কর্ণাটকে ২২৪টি আসনে চলছে ভোটগণনা। ৩৬টি গণনা কেন্দ্রে ২ হাজার ৬১৫ প্রার্থীর ভাগ্য নির্ধারিত হবে। ম্যাজিক ফিগার ১১৩। কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে কার পাল্লা ভারী? কে হাসবে শেষ হাসি। জেনে নিন প্রতি মুহূর্তের আপডেট।
সন্ধে ৭.৫৩: কর্ণাটকের সব আসনের ফল ঘোষিত। কংগ্রেসের ঝুলিতে ১৩৬। বিজেপি পেল ৬৫। জেডিএস জয়ী ১৯ ও অন্যান্যদের হাতে ৪টি আসন। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
বিকেল ৫.০৮: লোকসভা ভোটের আগে বিজেপির শেষের শুরু। মধ্যপ্রদেশে, ছত্তিশগড়েও হারবে গেরুয়া শিবির। ঔদ্ধত্য, অহঙ্কারে বিরুদ্ধে ভোট। বললেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর বক্তব্য়ে জেডিএসের কুমারস্বামীর কথা উঠে এলেও শোনা গেল না কংগ্রেসের কথা।
বেলা ৩.২২: পরিবর্তনের পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য কর্ণাটকের মানুষদের টুইট করে ধন্যবাদ জানালেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে টুইটে কোথাও কংগ্রেসের নাম নিলেন না তিনি।
বেলা ৩.১৫: বেলা ৩টে পর্যন্ত গণনায় ৫৫টি আসনে জয়ী কংগ্রেস। বিজেপি জিতেছে ২২টি আসনে।
বেলা ৩.০০: মানুষ বদল চেয়েছে তাই কর্ণাটকে সাফল্য় কংগ্রেসের। বলেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে এই সাফল্যের জন্য শুধুমাত্র রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রাকে কৃতিত্ব দিতে রাজি নন তিনি। বলে দেন, শুধু যে ধর্মের নামে ভোটবাক্স ভরানো সম্ভব নয়, সেই পথ দেখিয়েছিল বাংলাই।
বেলা ২.৫০: ‘আমরা প্রত্যাশিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারলাম না।’ হার স্বীকার করে নিলেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই।
বেলা ২.৩৫: কর্ণাটকে ভালবাসার জয়। দক্ষিণের রাজ্যের সমস্ত কংগ্রেস কর্মীদেরকে ধন্যবাদ জানালেন রাহুল গান্ধী।
বেলা ২.১০: ক্লিন সুইপের পথে কংগ্রেস? ২২৪ আসনের মধ্যে এখনও পর্যন্ত ১৩৬ আসনে এগিয়ে হাত শিবির। বিজেপি ৬৫ এবং জেডিএস ১৯ আসনে এগিয়ে।
বেলা ১.৫০: চেন্নাইয়ে বাজি পুড়িয়ে, ঢোল বাজিয়ে জয়ের আনন্দে মাতলেন কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা। ভোটগণনায় ক্রমেই এগিয়ে চলেছে কংগ্রেস।
বেলা ১.৩০: কংগ্রেসের সাফল্যে আবেগপ্রবণ কর্ণাটকের কংগ্রেস সভাপতি ডিকে শিবকুমার। কংগ্রেসের পতাকা উড়িয়ে জয়ের সেলিব্রেশন তাঁর।
বেলা ১২.৪৫: বজরংবলির নয়, এলপিজি-কে বেছে নেওয়ায় কর্ণাটককে ধন্যবাদ। টুইট তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মিত্রর।
বেলা ১২.৪০: ‘অপারেশন লোটাস’ রুখতে এগিয়ে থাকা প্রার্থীদের হেলিকপ্টারে বেঙ্গালুরু উড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা কংগ্রেসের।
বেলা ১২.৩০: কর্ণাটকে ম্যাজিক ফিগার পেরিয়ে গিয়েছে কংগ্রেস। বিজেপিকে খোঁচা দিয়ে তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষের টুইট, “নো ভোট টু বিজেপি স্লোগান কাজ করেছে।”
