সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: নিক জোনাস ও প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার বিয়ের আর বেশি দেরি নেই। অতিথিরা ইতিমধ্যেই যোধপুরে যেতে শুরু করে দিয়েছেন। ইতিমধ্যেই সেখানে সপরিবারে পৌঁছে গিয়েছেন মুকেশ আম্বানি। কিন্তু তাঁদের সঙ্গে সেখানে পৌঁছেছেন রাধিকা মার্চেন্টও। তবে কি এবার আম্বানি পরিবারে আবার সানাই বাজার অপেক্ষা?
বহুদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গে ডেট করছেন অনন্ত আম্বানি। বিশেষত ইশা আম্বানির বাগদানের অনুষ্ঠানে তাঁর উপস্থিতি সেই গুজব আরও জোরাল হয়ে ওঠে। লেক কোমোর অনুষ্ঠানে তাঁকে অনন্ত আম্বানির হাতে হাত ধরে ঘুরে বেড়াতে দেখা গিয়েছিল। এমনকী আম্বানি পরিবারের সঙ্গে নেচেওছিলেন রাধিকা। তারপর তো এমন খবরও রটেছিল যে অনন্ত আর রাধিকা নাকি বাগদান পর্বও সেরে ফেলেছেন। কিন্তু সেটি অবশ্য গুজব বলে উড়িয়ে দেন দু’জনেই। কিন্তু এবার আবার সেই গুজবের পালে হাওয়া লেগেছে। নিক-প্রিয়াঙ্কার বিয়ের অনুষ্ঠানে আম্বানিদের সঙ্গে নিমন্ত্রিত হয়েছেন রাধিকাও। সেই থেকে গুজব শুরু হয়েছে তবে কি এবার বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন অনন্ত আম্বানি?
[ মহাপ্রলয়ে ধ্বংস হতে পারে হিমালয়! কী বলছেন বিজ্ঞানীরা? ]
আম্বানি পরিবারের প্রথম পু্ত্রবধূ শ্লোক মেহেতার মতো রাধিকা মার্চেন্ট কিন্তু ব্যবসায়ীর মেয়ে নন। তাঁর বাবা বীরেন মার্চেন্ট অ্যাঙ্কর হেল্থ কেয়ারের সিইও। রাধিকা নিউ ইয়র্ক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন। ২০১৭ সাল থেকে তিনি ইসপ্রভায় সেলস এক্সিকিউটিভ হিসেবে কাজ করছেন। অনন্তের সঙ্গে তাঁর পরিচয় বহু আগে থেকেই। সম্পর্কে জড়ানোর আগে বন্ধু ছিলেন তাঁরা।
মুকেশ আর নীতা আম্বানির বড়ছেলে আকাশের বাগদান হয়ে গিয়েছে বহু আগেই। এবছর মেয়ে ইশা আম্বানিরও বাগদান হয়ে গেল লেক কোমোয়। খুব শীঘ্রই ইশার বিয়েও হবে। তার আমন্ত্রণপত্রও ছাপা হয়ে গিয়েছে। কিছুদিন আগে নেটদুনিয়ায় প্রকাশ পেয়েছিল তার ছবি। এই ডিসেম্বরেই বিয়ে ইশা আম্বানি ও আনন্দ পিরামলের। ৮ ও ৯ ডিসেম্বর উদয়পুরে হবে বিয়ের অনুষ্ঠান৷ ১২ ডিসেম্বর মুম্বইয়ে হবে রিসেপশন পার্টি৷
শোনা যাচ্ছিল ডিসেম্বরেই বিয়ে হবে আকাশ আম্বানি আর শ্লোক মেহেতার। কিন্তু এখনও তেমন কিছু শোনা যায়নি। তবে ইশা আর আকাশের পর যে অনন্ত আম্বানির পালা, রাধিকার পারিবারিক অনুষ্ঠানে ঘনঘন উপস্থিতিই সেকথা প্রমাণ করছে।
[ সীমান্তবর্তী এলাকায় বাড়ছে মুসলিম জনসংখ্যা, চিন্তায় বিএসএফ ]
The post ফের বিয়ের সানাই আম্বানি পরিবারে! শীঘ্রই ছাঁদনাতলায় অনন্ত? appeared first on Sangbad Pratidin.