সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: সামান্য বচসার জেরে নৃশংস হত্যাকাণ্ড কর্নাটকে (Karnataka)। ধারাল অস্ত্রে স্ত্রীর ধড় ও মুন্ডু আলাদা করলেন স্বামী। খণ্ডিত দেহাংশ রান্নাঘরে লুকিয়ে রাখেন অভিযুক্ত। যদিও শেষ পর্যন্ত ধরা পড়ে যান। স্ত্রীকে খুনের অভিযোগে যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কর্নাটকের তুমুকুরু জেলার হোসপেট গ্রামে ঘটেছে ভয়ংকর এই হত্যাকাণ্ড। খুন হয়েছেন ৩২ বছরের পুষ্পা। স্ত্রীকে খুনে অভিযুক্ত স্বামী শিবরাম। পুলিশ জানিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি চলছিল। সোমবার রাতে তা চরম আকার ধারণ করে। পুষ্পার সঙ্গে তুমুল ঝগড়া হয় শিবরামের। অভিযোগ, এর পর মেজাজ হারিয়ে ধারাল অস্ত্র দিয়ে স্ত্রীকে খুন করেন তিনি। এমনকী ধর ও মুন্ডু আলাদা করে দু'টুকরো লাশ রান্নাঘরে রেখে দেন যুবক।
[আরও পড়ুন: যাবজ্জীবন সাজা থেকে মুক্তি, খুনের মামলায় হাই কোর্টের নির্দেশে স্বস্তিতে রাম রহিম]
শিবরাম-পুষ্পার আট বছরের একটি সন্তান রয়েছে। এলাকার একটি করাতকলে হেল্পারের কাজ করতেন শিররাম। সেই কারণেই কী বাড়িতে ধারাল অস্ত্র মজুত ছিল? যা দিয়ে সহজেই দেহ টুকরো টুকরো করা সম্ভব হয়। ইতিমধ্যে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। খুনের পিছনে ঠিক কোন কারণ ছিল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।