বেলা ১২.১০: বরুণা কেন্দ্রে এগিয়ে সিদ্দারামাইয়া। গণনার ট্রেন্ড দেখে তিনি বলে দিচ্ছেন, “আগেই বলেছিলাম, মোদি এরাজ্যে এসেও কিছু করতে পারবেন না। সেটাই প্রতিফলিত হচ্ছে।” কংগ্রেসের জয়ের বিষয়ে নিশ্চিত তিনি।
সকাল ১১.৪৫: নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত কংগ্রেসের খাতে ভোটের হার ৪২.৯৩ শতাংশ। সেখানে বিজেপি ও জেডিএসে ভোটের হার যথাক্রমে ৩৬.১৭ এবং ১২.৯৭ শতাংশ।
সকাল ১১.৩০: কর্ণাটকে কংগ্রেসের সাফল্যের কৃতিত্ব রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রা। টুইট করে প্রশংসা রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের।
সকাল ১০.৫৫: ম্যাজিক ফিগার ছাড়াল কংগ্রেস। ১১৪ আসনে এগিয়ে গেল হাত শিবির। বিজেপি ৭৩ এবং জেডিএস ৩০ আসনে এগিয়ে। যদিও শিগগাঁও কেন্দ্রে আপাতত এগিয়ে বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই।
সকাল ১০.৩০: ট্রেন্ড বজায় রেখে এখনও এগিয়ে কংগ্রেস। আপাতত ১১১টি কেন্দ্রে এগিয় হাত শিবির। বিজেপি ৭৩ এবং জেডিএস ৩০ আসনে এগিয়ে।
সকাল ১০.১৫: কর্ণাটকের ভোটগণনার দিন বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ তৃণমূলের জাতীয় মুখপাত্র সাকেত গোখলের। বলেন, দৈত্য দলকে (বিজেপি) পছন্দ করার থেকে জেল হেফাজতও ভাল। তাই বিজেপিকে ভোট বিক্রি করলে চলবে না।
সকাল ১০.০৫: কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার পুত্র যতীন্দ্র সিদ্দারামাইয়ার দাবি, রাজ্যের উন্নতির স্বার্থে তাঁর বাবারই মুখ্যমন্ত্রীর আসনে বসা উচিত।
সকাল ৯.৫৫: কর্ণাটকে গণনায় এগিয়ে কংগ্রেস। ট্রেন্ড স্পষ্ট হতেই নয়াদিল্লিতে কংগ্রেসের সদর দপ্তরে শুরু উদযাপন।
[আরও পড়ুন: ‘বাংলায় সন্ত্রাসের প্রথম ভুক্তভোগী’, দিল্লিতে দাঁড়িয়ে তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ নাড্ডার]
সকাল ৯.৩৫: সাত সকালে সিমলার হনুমান মন্দিরে পুজো দিলেন কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী। মাটিতে মাঠা ঠুঁকে প্রার্থনা করেন।
সকাল ৯.৪০: কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী বলছেন, বুথফেরত সমীক্ষায় কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যেই লড়াই উঠে এসেছে। জেডিএস ছোট দল। ৩০-৪০ আসন পাওয়ার সম্ভাবনা প্রকাশ পেয়েছে। তবে কুমারস্বামী শুধু উন্নয়ন চান। কংগ্রেস অথবা বিজেপির সঙ্গে জোটে রাজি জেডিএস বলেও স্পষ্ট করেন তিনি।
সকাল ৯.২৪: ২২৪ আসনের কর্ণাটক বিধানসভায় আপাতত ১২৮টি আসনে এগিয়ে কংগ্রেস। ৭৬টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। কুমারস্বামীর জেডি (এস) এগিয়ে ১৮টি আসনে।
সকাল ৮.৩০: গণনার শুরুতেই দাপট কংগ্রেসের। বিজেপিকে টেক্কা দিয়ে এগিয়ে চলেছে হাত শিবির। এই ট্রেন্ড বজায় থাকলে দাক্ষিণাত্যে গেরুয়া শিবিরের একমাত্র গড় হাতছাড়া হবে।
সকাল ৮টা: কর্ণাটকের ৩৬টি কেন্দ্রে শুরু ভোট গণনা। গোটা দেশের নজর দক্ষিণের রাজ্যের দিকে।