ্ঠীর (Nihang) এক সংগঠনের সঙ্গে তারা যুক্ত। দু’জনের আত্মসমর্পণের ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, গলায় মালা পরে থানায় যাচ্ছে তারা। আবার হাততালি দিয়ে সম্মান জানাচ্ছেন সংগঠনের বাকি সদস্যরা। ইতিপূর্বে শুক্রবার রাতেই সরবজিং সিং আত্মসমর্পণ করে। তাঁর বয়ানের উপর ভিত্তি করে নারায়ণ সিং নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে। ফলে লখবীর সিং হত্যা মামলায় ধৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৪।

[আরও পড়ুন: বন্যা কবলিত কেরলে মৃত বেড়ে ১৮, এখনও নিখোঁজ বহু]

 
কী কারণে হত্যা? নারায়ণ সিংয়ের গ্রেপ্তারির পর বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যায়। ধৃতেরা জানিয়েছে, লখবীর শিখদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থের অবমাননা করছিল। তাই তাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। যদিও লখবীরের গ্রামবাসী ও পরিবারের দাবি, তিন বেশিরভাগ সময় ড্রাগের নেশায় ডুবে থাকতেন তিনি। সেই নেশাই কাল হল। পরিবারের আশঙ্কা, নেশার ঘোরেয়ই পবিত্র ধর্মগ্রন্থ সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্যে করে থাকবেন। তার জেরেই এমন আচরণ করে ফেলেছিল দলিত যুবক লখবীর।

এদিকে শিখদের নিহং গোষ্ঠীর খালসা উডনা দলের নেতা বলবিন্দর সিংহ সংগঠনের তরফে খুনের দায় স্বীকার করা হয়েছিল। তাদের সদস্য সরবজিৎ সিংকে ১৪ দিনে হেফাজতে চেয়েছিল পুলিশ। যদিও সাতদিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।

[আরও পড়ুন: ছত্তিশগড়ের পর মধ্যপ্রদেশ, বিসর্জনের শোভাযাত্রায় পথচারীদের পিষল বেপরোয়া গাড়ি]

Sangbad Pratidin News App

খবরের টাটকা আপডেট পেতে ডাউনলোড করুন সংবাদ প্রতিদিন অ্যাপ

Advertisement